টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে বিসিবি ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করছেন ক্রিকেটারদের। দলের সঙ্গে থাকা কোচ এবং খেলোয়াড়রা জানাচ্ছেন নিজেদের কথা। সেই ভিডিওতে আজকের পর্বে কথা বলেছেন স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার শেখ মেহেদী হাসান। শুরুতে জানান বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে গর্বের কথা।
মেহেদী বলছিলেন, আমরা সারাবছর কষ্ট করি একজন জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে যারাই খেলে দেখা যায় যে একটা বছর আপনি জাতীয় দলে টানা খেলতেছেন সামনে একটা বিশ্বকাপ ওইটা নিয়েই সবার এক্সসাইটমেন্ট কাজ করে একজন খেলোয়াড়ের ভেতরে এবং বিশ্বকাপের দলে থাকা গৌরবের বিষয়। এটা আসলে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেললেও ২০২২ সালে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন মেহেদী। এরপর ২০২৩ সালে আবার ফেরেন দলে। এক বছর পরের এমন ফেরা নিয়ে মেহেদী বলেন, দল থেকে বাদ পড়লে যে কোনো খেলোয়াড়ের জন্যই খারাপ লাগে। আমার ক্ষেত্রেও একই ছিল। কিন্তু ফেরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে আবার ফিরতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট উপভোগের থেকে চ্যালেঞ্জের বেশি মনে করেন মেহেদী, উপভোগ করার থেকে চ্যালেঞ্জটা অনেক বেশি ওখানে। যেহেতু পাওয়ারপ্লেতে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট, রানের খেলা। তো এখানে নিজেকে যত কম রানে আটকানো যায় বোলিং করে ওইটা বেশি চ্যালেঞ্জ থাকে। উপভোগ থেকে কঠিন পরিস্থিতি থাকে পাওয়ার প্লেতে। উপভোগটা একদমই থাকে না, ওখানে যদি উপভোগটা করতে পারি তাহলে দলের বেনিফিটটা বেশি হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে বিসিবি ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করছেন ক্রিকেটারদের। দলের সঙ্গে থাকা কোচ এবং খেলোয়াড়রা জানাচ্ছেন নিজেদের কথা। সেই ভিডিওতে আজকের পর্বে কথা বলেছেন স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার শেখ মেহেদী হাসান। শুরুতে জানান বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে গর্বের কথা।
মেহেদী বলছিলেন, আমরা সারাবছর কষ্ট করি একজন জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে যারাই খেলে দেখা যায় যে একটা বছর আপনি জাতীয় দলে টানা খেলতেছেন সামনে একটা বিশ্বকাপ ওইটা নিয়েই সবার এক্সসাইটমেন্ট কাজ করে একজন খেলোয়াড়ের ভেতরে এবং বিশ্বকাপের দলে থাকা গৌরবের বিষয়। এটা আসলে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেললেও ২০২২ সালে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন মেহেদী। এরপর ২০২৩ সালে আবার ফেরেন দলে। এক বছর পরের এমন ফেরা নিয়ে মেহেদী বলেন, দল থেকে বাদ পড়লে যে কোনো খেলোয়াড়ের জন্যই খারাপ লাগে। আমার ক্ষেত্রেও একই ছিল। কিন্তু ফেরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে আবার ফিরতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট উপভোগের থেকে চ্যালেঞ্জের বেশি মনে করেন মেহেদী, উপভোগ করার থেকে চ্যালেঞ্জটা অনেক বেশি ওখানে। যেহেতু পাওয়ারপ্লেতে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট, রানের খেলা। তো এখানে নিজেকে যত কম রানে আটকানো যায় বোলিং করে ওইটা বেশি চ্যালেঞ্জ থাকে। উপভোগ থেকে কঠিন পরিস্থিতি থাকে পাওয়ার প্লেতে। উপভোগটা একদমই থাকে না, ওখানে যদি উপভোগটা করতে পারি তাহলে দলের বেনিফিটটা বেশি হয়।