বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১৩তম ম্যাচে রংপুর রাইডার্স দুর্দান্ত এক জয় তুলে নেয় ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে। শেষ ওভারে নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে আসে অসাধারণ ৩০ রান, যেখানে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার। এই দুঃসাহসিক ব্যাটিংয়ে রংপুর ১৯৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে।
১৯তম ওভারে রংপুরের প্রয়োজন ছিল ৩০ রান। ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল বোলিংয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেন, যা সোহানের ব্যাটিং ঝড়ে ভুল প্রমাণিত হয়। প্রথম বলেই চার মেরে শুরু করেন সোহান। এরপর টানা তিনটি ছক্কা ও দুইটি চার মেরে ম্যাচ জয়ের গল্প লিখে ফেলেন রংপুরের এই অধিনায়ক।
নুরুল হাসান সোহান ইনিংস শেষ করেন ১৫ বলে অপরাজিত ৪৯ রান নিয়ে। তার ইনিংস সাজানো ছিল ৩টি চার ও ৫টি ছক্কায়। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তার এই বিধ্বংসী ব্যাটিংই রংপুরকে অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে সাহায্য করে।
এর আগে ফরচুন বরিশাল প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৭ রান সংগ্রহ করে। তাদের হয়ে তামিম ইকবাল ৪০ রান ও শান্ত ৪১ রান করেন।
রংপুরের হয়ে শুরুর দিকের ব্যাটসম্যানরা বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও মাঝের সারিতে ইফতিখার আহমেদ (৩১ বলে ৪৭) এবং খুশদিল শাহ (২০ বলে ৩০) দলকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন। এরপর নুরুল হাসানের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে আসে রোমাঞ্চকর জয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১৩তম ম্যাচে রংপুর রাইডার্স দুর্দান্ত এক জয় তুলে নেয় ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে। শেষ ওভারে নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে আসে অসাধারণ ৩০ রান, যেখানে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার। এই দুঃসাহসিক ব্যাটিংয়ে রংপুর ১৯৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে।
১৯তম ওভারে রংপুরের প্রয়োজন ছিল ৩০ রান। ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল বোলিংয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেন, যা সোহানের ব্যাটিং ঝড়ে ভুল প্রমাণিত হয়। প্রথম বলেই চার মেরে শুরু করেন সোহান। এরপর টানা তিনটি ছক্কা ও দুইটি চার মেরে ম্যাচ জয়ের গল্প লিখে ফেলেন রংপুরের এই অধিনায়ক।
নুরুল হাসান সোহান ইনিংস শেষ করেন ১৫ বলে অপরাজিত ৪৯ রান নিয়ে। তার ইনিংস সাজানো ছিল ৩টি চার ও ৫টি ছক্কায়। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তার এই বিধ্বংসী ব্যাটিংই রংপুরকে অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে সাহায্য করে।
এর আগে ফরচুন বরিশাল প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৭ রান সংগ্রহ করে। তাদের হয়ে তামিম ইকবাল ৪০ রান ও শান্ত ৪১ রান করেন।
রংপুরের হয়ে শুরুর দিকের ব্যাটসম্যানরা বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও মাঝের সারিতে ইফতিখার আহমেদ (৩১ বলে ৪৭) এবং খুশদিল শাহ (২০ বলে ৩০) দলকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন। এরপর নুরুল হাসানের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে আসে রোমাঞ্চকর জয়।