হ্যাঁ অবাক হবার মতোই। খেলা হলো রেয়াল এবং অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের মধ্যে, তাহলে বার্সলোনা জিতলো কী করে? কারণ এই খেলার যে ফল হয়েছে তাতে সবচেয়ে লাভবান বার্সেলোনা।
দুই মাদ্রিদের খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়েছে। পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে দু’দল। আর সেখানেই মূলত জিতে গেছে বার্সেলোনা।
দুই দল যখন গতকাল সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে খেলতে নামে তখন ২২ ম্যাচে রেয়ালের পয়েন্ট ৪৯ আর অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদেরও সমান ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট। সেখানে ২২ ম্যাচ শেষে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৪৫।
গতকালকের লড়াইয়ে যদি ড্র না হয়ে রেয়াল জিতে যেতো তাহলে বার্সেলোনার সাথে পয়েন্টের দূরত্ব হতো ৭ এবং অ্যাতলেতিকো জিতলে পয়েন্টের ব্যবধান হতো ৬। ড্র হওয়াতে রেয়ালের পয়েন্ট ২৩ ম্যাচ শেষে ৫০। আর অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের ২৩ ম্যাচ শেষে ৪৯।
আজ বাংলাদেশ সময় রাত দুইটায় বার্সেলোনা সেভিয়ার মাঠে তাদের মুখোমুখি হবে। যদি বার্সেলোনা আজ জিততে পারে তাহলে ২৩ ম্যাচ শেষে বার্সেলোনার পয়েন্ট হবে ৪৮।
রেয়ালের সাথে ২ এবং অ্যাতলেতিকোর সাথে ১ পয়েন্টের ব্যবধান থাকবে মাত্র। তাতে লিগ শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে ভালোভাবেই টিকে থাকবে বার্সেলোনা।
গতকালকের ম্যাচে অ্যাতলেতিকোর বিপক্ষে মূলত এক তরফা ফুটবল খেলেছে রেয়াল মাদ্রিদ। খেলায় সবই করেছে রেয়াল শুধু পাওয়া হয়নি জয়।
আর রেয়ালের গোল হজম করা নিয়েও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। হুলিয়ান আলভারেজের করা ম্যাচের ৩৪ মিনিটের সময় পেনাল্টি গোল নিয়ে সরাসরি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন রেয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
ভিআরের সহায়তায় রেফারি পেনাল্টি দেয়। কিন্তু স্পষ্টত দেখা যায় রেয়ালের ফরাসি ডিফেন্ডার চুয়োমেনি যখন অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের স্যামুয়েল লিনোকে ফাউল করে, তখন বল তার কাছ থেকে অনেকটাই সরে গেছে।
রেফারি নিয়ে আনচেলত্তি বলেন, ‘মাঠে যা হয়েছে তা সবাই দেখেছে।রেফারি আরো কাছ থেকে দেখেছে কিন্তু তারপরও ভিআরের সহায়তায় পেনাল্টি দেয়া হলো। আমি আর বিতর্ক বাড়াতে চাইনা। যা ইতিমধ্যে অনেক দূর গড়িয়েছে।’
রেয়াল মাদ্রিদের হয়ে এমবাপ্পে ম্যাচের ৫০ মিনিটের সময় গোল করেন। অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের বক্সের ভিতরে জটলা তৈরি হয়। জুড বেলিংহামের শট অ্যাতলেতিকোর জাবি গালার্নের পায়ে লেগে ফিরে আসলে ফিরতি শটে গোল করেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তখন ১-১ গোলে সমতায় ফিরে। এরপর আক্রমণের পর আক্রমণের ঢেউ তুলেও আর গোল পায়নি রেয়াল।
চীনের মহা প্রাচীরের মতো অটুট হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো অ্যাতলেতিকোর গোলকিপার জান অবলাক। এরমধ্যে দুটি শট গোল বার থেকেও ফিরেছে রেয়ালের।
রেয়ালের সামনে কঠিন পথ অপেক্ষা করছে। আগামী মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের মহা গুরুত্বপূর্ণ নকআউট প্লে-অফের ম্যাচে তারা মুখোমুখি হবে আরেক জায়ান্ট ম্যানচেষ্টার সিটির। খেলা হবে সিটির মাঠ এতিহাদ স্টেডিয়ামে। আর তাদের ফিরতি ম্যাচ ১৯ ফেব্রুয়ারি রেয়ালের আঙিনা সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
হ্যাঁ অবাক হবার মতোই। খেলা হলো রেয়াল এবং অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের মধ্যে, তাহলে বার্সলোনা জিতলো কী করে? কারণ এই খেলার যে ফল হয়েছে তাতে সবচেয়ে লাভবান বার্সেলোনা।
দুই মাদ্রিদের খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়েছে। পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে দু’দল। আর সেখানেই মূলত জিতে গেছে বার্সেলোনা।
দুই দল যখন গতকাল সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে খেলতে নামে তখন ২২ ম্যাচে রেয়ালের পয়েন্ট ৪৯ আর অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদেরও সমান ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট। সেখানে ২২ ম্যাচ শেষে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৪৫।
গতকালকের লড়াইয়ে যদি ড্র না হয়ে রেয়াল জিতে যেতো তাহলে বার্সেলোনার সাথে পয়েন্টের দূরত্ব হতো ৭ এবং অ্যাতলেতিকো জিতলে পয়েন্টের ব্যবধান হতো ৬। ড্র হওয়াতে রেয়ালের পয়েন্ট ২৩ ম্যাচ শেষে ৫০। আর অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের ২৩ ম্যাচ শেষে ৪৯।
আজ বাংলাদেশ সময় রাত দুইটায় বার্সেলোনা সেভিয়ার মাঠে তাদের মুখোমুখি হবে। যদি বার্সেলোনা আজ জিততে পারে তাহলে ২৩ ম্যাচ শেষে বার্সেলোনার পয়েন্ট হবে ৪৮।
রেয়ালের সাথে ২ এবং অ্যাতলেতিকোর সাথে ১ পয়েন্টের ব্যবধান থাকবে মাত্র। তাতে লিগ শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে ভালোভাবেই টিকে থাকবে বার্সেলোনা।
গতকালকের ম্যাচে অ্যাতলেতিকোর বিপক্ষে মূলত এক তরফা ফুটবল খেলেছে রেয়াল মাদ্রিদ। খেলায় সবই করেছে রেয়াল শুধু পাওয়া হয়নি জয়।
আর রেয়ালের গোল হজম করা নিয়েও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। হুলিয়ান আলভারেজের করা ম্যাচের ৩৪ মিনিটের সময় পেনাল্টি গোল নিয়ে সরাসরি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন রেয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
ভিআরের সহায়তায় রেফারি পেনাল্টি দেয়। কিন্তু স্পষ্টত দেখা যায় রেয়ালের ফরাসি ডিফেন্ডার চুয়োমেনি যখন অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের স্যামুয়েল লিনোকে ফাউল করে, তখন বল তার কাছ থেকে অনেকটাই সরে গেছে।
রেফারি নিয়ে আনচেলত্তি বলেন, ‘মাঠে যা হয়েছে তা সবাই দেখেছে।রেফারি আরো কাছ থেকে দেখেছে কিন্তু তারপরও ভিআরের সহায়তায় পেনাল্টি দেয়া হলো। আমি আর বিতর্ক বাড়াতে চাইনা। যা ইতিমধ্যে অনেক দূর গড়িয়েছে।’
রেয়াল মাদ্রিদের হয়ে এমবাপ্পে ম্যাচের ৫০ মিনিটের সময় গোল করেন। অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের বক্সের ভিতরে জটলা তৈরি হয়। জুড বেলিংহামের শট অ্যাতলেতিকোর জাবি গালার্নের পায়ে লেগে ফিরে আসলে ফিরতি শটে গোল করেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তখন ১-১ গোলে সমতায় ফিরে। এরপর আক্রমণের পর আক্রমণের ঢেউ তুলেও আর গোল পায়নি রেয়াল।
চীনের মহা প্রাচীরের মতো অটুট হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো অ্যাতলেতিকোর গোলকিপার জান অবলাক। এরমধ্যে দুটি শট গোল বার থেকেও ফিরেছে রেয়ালের।
রেয়ালের সামনে কঠিন পথ অপেক্ষা করছে। আগামী মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের মহা গুরুত্বপূর্ণ নকআউট প্লে-অফের ম্যাচে তারা মুখোমুখি হবে আরেক জায়ান্ট ম্যানচেষ্টার সিটির। খেলা হবে সিটির মাঠ এতিহাদ স্টেডিয়ামে। আর তাদের ফিরতি ম্যাচ ১৯ ফেব্রুয়ারি রেয়ালের আঙিনা সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে।