সাফ নারী ফুটবলের প্রথম সেমিফাইনালে ভুটানকে ৭-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ।
রোববার নেপালের কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় দলের হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন তহুরা খাতুন, দুই গোল করেন অধিনায়ক সাবিনা। এছাড়া গোল পেয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা ও মাশুরা পারভিন।
ফাইনালে নেপাল ও ভারতের ম্যাচের জয়ী দলের মুখোমুখি হবে ২০২২ সালের অপরাজিত চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাচ শুরুর ৭ মিনিটেই প্রথম গোলের দেখা পায় বাংলাদেশ। ফরোয়ার্ড ঋতুপর্ণা চাকমা গোল উৎসবের সূচনা করেন। চোটে পড়া ফরোয়ার্ড শামসুন্নাহার জুনিয়রের জায়গায় একাদশে সুযোগ পাওয়া সাগরিকা থেকে তহুরার পা ঘুরে বল পান ঋতুপর্ণা। ঋতু বক্সের কোনা থকে বাঁ পায়ের দারুণ শটে বল পাঠান জালে।
প্রথম গোলের ৭ মিনিট পর মানে ম্যাচের ১৪ মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগন করে তহুরা। শিউলির থেকে বল পেয়ে বক্সের সামনে থেকে বাঁ পায়ের দারুণ শটে তহুরা করেন ২-০।
২৫ মিনিটে সাবিনার প্লেসিং লাগে ভুটানের সাইড পোস্টে। পরক্ষণেই অবশ্য মনিকার গোলমুখে ফেলা বল সহজেই প্লেসিং করেন সাবিনা। টুর্নামেন্টে যেটি তাঁর প্রথম গোল। আগের দিন অসুস্থ থাকায় অনুশীলন করতে না পারা সাবিনার খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। কিন্তু মাঠে নেমে জ্বলে উঠেছেন।
৩৪ মিনিটে আবারও ঝলক দেখায় তহুরা। বাঁ পায়ের বাঁকানো শটে করেন গোলের ব্যবধান ৪-০। দুই মিনিট পরই ভুটানের গোলকিপারকে কাটিয়ে ফাঁকা পোস্টে বল পাঠিয়ে নিজের দ্বিতীয় ও দলের পঞ্চম গোলটি করেন সাবিনা।
৫৮ মিনিটে তহুরা খাতুন নিজের তৃতীয় ও দলের ষষ্ঠ গোলটি করেন। বদলি নামা সানজিদার কর্নারে শিউলি আজমের হেডে ৭২ মিনিটে হয় ৭-১।
ভুটানের হয়ে একমাত্র গোলটি ৪০ মিনিটে করেছিল স্ট্রাইকার দেকি হাজম। দ্বিতীয়ার্ধে দুটি বদল নিয়ে নামে ভুটান। বদলি দুজনই গোলের সুযোগ তৈরি করেন। তবে গোল আসেনি, উল্টো দুটি গোল খেয়েছে তারা। গ্যালারি থেকে ‘ভুটান, ভুটান’ স্লোগানও কোনো কাজে আসেনি।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
সাফ নারী ফুটবলের প্রথম সেমিফাইনালে ভুটানকে ৭-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ।
রোববার নেপালের কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় দলের হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন তহুরা খাতুন, দুই গোল করেন অধিনায়ক সাবিনা। এছাড়া গোল পেয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা ও মাশুরা পারভিন।
ফাইনালে নেপাল ও ভারতের ম্যাচের জয়ী দলের মুখোমুখি হবে ২০২২ সালের অপরাজিত চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাচ শুরুর ৭ মিনিটেই প্রথম গোলের দেখা পায় বাংলাদেশ। ফরোয়ার্ড ঋতুপর্ণা চাকমা গোল উৎসবের সূচনা করেন। চোটে পড়া ফরোয়ার্ড শামসুন্নাহার জুনিয়রের জায়গায় একাদশে সুযোগ পাওয়া সাগরিকা থেকে তহুরার পা ঘুরে বল পান ঋতুপর্ণা। ঋতু বক্সের কোনা থকে বাঁ পায়ের দারুণ শটে বল পাঠান জালে।
প্রথম গোলের ৭ মিনিট পর মানে ম্যাচের ১৪ মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগন করে তহুরা। শিউলির থেকে বল পেয়ে বক্সের সামনে থেকে বাঁ পায়ের দারুণ শটে তহুরা করেন ২-০।
২৫ মিনিটে সাবিনার প্লেসিং লাগে ভুটানের সাইড পোস্টে। পরক্ষণেই অবশ্য মনিকার গোলমুখে ফেলা বল সহজেই প্লেসিং করেন সাবিনা। টুর্নামেন্টে যেটি তাঁর প্রথম গোল। আগের দিন অসুস্থ থাকায় অনুশীলন করতে না পারা সাবিনার খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। কিন্তু মাঠে নেমে জ্বলে উঠেছেন।
৩৪ মিনিটে আবারও ঝলক দেখায় তহুরা। বাঁ পায়ের বাঁকানো শটে করেন গোলের ব্যবধান ৪-০। দুই মিনিট পরই ভুটানের গোলকিপারকে কাটিয়ে ফাঁকা পোস্টে বল পাঠিয়ে নিজের দ্বিতীয় ও দলের পঞ্চম গোলটি করেন সাবিনা।
৫৮ মিনিটে তহুরা খাতুন নিজের তৃতীয় ও দলের ষষ্ঠ গোলটি করেন। বদলি নামা সানজিদার কর্নারে শিউলি আজমের হেডে ৭২ মিনিটে হয় ৭-১।
ভুটানের হয়ে একমাত্র গোলটি ৪০ মিনিটে করেছিল স্ট্রাইকার দেকি হাজম। দ্বিতীয়ার্ধে দুটি বদল নিয়ে নামে ভুটান। বদলি দুজনই গোলের সুযোগ তৈরি করেন। তবে গোল আসেনি, উল্টো দুটি গোল খেয়েছে তারা। গ্যালারি থেকে ‘ভুটান, ভুটান’ স্লোগানও কোনো কাজে আসেনি।