নির্ধারিত সময়ের খেলায় নাটকীয়ভাবে ২-২ গোলের সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। আর টাইব্রেকারে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল দলকে ৮-৭ গোলে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ।
যখন নিশ্চিত হয়ে যায় খেলা টাইব্রেকারে গড়াবে, বাংলাদেশ দলের কোচ সাইফুল বারী টিটু গোলরক্ষক নাহিদুল ইসলামের জায়গায় ইমতিয়াজকে নামিয়ে দেন গোল পোস্টে। সেখানেই খুব সম্ভবত খেলার ভাগ্যট নির্ধারিত হয়ে যায়।
টাইব্রেকারে পাকিস্তানের আব্দুল গানির অষ্টম শটটি ঝাপিয়ে পরে রুখে দেন গোল রক্ষক আলিফ রহমান ইমতিয়াজ। বাংলাদেশের পক্ষে অষ্টম শট নিতে আসেন মিঠু চৌধুরী। গোল করলেই বাংলাদেশের ফাইনাল নিশ্চিত। তাতে কোনও ভুল করেননি মিঠু। তার জোরালো শট পাকিস্তানি গোলকিপারের হাতের নাগালের বাইরে দিয়ে গোল পোস্ট ভেদ করে। ফাইনালে ওঠার তীব্র আনন্দে ভাসে বাংলাদেশ।
মুর্শেদ আলী, কামাল মৃধা, মোহাম্মদ মানিক, আকাশ আহামেদ ও জয় আহামেদ টাইব্রেকারে গোল করেন বাংলাদেশের হয়ে।
তবে খেলাটি সহজ ছিলো না বাংলাদেশের জন্য। ৩২ মিনিটেই পাকিস্তানের শাহাব আহামেদ কর্নার কিক থেকে উড়ে আসা বলে হেডে গোল করলে পিছিয়ে পরে বাংলাদেশ। থিম্পুর চাংলিমিথাং স্টেডিয়ামে ৬০ মিনিটের মাথায় পাকিস্তান পেনাল্টি থেকে গোল করলে হতাশায় নিমজ্জিত হয় বাংলাদেশের সমর্থকরা।
তবে ২-০ তে পিছিয়ে পরে নড়েচড়ে বসে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। তার সুফল ও পায় তারা। বদলি নামা ফরোয়ার্ড মিঠু চৌধুরী ৭৫ মিনিটে কর্নার থেকে পাওয়া বল অসাধারণ দক্ষতায় সাইড ভলিতে গোল করেন। তাতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ২-১।
অতিরিক্ত সময় দেয়া হয় ৭ মিনিট।চতুর্থ মিনিটের সময় গোল্ডেন বয় মানিক আবার গোল করেন। হৈচৈ পরে যায় বাংলাদেশ শিবিরে। সমতায় ফেরার আনন্দে বাংলাদেশ আনন্দে ভাসছিল। হতাশায় পুড়তে থাকেন পাকিস্তানিরা।
পুরো টর্নামেন্টে ভাগ্য বাংলাদেশের সাথে ছিলো। গ্রুপ পর্বে কোন ম্যাচ জিতেনি। ভারতের কাছে মালদ্বীপের বড় পরাজয়ের ব্যবধানে ভাগ্য খুলে যায় বাংলাদেশের।
আর সেমিফাইনালে ২ -০ গোলে পিছিয়ে পরে আবার ফাইনালে ওঠা ভাগ্যের ছোঁয়া ছাড়া সম্ভব ছিলোনা।
৩০ সেপ্টেম্বরের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত।
ভারত আজ দিনের প্রথম সেমিফাইনালে স্বাগতিক নেপালের হৃদয় ভেঙে ৪-২ গোলে ফাইনালে ওঠে।
শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
নির্ধারিত সময়ের খেলায় নাটকীয়ভাবে ২-২ গোলের সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। আর টাইব্রেকারে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল দলকে ৮-৭ গোলে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ।
যখন নিশ্চিত হয়ে যায় খেলা টাইব্রেকারে গড়াবে, বাংলাদেশ দলের কোচ সাইফুল বারী টিটু গোলরক্ষক নাহিদুল ইসলামের জায়গায় ইমতিয়াজকে নামিয়ে দেন গোল পোস্টে। সেখানেই খুব সম্ভবত খেলার ভাগ্যট নির্ধারিত হয়ে যায়।
টাইব্রেকারে পাকিস্তানের আব্দুল গানির অষ্টম শটটি ঝাপিয়ে পরে রুখে দেন গোল রক্ষক আলিফ রহমান ইমতিয়াজ। বাংলাদেশের পক্ষে অষ্টম শট নিতে আসেন মিঠু চৌধুরী। গোল করলেই বাংলাদেশের ফাইনাল নিশ্চিত। তাতে কোনও ভুল করেননি মিঠু। তার জোরালো শট পাকিস্তানি গোলকিপারের হাতের নাগালের বাইরে দিয়ে গোল পোস্ট ভেদ করে। ফাইনালে ওঠার তীব্র আনন্দে ভাসে বাংলাদেশ।
মুর্শেদ আলী, কামাল মৃধা, মোহাম্মদ মানিক, আকাশ আহামেদ ও জয় আহামেদ টাইব্রেকারে গোল করেন বাংলাদেশের হয়ে।
তবে খেলাটি সহজ ছিলো না বাংলাদেশের জন্য। ৩২ মিনিটেই পাকিস্তানের শাহাব আহামেদ কর্নার কিক থেকে উড়ে আসা বলে হেডে গোল করলে পিছিয়ে পরে বাংলাদেশ। থিম্পুর চাংলিমিথাং স্টেডিয়ামে ৬০ মিনিটের মাথায় পাকিস্তান পেনাল্টি থেকে গোল করলে হতাশায় নিমজ্জিত হয় বাংলাদেশের সমর্থকরা।
তবে ২-০ তে পিছিয়ে পরে নড়েচড়ে বসে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। তার সুফল ও পায় তারা। বদলি নামা ফরোয়ার্ড মিঠু চৌধুরী ৭৫ মিনিটে কর্নার থেকে পাওয়া বল অসাধারণ দক্ষতায় সাইড ভলিতে গোল করেন। তাতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ২-১।
অতিরিক্ত সময় দেয়া হয় ৭ মিনিট।চতুর্থ মিনিটের সময় গোল্ডেন বয় মানিক আবার গোল করেন। হৈচৈ পরে যায় বাংলাদেশ শিবিরে। সমতায় ফেরার আনন্দে বাংলাদেশ আনন্দে ভাসছিল। হতাশায় পুড়তে থাকেন পাকিস্তানিরা।
পুরো টর্নামেন্টে ভাগ্য বাংলাদেশের সাথে ছিলো। গ্রুপ পর্বে কোন ম্যাচ জিতেনি। ভারতের কাছে মালদ্বীপের বড় পরাজয়ের ব্যবধানে ভাগ্য খুলে যায় বাংলাদেশের।
আর সেমিফাইনালে ২ -০ গোলে পিছিয়ে পরে আবার ফাইনালে ওঠা ভাগ্যের ছোঁয়া ছাড়া সম্ভব ছিলোনা।
৩০ সেপ্টেম্বরের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত।
ভারত আজ দিনের প্রথম সেমিফাইনালে স্বাগতিক নেপালের হৃদয় ভেঙে ৪-২ গোলে ফাইনালে ওঠে।