ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের হাইভোল্টেজ ম্যাচে আগ্রাসী ফুটবলে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটিকে বিধ্বস্ত করেছে আর্সেনাল। রোববার এমিরেটস স্টেডিয়ামে ৫-১ গোলে জিতেছে গতবারের রানার্সআপরা।
মার্টিন ওডেগোরের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা টানেন আর্লিং হালান্ড। কিন্তু সিটির উচ্ছ্বাস থেমে যায় পরমুহূর্তেই। পরের ২০ মিনিটে টমাস পার্টি, মাইলস লুইস-স্কেলি ও কাই হাভার্টজের লক্ষ্যভেদে এবং শেষ দিকে ইথান নোয়ানেরি দুর্দান্ত এক গোলে জয়ের আনন্দে মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
প্রায় ১৭ বছরের মধ্যে এই প্রথম লীগের কোনো অ্যাওয়ে ম্যাচে ৫ গোল হজম করল সিটি। এর আগে সর্বশেষ তাদের এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল ২০০৮ সালের মে মাসে, মিডলসবরোর বিপক্ষে হেরেছিল ৮-১ গোলে। সেপ্টেম্বরে আসরের প্রথম দেখায় দুই দলের ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়েছিল; একেবারে শেষ মুহূর্তের গোলে হার এড়িয়েছিল সিটি।
নভেম্বর-ডিসেম্বরের ছন্দপতনে শিরোপা লড়াই থেকে আগেই ছিটকে গেছে সিটি। তবে নতুন বছরে ঘুরে দাঁড়ায় তারা। টানা ছয় ম্যাচ অপরাজিত (চার জয় ও দুই ড্র) থাকার পর ফের লীগে হারের স্বাদ পেল দলটি।
অন্যদিকে, ২ নভেম্বরের পর আর হারেনি আর্সেনাল। ২৪ ম্যাচে ১৪ জয় ও ৮ ড্রয়ে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে তারা। ৩ পয়েন্ট কম নিয়ে তৃতীয় স্থানে নটিংহ্যাম ফরেস্ট।
আসরে সপ্তম হারের স্বাদ পাওয়া ম্যানচেস্টার সিটি ৪১ পয়েন্ট নিয়ে আছে চার নম্বরে।
শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযানে দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলা লিভারপুল ২৩ ম্যাচে ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে।
নিজেদের মাঠে সপ্তম
হার ম্যানইউর
টানা তিন ম্যাচ জেতা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড নিজেদের মাঠে লীগ ম্যাচে হেরেছে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে।
রোববার বিবর্ণ ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারায় প্যালেস। দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোলই করেন ফরাসি ফরোয়ার্ড মাতেতা।
ঘরের মাঠে সর্বশেষ ম্যাচে ব্রাইটনের বিপক্ষে ৩-১ গোলে হেরেছিল ম্যানইউ। এবার আরেকবার ঘরের দর্শকদের হতাশায় ডোবালেন ব্রুনো ফের্নান্দেস, গার্নাচোরা।
চলতি মৌসুমে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে এনিয়ে সাতটি লীগ ম্যাচ হারলো ম্যানইউ। ২৪ ম্যাচে ৮ জয় ও ৫ ড্রয়ে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে তারা এখন ত্রয়োদশ স্থানে। সমান ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে তাদের ওপরে প্যালেস।
৬৭ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের উদ্দেশ্যে ১৭ শট নেয় ম্যানইউ। কিন্তু লক্ষ্যে কেবল দুটি রাখতে পারে তারা। অন্য দিকে ১১ শটের মধ্যে ৩টি শট লক্ষ্যে রেখে দুটিতেই গোলের দেখা পেয়েছে প্যালেস।
প্রথমার্ধের সেরা দল ছিল তারাই। এই সময় ভালো কয়েকটি সুযোগ তৈরি করে তারা।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের হাইভোল্টেজ ম্যাচে আগ্রাসী ফুটবলে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটিকে বিধ্বস্ত করেছে আর্সেনাল। রোববার এমিরেটস স্টেডিয়ামে ৫-১ গোলে জিতেছে গতবারের রানার্সআপরা।
মার্টিন ওডেগোরের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা টানেন আর্লিং হালান্ড। কিন্তু সিটির উচ্ছ্বাস থেমে যায় পরমুহূর্তেই। পরের ২০ মিনিটে টমাস পার্টি, মাইলস লুইস-স্কেলি ও কাই হাভার্টজের লক্ষ্যভেদে এবং শেষ দিকে ইথান নোয়ানেরি দুর্দান্ত এক গোলে জয়ের আনন্দে মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
প্রায় ১৭ বছরের মধ্যে এই প্রথম লীগের কোনো অ্যাওয়ে ম্যাচে ৫ গোল হজম করল সিটি। এর আগে সর্বশেষ তাদের এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল ২০০৮ সালের মে মাসে, মিডলসবরোর বিপক্ষে হেরেছিল ৮-১ গোলে। সেপ্টেম্বরে আসরের প্রথম দেখায় দুই দলের ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়েছিল; একেবারে শেষ মুহূর্তের গোলে হার এড়িয়েছিল সিটি।
নভেম্বর-ডিসেম্বরের ছন্দপতনে শিরোপা লড়াই থেকে আগেই ছিটকে গেছে সিটি। তবে নতুন বছরে ঘুরে দাঁড়ায় তারা। টানা ছয় ম্যাচ অপরাজিত (চার জয় ও দুই ড্র) থাকার পর ফের লীগে হারের স্বাদ পেল দলটি।
অন্যদিকে, ২ নভেম্বরের পর আর হারেনি আর্সেনাল। ২৪ ম্যাচে ১৪ জয় ও ৮ ড্রয়ে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে তারা। ৩ পয়েন্ট কম নিয়ে তৃতীয় স্থানে নটিংহ্যাম ফরেস্ট।
আসরে সপ্তম হারের স্বাদ পাওয়া ম্যানচেস্টার সিটি ৪১ পয়েন্ট নিয়ে আছে চার নম্বরে।
শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযানে দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলা লিভারপুল ২৩ ম্যাচে ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে।
নিজেদের মাঠে সপ্তম
হার ম্যানইউর
টানা তিন ম্যাচ জেতা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড নিজেদের মাঠে লীগ ম্যাচে হেরেছে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে।
রোববার বিবর্ণ ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারায় প্যালেস। দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোলই করেন ফরাসি ফরোয়ার্ড মাতেতা।
ঘরের মাঠে সর্বশেষ ম্যাচে ব্রাইটনের বিপক্ষে ৩-১ গোলে হেরেছিল ম্যানইউ। এবার আরেকবার ঘরের দর্শকদের হতাশায় ডোবালেন ব্রুনো ফের্নান্দেস, গার্নাচোরা।
চলতি মৌসুমে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে এনিয়ে সাতটি লীগ ম্যাচ হারলো ম্যানইউ। ২৪ ম্যাচে ৮ জয় ও ৫ ড্রয়ে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে তারা এখন ত্রয়োদশ স্থানে। সমান ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে তাদের ওপরে প্যালেস।
৬৭ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে গোলের উদ্দেশ্যে ১৭ শট নেয় ম্যানইউ। কিন্তু লক্ষ্যে কেবল দুটি রাখতে পারে তারা। অন্য দিকে ১১ শটের মধ্যে ৩টি শট লক্ষ্যে রেখে দুটিতেই গোলের দেখা পেয়েছে প্যালেস।
প্রথমার্ধের সেরা দল ছিল তারাই। এই সময় ভালো কয়েকটি সুযোগ তৈরি করে তারা।