হায়দরাবাদে রীতিমতো তান্ডব চালিয়েছে আগেই সিরিজ জেতা ভারত। সিরিজের শেষ অর্থাৎ তৃতীয় টি-টুয়েন্টি ম্যাচে ১৩৩ রানের বিশাল ব্যাবধানে হেরে হোয়াইট ওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ।
টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়া ভারত ইতিহাস সৃষ্টি করে ২৯৭ রান সংগ্রহ করে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে। টেষ্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে এটাই কুড়ি-বিশের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান। রানের ব্যবধানের হিসেবে যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয়ও। এর আগে দিল্লি ও গোয়ালিয়রেও ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশের।
এই ম্যাচের মধ্য দিয়ে টি-টুয়ান্টি ক্যারিয়ারকে বিদায় বলে দেয়া রিয়াদ ৯ বল খেলে করেছেন ৮ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের ৯ বলে ৩ রান। রিশাদ হতদরিদ্র বোলিংয়ের মতো ব্যাটিংয়েও ৪ বল খেলে কোন রান করতে পারেনি।
হায়াদ্রাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে রেকর্ড রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ পারভেজ হোসেন ইমনকে হারায় প্রথম বলেই।হতাশার ছাপ পরে পুরো ডেসিং রুমে, যখন তানজিদ হাসান ১২ বলে ১৫ এবং নাজমুল হোসেন শান্ত ১১ বলে ১৪ রান করে আউট হন।
পাওয়ার প্লেতে ৫৯ রান করতেই ৩ উইকেটের পতন। হারের ব্যবধান কমাতে সবচেয়ে বেশি অবদান তাওহিদ হৃদয়ের ৪২ বলে ৬৩ রান করে অপরাজিত থাকা। লিটন কুমার দাশের সাথে তাওহিদ হৃদয়ের চতুর্থ উইকেটের জুটিতে আসে ৫৩ রান।লিটনের ব্যাট থেকে আসে ২৫ বলে ৪২ রান।
প্রথমে ব্যাট করতে নামা ভারত সন্জু স্যামসনের ৪৭ বলে ১১১, সূরিয়াকুমার ইয়াদবের ৩৫ বলে ৭৫ এবং হার্দিক পান্ডিয়ার ১৮ বলে ৪৭ রানের উপর ভর করে রেকর্ড ২৯৭ রান সংগ্রহ করে।
ভারত তাদের ইনিংসে ছক্কা এবং চারে তুলে ২৩২ রান, যা টি-টুয়েন্টি ম্যাচে বিশ্ব রেকর্ড। এর আগে ২০২৩ সালে এশিয়ান গেইমসে মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে নেপাল সংগ্রহ করেছিলো ২১২ রান।
৪০ বলে সেঞ্চুরি করা সন্জু স্যামসন ভারতীয়দের মধ্যে কুড়ি-বিশের ক্রিকেটে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন। এর আগেরটি রোহিত শর্মার ৩৫ বলে সেঞ্চুরি। করেছিলেন শ্রীলংকার বিপক্ষে।
৪ ওভারে ৬৬ রান দিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে রেকর্ড গড়েন তানজিম সাকিব এর আগে যৌথ ভাবে রেকর্ডটি মাশরাফি ও রুবেলের দখলে ছিলো।
স্যামসন এবং সুরিয়াকুমারের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে আসা ১৭৩ রান বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টিতে যেকোন উইকেটের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। ৩-০ তে হোয়াইট ওয়াশ করা সিরিজ সেরা হন হার্দিক পান্ডিয়া। আর ম্যাচ সেরা সন্জু স্যামসন।
রোববার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪
হায়দরাবাদে রীতিমতো তান্ডব চালিয়েছে আগেই সিরিজ জেতা ভারত। সিরিজের শেষ অর্থাৎ তৃতীয় টি-টুয়েন্টি ম্যাচে ১৩৩ রানের বিশাল ব্যাবধানে হেরে হোয়াইট ওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ।
টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়া ভারত ইতিহাস সৃষ্টি করে ২৯৭ রান সংগ্রহ করে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে। টেষ্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে এটাই কুড়ি-বিশের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান। রানের ব্যবধানের হিসেবে যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরাজয়ও। এর আগে দিল্লি ও গোয়ালিয়রেও ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশের।
এই ম্যাচের মধ্য দিয়ে টি-টুয়ান্টি ক্যারিয়ারকে বিদায় বলে দেয়া রিয়াদ ৯ বল খেলে করেছেন ৮ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের ৯ বলে ৩ রান। রিশাদ হতদরিদ্র বোলিংয়ের মতো ব্যাটিংয়েও ৪ বল খেলে কোন রান করতে পারেনি।
হায়াদ্রাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে রেকর্ড রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ পারভেজ হোসেন ইমনকে হারায় প্রথম বলেই।হতাশার ছাপ পরে পুরো ডেসিং রুমে, যখন তানজিদ হাসান ১২ বলে ১৫ এবং নাজমুল হোসেন শান্ত ১১ বলে ১৪ রান করে আউট হন।
পাওয়ার প্লেতে ৫৯ রান করতেই ৩ উইকেটের পতন। হারের ব্যবধান কমাতে সবচেয়ে বেশি অবদান তাওহিদ হৃদয়ের ৪২ বলে ৬৩ রান করে অপরাজিত থাকা। লিটন কুমার দাশের সাথে তাওহিদ হৃদয়ের চতুর্থ উইকেটের জুটিতে আসে ৫৩ রান।লিটনের ব্যাট থেকে আসে ২৫ বলে ৪২ রান।
প্রথমে ব্যাট করতে নামা ভারত সন্জু স্যামসনের ৪৭ বলে ১১১, সূরিয়াকুমার ইয়াদবের ৩৫ বলে ৭৫ এবং হার্দিক পান্ডিয়ার ১৮ বলে ৪৭ রানের উপর ভর করে রেকর্ড ২৯৭ রান সংগ্রহ করে।
ভারত তাদের ইনিংসে ছক্কা এবং চারে তুলে ২৩২ রান, যা টি-টুয়েন্টি ম্যাচে বিশ্ব রেকর্ড। এর আগে ২০২৩ সালে এশিয়ান গেইমসে মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে নেপাল সংগ্রহ করেছিলো ২১২ রান।
৪০ বলে সেঞ্চুরি করা সন্জু স্যামসন ভারতীয়দের মধ্যে কুড়ি-বিশের ক্রিকেটে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন। এর আগেরটি রোহিত শর্মার ৩৫ বলে সেঞ্চুরি। করেছিলেন শ্রীলংকার বিপক্ষে।
৪ ওভারে ৬৬ রান দিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে রেকর্ড গড়েন তানজিম সাকিব এর আগে যৌথ ভাবে রেকর্ডটি মাশরাফি ও রুবেলের দখলে ছিলো।
স্যামসন এবং সুরিয়াকুমারের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে আসা ১৭৩ রান বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টিতে যেকোন উইকেটের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। ৩-০ তে হোয়াইট ওয়াশ করা সিরিজ সেরা হন হার্দিক পান্ডিয়া। আর ম্যাচ সেরা সন্জু স্যামসন।