১১৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ৯৭ রান করতে সক্ষম হয়েছে বাংলার নারীরা। এতে ২১ রানে জিতেছে ইংল্যান্ড।
১০ বছর পর নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচে বল হাতে চমক দেখায়। নাহিদা-ফাহিমারা দারুণ বোলিংয়ে শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে ১১৮ রানে আটকে দেয়। স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশকে টানা দ্বিতীয় জয় পেতে করতে হতো ১১৯ রান। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার তিন অঙ্কের ঘরেও যেতে পারেনি তারা। ৭ উইকেটে ৯৭ রানে থামে বাংলাদেশ।
শারজায় টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়েছিল ইংল্যান্ডের। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ওপেনিং জুটিতে ৪৭ রান তোলে তারা। আর এক রান করে ভেঙে যায় এই জুটি। সপ্তম ওভারে রাবেয়া খান মাইয়া বুশিয়ারকে (২৩) নাহিদা আক্তারের ক্যাচ বানান।
পরের ওভারে ফাহিমা খাতুন ন্যাট স্কিভার-ব্রান্টকে (২) এলবিডব্লিউ করেন।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। অধিনায়ক হিদার নাইটকে (৬) বোল্ড করেন রিতু মনি। বিপজ্জনক হয়ে ওঠা ওপেনার ড্যানি উইয়াট হজের (৪১) উইকেট নেন নাহিদা আক্তার।
ফাহিমা ও নাহিদা পরে অ্যালিস ক্যাপসি (৯) ও ড্যানিয়েল গিবসনকে (৭) নিজেদের দ্বিতীয় শিকার বানান।
শেষ ওভারে চার্লিস ডিনকে (৪) স্টাম্পিং করে দ্বিতীয় উইকেট নেন রিতু মনি। নেমেই ইনিংসের একমাত্র ছক্কা মারেন সোফি এক্লেসটন। তিনি ৮ ও এমি জোন্স ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ফাহিমা ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে দলের সেরা বোলার। সমান উইকেট পান নাহিদা ও রিতু।
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪
১১৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ৯৭ রান করতে সক্ষম হয়েছে বাংলার নারীরা। এতে ২১ রানে জিতেছে ইংল্যান্ড।
১০ বছর পর নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচে বল হাতে চমক দেখায়। নাহিদা-ফাহিমারা দারুণ বোলিংয়ে শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে ১১৮ রানে আটকে দেয়। স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশকে টানা দ্বিতীয় জয় পেতে করতে হতো ১১৯ রান। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার তিন অঙ্কের ঘরেও যেতে পারেনি তারা। ৭ উইকেটে ৯৭ রানে থামে বাংলাদেশ।
শারজায় টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়েছিল ইংল্যান্ডের। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ওপেনিং জুটিতে ৪৭ রান তোলে তারা। আর এক রান করে ভেঙে যায় এই জুটি। সপ্তম ওভারে রাবেয়া খান মাইয়া বুশিয়ারকে (২৩) নাহিদা আক্তারের ক্যাচ বানান।
পরের ওভারে ফাহিমা খাতুন ন্যাট স্কিভার-ব্রান্টকে (২) এলবিডব্লিউ করেন।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। অধিনায়ক হিদার নাইটকে (৬) বোল্ড করেন রিতু মনি। বিপজ্জনক হয়ে ওঠা ওপেনার ড্যানি উইয়াট হজের (৪১) উইকেট নেন নাহিদা আক্তার।
ফাহিমা ও নাহিদা পরে অ্যালিস ক্যাপসি (৯) ও ড্যানিয়েল গিবসনকে (৭) নিজেদের দ্বিতীয় শিকার বানান।
শেষ ওভারে চার্লিস ডিনকে (৪) স্টাম্পিং করে দ্বিতীয় উইকেট নেন রিতু মনি। নেমেই ইনিংসের একমাত্র ছক্কা মারেন সোফি এক্লেসটন। তিনি ৮ ও এমি জোন্স ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন।
ফাহিমা ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে দলের সেরা বোলার। সমান উইকেট পান নাহিদা ও রিতু।