কিংস অ্যারেনায় মালদ্বীপের সাথে আন্তজার্তিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে গোল বাদে সবই করেছে বাংলাদেশ।
গোল মিসের মহড়া, সাথে রক্ষনের দূর্বলতা ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ম্যাচের ১৭ মিনিটের সময় বাংলাদেশের রক্ষনের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে মালদ্বীপের আলি ফাসির হেডে করা গোলই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। শেষ অব্দি ধরে রাখলে ১-০ গোলের পরাজয় মানতে বাধ্য হয় বাংলাদেশ।
খেলার অধিকাংশ সময় জুড়ে বাংলাদেশেরই আধিপত্য ছিলো। একের পর এক আক্রমণ করে মালদ্বীপের গোলকিপার হুসেইন শরিফকে ব্যস্ত রেখেছেন। গোল খেয়েও ভেঙে পরেনি বাংলাদেশ, বার বার মালদ্বীপের রক্ষন ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশের ফয়সাল আহমেদ ফাহিম, শেখ মোরছালিন এবং রাকিব হোসেন।কিন্তু কাজের কাজ গোল করতে পারেননি। বার বার ফিরে এসেছেন খালি হাতে।
১৭ মিনিটে গোল হজম করে ১ মিনিট পরই বাংলাদেশের ফাহিম সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। ৩৭ মিনিটে শেখ মোরছালিনের উড়ন্ত ফ্রী ক্রিক থেকে তপু বর্মণের হেড বাইরে চলে গেলে আরেকবার হতাশায় ডুবে স্বাগতিক দর্শকরা।
প্রথর্মাধের একদম শেষ মূহুর্তে সোহেল রানার বক্সের বাইরে থেকে নেয়া জোরালো শট গোলপোস্টে লেগে ফিরে এলে প্রথমার্ধ ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যায় হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
দ্বিতীয়ার্ধে তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। শাহ কাজেম কিরমিনির জায়গায় ফয়সাল আহামেদ, সোহেল রানার জায়গায় চন্দন রায়, ফয়সাল আহামেদ ফাহিমের বদলি নামেন শাহরিয়ার ইমন। দ্বিমুখী আক্রমণে আধিপত্য বিস্তার করে বাংলাদেশ। আক্রমণে দিশেহারা করে রাখে মালদ্বীপকে। কিন্তু সেই গোলের দেখা পাচ্ছিলো না বাংলাদেশ। মালদ্বীপের গোল কিপারের প্রতিরোধ বার বার স্বাগতিক দর্শকদের হতাশা উপহার দিয়েছে।
৬৯ মিনিটে শাহরিয়ার ইমন আবারো সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন। পরের ২০ মিনিট ছিলো শুধু বাংলাদেশের। এবারো কমপক্ষে ৬ টি গোলের সুযোগ তৈরি করে। কিন্তু গোল করতে না পারায় হতাশায় মাঠ ছাড়ে স্বাগতিক দর্শক আর খেলোয়াড়রা।
প্রায় এক বছর ধরে খেলার বাইরে থাকা মালদ্বীপ সে সময় নিজেদের লীগও পরিচালনা করতে পারেনি।কিন্তু বাংলাদেশের সাথে কিংস অ্যারেনায় প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে অবিশ্বাস্য ভাবে জয় তুলে নিলো।
বিশেষ করে মালদ্বীপের ফরোয়ার্ডরা ছিলো তীব্র গতিসম্পন্ন। যাদেরকে আটকাতে বেগ পেতে হয়েছে বাংলাদেশের।
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
কিংস অ্যারেনায় মালদ্বীপের সাথে আন্তজার্তিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে গোল বাদে সবই করেছে বাংলাদেশ।
গোল মিসের মহড়া, সাথে রক্ষনের দূর্বলতা ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ম্যাচের ১৭ মিনিটের সময় বাংলাদেশের রক্ষনের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে মালদ্বীপের আলি ফাসির হেডে করা গোলই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। শেষ অব্দি ধরে রাখলে ১-০ গোলের পরাজয় মানতে বাধ্য হয় বাংলাদেশ।
খেলার অধিকাংশ সময় জুড়ে বাংলাদেশেরই আধিপত্য ছিলো। একের পর এক আক্রমণ করে মালদ্বীপের গোলকিপার হুসেইন শরিফকে ব্যস্ত রেখেছেন। গোল খেয়েও ভেঙে পরেনি বাংলাদেশ, বার বার মালদ্বীপের রক্ষন ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশের ফয়সাল আহমেদ ফাহিম, শেখ মোরছালিন এবং রাকিব হোসেন।কিন্তু কাজের কাজ গোল করতে পারেননি। বার বার ফিরে এসেছেন খালি হাতে।
১৭ মিনিটে গোল হজম করে ১ মিনিট পরই বাংলাদেশের ফাহিম সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। ৩৭ মিনিটে শেখ মোরছালিনের উড়ন্ত ফ্রী ক্রিক থেকে তপু বর্মণের হেড বাইরে চলে গেলে আরেকবার হতাশায় ডুবে স্বাগতিক দর্শকরা।
প্রথর্মাধের একদম শেষ মূহুর্তে সোহেল রানার বক্সের বাইরে থেকে নেয়া জোরালো শট গোলপোস্টে লেগে ফিরে এলে প্রথমার্ধ ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যায় হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
দ্বিতীয়ার্ধে তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। শাহ কাজেম কিরমিনির জায়গায় ফয়সাল আহামেদ, সোহেল রানার জায়গায় চন্দন রায়, ফয়সাল আহামেদ ফাহিমের বদলি নামেন শাহরিয়ার ইমন। দ্বিমুখী আক্রমণে আধিপত্য বিস্তার করে বাংলাদেশ। আক্রমণে দিশেহারা করে রাখে মালদ্বীপকে। কিন্তু সেই গোলের দেখা পাচ্ছিলো না বাংলাদেশ। মালদ্বীপের গোল কিপারের প্রতিরোধ বার বার স্বাগতিক দর্শকদের হতাশা উপহার দিয়েছে।
৬৯ মিনিটে শাহরিয়ার ইমন আবারো সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন। পরের ২০ মিনিট ছিলো শুধু বাংলাদেশের। এবারো কমপক্ষে ৬ টি গোলের সুযোগ তৈরি করে। কিন্তু গোল করতে না পারায় হতাশায় মাঠ ছাড়ে স্বাগতিক দর্শক আর খেলোয়াড়রা।
প্রায় এক বছর ধরে খেলার বাইরে থাকা মালদ্বীপ সে সময় নিজেদের লীগও পরিচালনা করতে পারেনি।কিন্তু বাংলাদেশের সাথে কিংস অ্যারেনায় প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে অবিশ্বাস্য ভাবে জয় তুলে নিলো।
বিশেষ করে মালদ্বীপের ফরোয়ার্ডরা ছিলো তীব্র গতিসম্পন্ন। যাদেরকে আটকাতে বেগ পেতে হয়েছে বাংলাদেশের।