কয়েকটা শর্তে হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এতে ভারত ক্রিকেট দল পাকিস্তানে না গিয়ে নিজেদের ম্যাচ খেলবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে। আর হাইব্রিড মডেল মেনে নেওয়ার বিনিময়ে পাকিস্তানের দেওয়া শর্তও পূরণ হচ্ছে। ২০২৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান ক্রিকেট দল। লিগ পর্যায়ে নিজেদের ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার কলম্বোয়। হাইব্রিড মডেলে এই টুর্নামেন্ট আয়োজনের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসিও।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে কোনোভাবে পাকিস্তানে যেতে রাজি হচ্ছিল না ভারত। অপরদিকে নাছোড়বান্দা ছিলো পিসিবিও। আইসিসির কয়েকটা প্রস্তাবও মানেনি দুই দেশের বোর্ড। শেষ পর্যন্ত সুর নরম করেছে বোর্ড দুইটি। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলে আয়োজনের ব্যাপারে সমঝোতা হয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) ও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। আয়োজক স্বত্ব পিসিবির হাতে থাকলেও ম্যাচ হবে পাকিস্তান ও দুবাইয়ে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ম্যাচগুলো হবে চারটি ভেন্যুতে। এর তিনটি পাকিস্তানে আর ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে দুবাইয়ে। ভারত যদি সেমিফাইনাল বা ফাইনাল নিশ্চিত করে তাহলে সেই ম্যাচও হবে দুবাইয়ে। এখন শুধু সূচি ঘোষণার অপেক্ষা।
হাইব্রিড মডেলের প্রধান শর্ত
১. ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ পাকিস্তান খেলবে শ্রীলঙ্কায়।
২. হাইব্রিড মডেলে সম্মতির জন্য কোনও ক্ষতিপূরণ পাবে না পিসিবি।
৩. ২০২৭ সালের পর পাকিস্তানে আইসিসির একটি মেয়েদের টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে পিসিবি।
এই হাইব্রিড মডেলের জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ পাবে না পাকিস্তান। এর বদলে ২০২৭ সালের পর আইসিসির মেয়েদের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে তারা।
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান গ্রুপ পর্ব-এর ম্যাচগুলো ভারতের বদলে খেলবে শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটাও তারা খেলবে শ্রীলঙ্কায়।
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
কয়েকটা শর্তে হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এতে ভারত ক্রিকেট দল পাকিস্তানে না গিয়ে নিজেদের ম্যাচ খেলবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে। আর হাইব্রিড মডেল মেনে নেওয়ার বিনিময়ে পাকিস্তানের দেওয়া শর্তও পূরণ হচ্ছে। ২০২৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান ক্রিকেট দল। লিগ পর্যায়ে নিজেদের ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার কলম্বোয়। হাইব্রিড মডেলে এই টুর্নামেন্ট আয়োজনের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসিও।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে কোনোভাবে পাকিস্তানে যেতে রাজি হচ্ছিল না ভারত। অপরদিকে নাছোড়বান্দা ছিলো পিসিবিও। আইসিসির কয়েকটা প্রস্তাবও মানেনি দুই দেশের বোর্ড। শেষ পর্যন্ত সুর নরম করেছে বোর্ড দুইটি। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলে আয়োজনের ব্যাপারে সমঝোতা হয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) ও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। আয়োজক স্বত্ব পিসিবির হাতে থাকলেও ম্যাচ হবে পাকিস্তান ও দুবাইয়ে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ম্যাচগুলো হবে চারটি ভেন্যুতে। এর তিনটি পাকিস্তানে আর ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে দুবাইয়ে। ভারত যদি সেমিফাইনাল বা ফাইনাল নিশ্চিত করে তাহলে সেই ম্যাচও হবে দুবাইয়ে। এখন শুধু সূচি ঘোষণার অপেক্ষা।
হাইব্রিড মডেলের প্রধান শর্ত
১. ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ পাকিস্তান খেলবে শ্রীলঙ্কায়।
২. হাইব্রিড মডেলে সম্মতির জন্য কোনও ক্ষতিপূরণ পাবে না পিসিবি।
৩. ২০২৭ সালের পর পাকিস্তানে আইসিসির একটি মেয়েদের টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে পিসিবি।
এই হাইব্রিড মডেলের জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ পাবে না পাকিস্তান। এর বদলে ২০২৭ সালের পর আইসিসির মেয়েদের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে তারা।
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান গ্রুপ পর্ব-এর ম্যাচগুলো ভারতের বদলে খেলবে শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটাও তারা খেলবে শ্রীলঙ্কায়।