আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা, এরপরই নির্ধারিত হবে বিপিএলের ১১তম আসরের চ্যাম্পিয়ন। ফরচুন বরিশাল নাকি চিটাগং কিংস— ট্রফির মালিক কে হবে, তা নির্ধারণ হবে দুই দলের হাইভোল্টেজ লড়াই শেষে। ফাইনালের আগে টসে জিতে বরিশাল নিয়েছে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত, ফলে চিটাগং কিংস ব্যাট হাতে নামছে প্রথমে।
বরিশাল দ্বিতীয়বারের মতো বিপিএল ফাইনালে খেলছে। সব মিলিয়ে চার মৌসুমে এটি তাদের তৃতীয় ফাইনাল (২০২২, ২০২৪ ও ২০২৫)। অন্যদিকে, চিটাগং কিংস ২০১৩ সালের পর প্রথমবার ফাইনালে উঠেছে। এবারের আসরে দুই দল তিনবার মুখোমুখি হয়েছে, যেখানে প্রথম কোয়ালিফায়ারে বরিশাল ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে চিটাগংকে হারিয়েছিল। তবে লিগ পর্বে দুই দলই একটি করে ম্যাচ জিতেছে।
ফাইনালের আগে বরিশাল স্কোয়াডে থাকলেও নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার জিমি নিশামকে একাদশে রাখেনি দলটি। অধিনায়ক তামিম ইকবাল জানিয়েছেন, ‘উইনিং কম্বিনেশন’ ভাঙতে চাননি তিনি।
অন্যদিকে, দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের দলে একটি পরিবর্তন এনেছে চিটাগং কিংস। শেষ বলে চার মেরে দলকে দুর্দান্ত জয় এনে দেওয়া রহস্য স্পিনার আলিস আল ইসলাম চোটের কারণে ছিটকে গেছেন। তার জায়গায় একাদশে ফিরেছেন অভিজ্ঞ নাঈম ইসলাম।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবার চ্যাম্পিয়নদের জন্য আড়াই কোটি টাকা প্রাইজমানি ঘোষণা করেছে, যা আগের আসরের চেয়ে ৫০ লাখ টাকা বেশি। রানার্সআপ দল পাবে দেড় কোটি টাকা, যা গতবারের তুলনায় এক কোটি টাকা বেশি। প্রথমবারের মতো তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান অর্জনকারী দলও যথাক্রমে ৬০ লাখ ও ৪০ লাখ টাকা পাবে। পাশাপাশি, প্রথমবারের মতো উদীয়মান খেলোয়াড়ের জন্যও থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা তারকা তামিম ইকবালকে দেওয়া হবে বিশেষ স্মারক। তার ১৭ বছরের ক্যারিয়ারের প্রতি সম্মান জানিয়ে পুরস্কার বিতরণের আগেই এই স্মারক তুলে দেওয়া হবে।
এবারের ফাইনালে আতশবাজির ঝলকানি থাকছে না। তবে সমাপনী অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন লেজার শো, যা ফাইনালের উত্তেজনার সঙ্গে যোগ করবে বাড়তি রঙ।
ফরচুন বরিশাল একাদশ:
তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, দাভিদ মালান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), মাহমুদউল্লাহ, কাইল মেয়ার্স, মোহাম্মদ নাবি, রিশাদ হোসেন, ইবাদত হোসেন, তানভির ইসলাম, মোহাম্মদ আলি।
চিটাগং কিংস একাদশ:
খাওয়াজা নাফে, পারভেজ হোসেন ইমন, গ্রাহাম ক্লার্ক, হুসাইন তালাত, শামীম হোসেন, মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), সৈয়দ খালেদ আহমেদ, আরাফাত সানি, নাঈম ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, বিনুরা ফার্নান্দো।
শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা, এরপরই নির্ধারিত হবে বিপিএলের ১১তম আসরের চ্যাম্পিয়ন। ফরচুন বরিশাল নাকি চিটাগং কিংস— ট্রফির মালিক কে হবে, তা নির্ধারণ হবে দুই দলের হাইভোল্টেজ লড়াই শেষে। ফাইনালের আগে টসে জিতে বরিশাল নিয়েছে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত, ফলে চিটাগং কিংস ব্যাট হাতে নামছে প্রথমে।
বরিশাল দ্বিতীয়বারের মতো বিপিএল ফাইনালে খেলছে। সব মিলিয়ে চার মৌসুমে এটি তাদের তৃতীয় ফাইনাল (২০২২, ২০২৪ ও ২০২৫)। অন্যদিকে, চিটাগং কিংস ২০১৩ সালের পর প্রথমবার ফাইনালে উঠেছে। এবারের আসরে দুই দল তিনবার মুখোমুখি হয়েছে, যেখানে প্রথম কোয়ালিফায়ারে বরিশাল ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে চিটাগংকে হারিয়েছিল। তবে লিগ পর্বে দুই দলই একটি করে ম্যাচ জিতেছে।
ফাইনালের আগে বরিশাল স্কোয়াডে থাকলেও নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার জিমি নিশামকে একাদশে রাখেনি দলটি। অধিনায়ক তামিম ইকবাল জানিয়েছেন, ‘উইনিং কম্বিনেশন’ ভাঙতে চাননি তিনি।
অন্যদিকে, দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের দলে একটি পরিবর্তন এনেছে চিটাগং কিংস। শেষ বলে চার মেরে দলকে দুর্দান্ত জয় এনে দেওয়া রহস্য স্পিনার আলিস আল ইসলাম চোটের কারণে ছিটকে গেছেন। তার জায়গায় একাদশে ফিরেছেন অভিজ্ঞ নাঈম ইসলাম।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবার চ্যাম্পিয়নদের জন্য আড়াই কোটি টাকা প্রাইজমানি ঘোষণা করেছে, যা আগের আসরের চেয়ে ৫০ লাখ টাকা বেশি। রানার্সআপ দল পাবে দেড় কোটি টাকা, যা গতবারের তুলনায় এক কোটি টাকা বেশি। প্রথমবারের মতো তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান অর্জনকারী দলও যথাক্রমে ৬০ লাখ ও ৪০ লাখ টাকা পাবে। পাশাপাশি, প্রথমবারের মতো উদীয়মান খেলোয়াড়ের জন্যও থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা তারকা তামিম ইকবালকে দেওয়া হবে বিশেষ স্মারক। তার ১৭ বছরের ক্যারিয়ারের প্রতি সম্মান জানিয়ে পুরস্কার বিতরণের আগেই এই স্মারক তুলে দেওয়া হবে।
এবারের ফাইনালে আতশবাজির ঝলকানি থাকছে না। তবে সমাপনী অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন লেজার শো, যা ফাইনালের উত্তেজনার সঙ্গে যোগ করবে বাড়তি রঙ।
ফরচুন বরিশাল একাদশ:
তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, দাভিদ মালান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), মাহমুদউল্লাহ, কাইল মেয়ার্স, মোহাম্মদ নাবি, রিশাদ হোসেন, ইবাদত হোসেন, তানভির ইসলাম, মোহাম্মদ আলি।
চিটাগং কিংস একাদশ:
খাওয়াজা নাফে, পারভেজ হোসেন ইমন, গ্রাহাম ক্লার্ক, হুসাইন তালাত, শামীম হোসেন, মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), সৈয়দ খালেদ আহমেদ, আরাফাত সানি, নাঈম ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, বিনুরা ফার্নান্দো।