alt

খেলা

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে ব্রাজিলকে হারাল আর্জেন্টিনা

ক্রীড়া ডেস্ক : শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

ঠিক ৬ গোলেই থামল আর্জেন্টিনা। কিংবা থামাতে পারল ব্রাজিল।

দক্ষিণ আমেরিকার অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে কাল রাতে আর্জেন্টিনার কাছে ৬-০ গোলে হেরেছে ব্রাজিল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ৬ গোল হজমের পরও হাঁফ ছেড়ে বাঁচার অনুভূতি নিতে পারেন ব্রাজিলের সমর্থকেরা। ৭ গোল তো হজম করতে হয়নি! নইলে যে ফিরে আসত ১১ বছর আগের সেই ‘সেভেন আপে’র দুঃস্বপ্ন।

২০১৪ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে জার্মানির কাছে গোলগুলো হজম করায় কম হাস্যরস হয়নি ব্রাজিলকে নিয়ে। একবার ভাবুন তো, গোলগুলো যদি আর্জেন্টিনা দিত তাহলে কী বেকায়দায়-ই না পড়তে হতো! হাঁফ ছেড়ে বাঁচার কথা সে জন্যই বলা।

তাই বলে ছয় গোলের ‘ঘা’টাও লুকোনোর পথ নেই। মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নশিপটির ইতিহাসে এর আগে কখনোই এত বড় ব্যবধানে হারেনি ব্রাজিল। প্রতিযোগিতাটির ৭১ বছরের ইতিহাসে গতকাল রাতের আগ পর্যন্ত ব্রাজিল কখনো তিন গোলের বেশি ব্যবধানেই হারেনি। দক্ষিণ আমেরিকার অনূর্ধ্ব-২০ পর্যায়ের এই চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বশেষ কোনো দল ৬-০ গোলে হেরেছিল ২০১৩ সালে। বলিভিয়ার জালে ৬ গোল করেছিল কলম্বিয়া।

তবে ব্রাজিলের জন্য এর চেয়েও বড় যন্ত্রণা অন্য জায়গায়, আর্জেন্টিনার জন্য যেটি মহা আনন্দের। জাতীয় দলের যে কোনো স্তর (অনূর্ধ্ব-১৫ থেকে সিনিয়র দল) বিবেচনায় ব্রাজিলের বিপক্ষে এটাই আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয়।

এর আগে ১৯৪০ সালে রোকা কাপে ব্রাজিলকে ৬-১ গোলে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা জাতীয় দল। অধুনালুপ্ত সেই প্রীতি টুর্নামেন্টে পাওয়া ওই জয়টাই এত দিন ব্রাজিলের বিপক্ষে জাতীয় দলের যে কোনো স্তরে সবচেয়ে বড় ছিল আর্জেন্টিনার। ৮৫ বছর পর রেকর্ড নতুন করে লিখলেন ক্লদিও এচেভেরিরা।

ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যমে আর্জেন্টিনার কাছে হারকে তাই ‘ভরাডুবি’ ও ‘লজ্জা’ বলে অভিহিত করেছে। আর্জেন্টিনায় বানানো হচ্ছে মিম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি মিম এমন, ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) লোগোর পাশে একটি বিড়াল বসে লোগোটির দিকে তাকিয়ে আছে।

স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় মিসায়েল দেলগাদো স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০ দলের কোচ হিসেবে এটাই ছিল ডিয়েগো প্লাসেন্তের প্রথম ম্যাচ। গত ডিসেম্বরে হাভিয়ের মাচেরানো ইন্টার মায়ামি কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন প্লাসেন্তে। এবারের দক্ষিণ আমেরিকা অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপেও এটি ছিল ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ।

২০২৩ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলা দলের প্রধান খেলোয়াড়দের রেখে একাদশ সাজিয়েছিলেন প্লাসেন্তে। ১১ মিনিটের মধ্যেই ৩ গোল পেয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৬ মিনিটে রিভার প্লেটের প্রতিভা ইয়ার সুবিয়াব্রের করা গোলের উৎস ছিলেন ভ্যালেন্তিনো আকুনা। লিওনেল মেসিকে নিয়ে স্প্যানিশ পরিচালক অ্যালেক্স দে লা ইগলেসিয়ার বানানো তথ্যচিত্রে এই আকুনা মেসির চরিত্রে ছিলেন।

৮ম মিনিটে আর্জেন্টিনাকে দ্বিতীয় গোলটি এনে দেন ম্যানচেস্টার সিটির (এখন ধারে রিভার প্লেটে) ১৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড এচেভেরি। তাঁর গোলেরও উৎস ছিলেন আকুনা। তিন মিনিট পর আত্মঘাতী গোল করে বসেন ব্রাজিলের রাইট ব্যাক ইগর সেরাতো। বিরতির পর ৫২, ৫৪ ও ৭৮ মিনিটে আরও তিন গোল করে আর্জেন্টিনা।

অনেকটা প্রথমার্ধের পুনরাবৃত্তির মতোই দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরুর ৭ ও ৯ মিনিটে আর্জেন্টিনাকে গোল এনে দেন অগাস্তিন রুবের্তো ও এচেভেরি। শেষ গোলটি সান্তিয়াগো হিদালগোর।

জয়ের পর আর্জেন্টিনা ফরোয়ার্ড এচেভেরি বলেন, ‘দারুণ খেলেছি আমরা। আমরা প্রস্তুত ছিলাম। ব্রাজিলের বিপক্ষে খেলা সব সময়ই আলাদা প্রেরণা জোগায়। আমরা থামব না, আরও উন্নতি করব।’

চিলিতে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ। দক্ষিণ আমেরিকার এই চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে শীর্ষ চার দল জায়গা করে নেবে সেই বয়সভিত্তিক বিশ্বকাপে। মোট ১০টি দল ‘এ’ ও ‘বি’ গ্রুপে ভাগ হয়ে দক্ষিণ আমেরিকার চ্যাম্পিয়নশিপে লড়ছে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ তিন দলকে নিয়ে মোট ছয় দলের রাউন্ড রবিন খেলা হবে। সেখান থেকে শীর্ষ চার দল জায়গা পাবে চিলি বিশ্বকাপে।

ছবি

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের প্লে-অফে ম্যানচেষ্টার সিটি

ছবি

বিপিএলে পারিশ্রমিক বকেয়া ইস্যুতে ক্ষুব্ধ তামিম

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

প্লে-অফের আরও কাছে চিটাগং, বাদ ঢাকা

ছবি

যেসব ক্রিকেটারের বাসা ঢাকায় হোটেল ছাড়ার অনুরোধ রাজশাহীর!

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার জাসপ্রীত বুমরাহ, সেরা নারী ক্রিকেটার নিউজিল্যান্ডের অ্যামেলিয়া কার

ছবি

ছিন্ন হলো নেইমারের আল-হিলাল অধ্যায়

ছবি

বড় স্কোর করেও পারলেন না জ্যোতিরা

ছবি

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শেষ করলো বাংলাদেশ নারী দল

ছবি

অনূর্ধ্ব-১৯ নারী বিশ্বকাপঃ ওয়েস্ট ইন্ডিজকেটে ১০ উইকেটে হারিয়ে বাংলাদেশের অভিযান শেষ

ছবি

লেস্টার থেকে ধারে শেফিল্ডে হামজা

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

বার্সার মেয়েদের আবার সুপার কাপ জয়

ছবি

দ্বিতীয় টেস্ট জিতে সিরিজ ড্র করলো উইন্ডিজ

ছবি

টানা পঞ্চম জয় ফরচুন বরিশালের

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

ম্যানচেষ্টার সিটি-চেলসি: শিষ্যের সাথে লড়াইয়ে গুরুর জয়

ছবি

ইংল্যান্ডের টানা দ্বিতীয় হারের রাতে তিলকের বিশ্বরেকর্ড

টিভিতে আজকের খেলা

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পেল না বাংলাদেশ

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

ব্রুনো ফার্নান্দেজের শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয় ম্যানইউর

ছবি

নতুন পেস বোলিং কোচ পেলো অস্ট্রেলিয়া

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

বাদ পড়ার শঙ্কা কাটিয়ে রেয়াল মাদ্রিদের বড় জয়, বেঁচে রইলো প্লেঅফের আশা

ছবি

ঝোড়ো ইনিংস খেলে কেন মাহমুদউল্লাহকে কৃতিত্ব দিলেন রিশাদ?

ছবি

ম্যানসিটির বিরুদ্ধে পিএসজির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জার্সিতে থাকবে পাকিস্তানের নাম

ছবি

স্পিনারদের দাপুটে স্পেলে বিশ্বকাপের দৌড়ে টিকে রইল বাংলাদেশ

ছবি

এভাবেও ফিরে আসা যায়! চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রুপকথার গল্প লিখলো বার্সেলোনা

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, পিসিবির ক্ষোভ

ছবি

বোর্ডের কড়া বার্তা, ১৩ বছর পর রঞ্জি ট্রফিতে ফিরছেন কোহলি

ছবি

লিগে বিদেশি খেলোয়াড় টানতে পিসিবির অভিনব উদ্যোগ

tab

খেলা

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে ব্রাজিলকে হারাল আর্জেন্টিনা

ক্রীড়া ডেস্ক

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

ঠিক ৬ গোলেই থামল আর্জেন্টিনা। কিংবা থামাতে পারল ব্রাজিল।

দক্ষিণ আমেরিকার অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে কাল রাতে আর্জেন্টিনার কাছে ৬-০ গোলে হেরেছে ব্রাজিল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ৬ গোল হজমের পরও হাঁফ ছেড়ে বাঁচার অনুভূতি নিতে পারেন ব্রাজিলের সমর্থকেরা। ৭ গোল তো হজম করতে হয়নি! নইলে যে ফিরে আসত ১১ বছর আগের সেই ‘সেভেন আপে’র দুঃস্বপ্ন।

২০১৪ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে জার্মানির কাছে গোলগুলো হজম করায় কম হাস্যরস হয়নি ব্রাজিলকে নিয়ে। একবার ভাবুন তো, গোলগুলো যদি আর্জেন্টিনা দিত তাহলে কী বেকায়দায়-ই না পড়তে হতো! হাঁফ ছেড়ে বাঁচার কথা সে জন্যই বলা।

তাই বলে ছয় গোলের ‘ঘা’টাও লুকোনোর পথ নেই। মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নশিপটির ইতিহাসে এর আগে কখনোই এত বড় ব্যবধানে হারেনি ব্রাজিল। প্রতিযোগিতাটির ৭১ বছরের ইতিহাসে গতকাল রাতের আগ পর্যন্ত ব্রাজিল কখনো তিন গোলের বেশি ব্যবধানেই হারেনি। দক্ষিণ আমেরিকার অনূর্ধ্ব-২০ পর্যায়ের এই চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বশেষ কোনো দল ৬-০ গোলে হেরেছিল ২০১৩ সালে। বলিভিয়ার জালে ৬ গোল করেছিল কলম্বিয়া।

তবে ব্রাজিলের জন্য এর চেয়েও বড় যন্ত্রণা অন্য জায়গায়, আর্জেন্টিনার জন্য যেটি মহা আনন্দের। জাতীয় দলের যে কোনো স্তর (অনূর্ধ্ব-১৫ থেকে সিনিয়র দল) বিবেচনায় ব্রাজিলের বিপক্ষে এটাই আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয়।

এর আগে ১৯৪০ সালে রোকা কাপে ব্রাজিলকে ৬-১ গোলে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা জাতীয় দল। অধুনালুপ্ত সেই প্রীতি টুর্নামেন্টে পাওয়া ওই জয়টাই এত দিন ব্রাজিলের বিপক্ষে জাতীয় দলের যে কোনো স্তরে সবচেয়ে বড় ছিল আর্জেন্টিনার। ৮৫ বছর পর রেকর্ড নতুন করে লিখলেন ক্লদিও এচেভেরিরা।

ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যমে আর্জেন্টিনার কাছে হারকে তাই ‘ভরাডুবি’ ও ‘লজ্জা’ বলে অভিহিত করেছে। আর্জেন্টিনায় বানানো হচ্ছে মিম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি মিম এমন, ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) লোগোর পাশে একটি বিড়াল বসে লোগোটির দিকে তাকিয়ে আছে।

স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় মিসায়েল দেলগাদো স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০ দলের কোচ হিসেবে এটাই ছিল ডিয়েগো প্লাসেন্তের প্রথম ম্যাচ। গত ডিসেম্বরে হাভিয়ের মাচেরানো ইন্টার মায়ামি কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন প্লাসেন্তে। এবারের দক্ষিণ আমেরিকা অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপেও এটি ছিল ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ।

২০২৩ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলা দলের প্রধান খেলোয়াড়দের রেখে একাদশ সাজিয়েছিলেন প্লাসেন্তে। ১১ মিনিটের মধ্যেই ৩ গোল পেয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৬ মিনিটে রিভার প্লেটের প্রতিভা ইয়ার সুবিয়াব্রের করা গোলের উৎস ছিলেন ভ্যালেন্তিনো আকুনা। লিওনেল মেসিকে নিয়ে স্প্যানিশ পরিচালক অ্যালেক্স দে লা ইগলেসিয়ার বানানো তথ্যচিত্রে এই আকুনা মেসির চরিত্রে ছিলেন।

৮ম মিনিটে আর্জেন্টিনাকে দ্বিতীয় গোলটি এনে দেন ম্যানচেস্টার সিটির (এখন ধারে রিভার প্লেটে) ১৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড এচেভেরি। তাঁর গোলেরও উৎস ছিলেন আকুনা। তিন মিনিট পর আত্মঘাতী গোল করে বসেন ব্রাজিলের রাইট ব্যাক ইগর সেরাতো। বিরতির পর ৫২, ৫৪ ও ৭৮ মিনিটে আরও তিন গোল করে আর্জেন্টিনা।

অনেকটা প্রথমার্ধের পুনরাবৃত্তির মতোই দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরুর ৭ ও ৯ মিনিটে আর্জেন্টিনাকে গোল এনে দেন অগাস্তিন রুবের্তো ও এচেভেরি। শেষ গোলটি সান্তিয়াগো হিদালগোর।

জয়ের পর আর্জেন্টিনা ফরোয়ার্ড এচেভেরি বলেন, ‘দারুণ খেলেছি আমরা। আমরা প্রস্তুত ছিলাম। ব্রাজিলের বিপক্ষে খেলা সব সময়ই আলাদা প্রেরণা জোগায়। আমরা থামব না, আরও উন্নতি করব।’

চিলিতে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ। দক্ষিণ আমেরিকার এই চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে শীর্ষ চার দল জায়গা করে নেবে সেই বয়সভিত্তিক বিশ্বকাপে। মোট ১০টি দল ‘এ’ ও ‘বি’ গ্রুপে ভাগ হয়ে দক্ষিণ আমেরিকার চ্যাম্পিয়নশিপে লড়ছে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ তিন দলকে নিয়ে মোট ছয় দলের রাউন্ড রবিন খেলা হবে। সেখান থেকে শীর্ষ চার দল জায়গা পাবে চিলি বিশ্বকাপে।

back to top