লিভারপুলের একটি আক্রমণ
গ্রুপ পর্বে সব ক’টি ম্যাচ জেতা লিভারপুল নকআউটের শুরুতেই বিদায় নিল চ্যাম্পিয়ন্স লীগ থেকে। প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজির কাছে টাইব্রেকারে হেরেছে তারা। টাইব্রেকারে নায়ক হয়ে উঠলেন প্যারিসের গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। নিজেদের ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ ও ইন্টার মিলান।
প্রথম পর্বে প্যারিসের ঘরের মাঠে ১-০ গোলে জিতেছিল লিভারপুল। ইংল্যান্ডের ক্লাব জিতলেও গোটা ম্যাচে ভালো খেলেছিল পিএসজি। লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার না থাকলে বেশ কয়েকটি গোল খেত তারা। আগের ম্যাচে বেকার যা করেছিলেন, পরের পর্যায়ে সেটাই করলেন দোন্নারুম্মা। ইতালির গোলরক্ষকের হাতে আটকে যায় লিভারপুলের সব আক্রমণ। ১২ মিনিটে উসমান দেম্বেলের গোলে সমতা ফেরায় পিএসজি। ৯০ মিনিট পর্যন্ত আর কোনও গোল না হওয়ায় খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও গোল না হওয়ায় টাইব্রেকারে হয় ফয়সালা।
টাইব্রেকারে লিভারপুলের দুই ফুটবলার ডারউইন নুনেজ ও কার্টিস জোনসের শর্ট আটকে দেন দোন্নারুম্মা। অন্য দিকে নিজেদের প্রথম চারটি শর্টেই গোল করে প্যারিসের ক্লাব। ভিটিনহা, গনসালো র্যামোস, দেম্বেলে ও ডিজায়ার ডোউই বল জালে জড়ান। ফলে ৪-১ গোলে টাইব্রেকার জিতে কোয়ার্টার ওঠে পিএসজি। বিদায় নেয় লিভারপুল।
নতুন আঙ্গিকের এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে শুরু থেকেই দারুণ ধারাবাহিক ছিল আর্না স্লটের লিভারপুল। প্রাথমিক পর্বে প্রথম সাতটি জিতে সবার আগে তারা জায়গা করে নেয় শেষ ষোলোয়। মৌসুমে জুড়ে পারফরম্যান্সের বিবেচনায় তাদেরকেই শিরোপার বড় দাবিদার মানছিলো অনেকে, তাদেরই যাত্রা থেমে গেল নকআউট পর্বের শুরুতে।
মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের শেষ আটে উঠতে অবশ্য সমস্যা হয়নি বার্সেলোনার। দুই পর্ব মিলিয়ে বেনফিকাকে ৪-১ গোলে হারায় তারা। প্রথম পর্বে ১-০ গোলে জিতেছিল বার্সা। দ্বিতীয় পর্বে ৩-১ গোলে জেতে তারা। জোড়া গোল করেন রাফিনহা। একটি গোল লামিন ইয়ামালের।
বায়ার্ন মিউনিখ দুই পর্ব মিলিয়ে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বেয়ার লেভারকুসেনকে। প্রথম পর্বে ৩-০ গোলে জেতার পর দ্বিতীয় পর্বে ২-০ গোলে জেতে বায়ার্ন। গোল করেন হ্যারি কেন। একটি গোল করানও তিনি। ফেয়েনুর্ডকে দুই পর্ব মিলিয়ে ৪-১ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে ইতালির ক্লাব ইন্টার মিলান।
লিভারপুলের একটি আক্রমণ
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
গ্রুপ পর্বে সব ক’টি ম্যাচ জেতা লিভারপুল নকআউটের শুরুতেই বিদায় নিল চ্যাম্পিয়ন্স লীগ থেকে। প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজির কাছে টাইব্রেকারে হেরেছে তারা। টাইব্রেকারে নায়ক হয়ে উঠলেন প্যারিসের গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। নিজেদের ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখ ও ইন্টার মিলান।
প্রথম পর্বে প্যারিসের ঘরের মাঠে ১-০ গোলে জিতেছিল লিভারপুল। ইংল্যান্ডের ক্লাব জিতলেও গোটা ম্যাচে ভালো খেলেছিল পিএসজি। লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার না থাকলে বেশ কয়েকটি গোল খেত তারা। আগের ম্যাচে বেকার যা করেছিলেন, পরের পর্যায়ে সেটাই করলেন দোন্নারুম্মা। ইতালির গোলরক্ষকের হাতে আটকে যায় লিভারপুলের সব আক্রমণ। ১২ মিনিটে উসমান দেম্বেলের গোলে সমতা ফেরায় পিএসজি। ৯০ মিনিট পর্যন্ত আর কোনও গোল না হওয়ায় খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও গোল না হওয়ায় টাইব্রেকারে হয় ফয়সালা।
টাইব্রেকারে লিভারপুলের দুই ফুটবলার ডারউইন নুনেজ ও কার্টিস জোনসের শর্ট আটকে দেন দোন্নারুম্মা। অন্য দিকে নিজেদের প্রথম চারটি শর্টেই গোল করে প্যারিসের ক্লাব। ভিটিনহা, গনসালো র্যামোস, দেম্বেলে ও ডিজায়ার ডোউই বল জালে জড়ান। ফলে ৪-১ গোলে টাইব্রেকার জিতে কোয়ার্টার ওঠে পিএসজি। বিদায় নেয় লিভারপুল।
নতুন আঙ্গিকের এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে শুরু থেকেই দারুণ ধারাবাহিক ছিল আর্না স্লটের লিভারপুল। প্রাথমিক পর্বে প্রথম সাতটি জিতে সবার আগে তারা জায়গা করে নেয় শেষ ষোলোয়। মৌসুমে জুড়ে পারফরম্যান্সের বিবেচনায় তাদেরকেই শিরোপার বড় দাবিদার মানছিলো অনেকে, তাদেরই যাত্রা থেমে গেল নকআউট পর্বের শুরুতে।
মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের শেষ আটে উঠতে অবশ্য সমস্যা হয়নি বার্সেলোনার। দুই পর্ব মিলিয়ে বেনফিকাকে ৪-১ গোলে হারায় তারা। প্রথম পর্বে ১-০ গোলে জিতেছিল বার্সা। দ্বিতীয় পর্বে ৩-১ গোলে জেতে তারা। জোড়া গোল করেন রাফিনহা। একটি গোল লামিন ইয়ামালের।
বায়ার্ন মিউনিখ দুই পর্ব মিলিয়ে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বেয়ার লেভারকুসেনকে। প্রথম পর্বে ৩-০ গোলে জেতার পর দ্বিতীয় পর্বে ২-০ গোলে জেতে বায়ার্ন। গোল করেন হ্যারি কেন। একটি গোল করানও তিনি। ফেয়েনুর্ডকে দুই পর্ব মিলিয়ে ৪-১ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে ইতালির ক্লাব ইন্টার মিলান।