ns-1368.awsdns-43.org
ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে খেলার ভাষা বুঝতে পারেন না বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এই অনভ্যস্ততা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজছেন শেষ ম্যাচের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
শনিবার খেলা শেষে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক স্বীকার করেন এই বাস্তবতা। এর পেছনের কারণ হিসেবে নিজেদের ২৬০ রানের উইকেটে খেলার অভ্যস্ততাকে দায়ী করেছেন তিনি, ‘দেখেন, এরকম বোলিংয়ের বিপক্ষে আমরা তিনশ’ করেছি। যদি রান আউট দুটো না হতো বা মাঝখানে যদি আরেকটা বড় জুটি হতো, তবে ওখান থেকে সাড়ে তিনশ’ই করতাম। তবে এটাও সত্য, আমরা যত ভালো উইকেটে খেলব... ওই অভ্যাসটা দরকার। আমরা কিন্তু জানি কীভাবে ২৬০ করতে হয়। কীভাবে আমরা তিনশ’ করতে পারি, এই অভ্যাসটা তৈরি হলে দেখা যাবে আমরা নিয়মিত ৩৩০-৩৫০ করতে পারছি।’
বড় কোনো আসরের আগে হলেও ঘরের মাঠে ব্যাটিংবান্ধব উইকেটে খেলার প্রয়োজনীয়তা দেখছেন শান্ত। এই নিয়ে আলাপ হওয়াও প্রয়োজন মনে করছেন তিনি। তার আশা, বিসিবি বিষয়টি এই বিশ্বকাপের পর আরও বেশি করে উপলব্ধি করবে, ‘অবশ্যই (আলাপ করা উচিত)। সবাই তো দেখলাম আমরা কী অবস্থায় আছি। আমরা যত খারাপ ব্যাট করেছি, অত খারাপ দল কিন্তু না। প্রস্তুতি ঠিক ছিল, ফল আসেনি। এটাই আশা করব, আমরা যখন হোয়াইট বল ফরম্যাট খেলার চেষ্টা করব ওয়ানডে হোক বা টি-২০ হোক, প্রত্যেকটা উইকেটই যেন ভালো হয় এবং স্পোর্টিং হয়। সেক্ষেত্রে বোলাররাও বুঝতে পারবে যে ভালো উইকেটে কীভাবে আমি তিনশ’ রান ডিফেন্ড করতে পারব। আমি আশা করি, ক্রিকেট বোর্ড অবশ্যই এ নিয়ে চিন্তা করেছে। তেমন উইকেটই (সামনে) দেয়া হবে আশা করছি।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ns-1368.awsdns-43.org
শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩
ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে খেলার ভাষা বুঝতে পারেন না বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এই অনভ্যস্ততা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজছেন শেষ ম্যাচের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
শনিবার খেলা শেষে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক স্বীকার করেন এই বাস্তবতা। এর পেছনের কারণ হিসেবে নিজেদের ২৬০ রানের উইকেটে খেলার অভ্যস্ততাকে দায়ী করেছেন তিনি, ‘দেখেন, এরকম বোলিংয়ের বিপক্ষে আমরা তিনশ’ করেছি। যদি রান আউট দুটো না হতো বা মাঝখানে যদি আরেকটা বড় জুটি হতো, তবে ওখান থেকে সাড়ে তিনশ’ই করতাম। তবে এটাও সত্য, আমরা যত ভালো উইকেটে খেলব... ওই অভ্যাসটা দরকার। আমরা কিন্তু জানি কীভাবে ২৬০ করতে হয়। কীভাবে আমরা তিনশ’ করতে পারি, এই অভ্যাসটা তৈরি হলে দেখা যাবে আমরা নিয়মিত ৩৩০-৩৫০ করতে পারছি।’
বড় কোনো আসরের আগে হলেও ঘরের মাঠে ব্যাটিংবান্ধব উইকেটে খেলার প্রয়োজনীয়তা দেখছেন শান্ত। এই নিয়ে আলাপ হওয়াও প্রয়োজন মনে করছেন তিনি। তার আশা, বিসিবি বিষয়টি এই বিশ্বকাপের পর আরও বেশি করে উপলব্ধি করবে, ‘অবশ্যই (আলাপ করা উচিত)। সবাই তো দেখলাম আমরা কী অবস্থায় আছি। আমরা যত খারাপ ব্যাট করেছি, অত খারাপ দল কিন্তু না। প্রস্তুতি ঠিক ছিল, ফল আসেনি। এটাই আশা করব, আমরা যখন হোয়াইট বল ফরম্যাট খেলার চেষ্টা করব ওয়ানডে হোক বা টি-২০ হোক, প্রত্যেকটা উইকেটই যেন ভালো হয় এবং স্পোর্টিং হয়। সেক্ষেত্রে বোলাররাও বুঝতে পারবে যে ভালো উইকেটে কীভাবে আমি তিনশ’ রান ডিফেন্ড করতে পারব। আমি আশা করি, ক্রিকেট বোর্ড অবশ্যই এ নিয়ে চিন্তা করেছে। তেমন উইকেটই (সামনে) দেয়া হবে আশা করছি।’