জাতীয় ফুটবল দলে হামজাকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের জার্সিতে মাঠ মাতাবেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা প্রবাসী কোন বাংলাদেশি ফুটবলার। ইংল্যান্ড ফুটবল দলে ডাক পেলে কি করতেন হামজা চৌধুরী? গতকাল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে হামজার কৌশলী উত্তর, ‘আমি পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করেই নিজের দেশের পক্ষে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইংল্যান্ডের হয়ে কখনো ডাক পাইনি। ওই সুযোগ তাই আমার আসেনি। সুতরাং সিদ্ধান্তও নিতে হয়নি। তবে সুযোগ আসলে অবশ্যই পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করতাম। বাংলাদেশে খেলতে পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা উৎসাহিত করেছে।’ বাংলাদেশ দলে খেলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন ক্লাবে খেলা সতীর্থ, কোচ ও বন্ধুরা অভিনন্দন জানাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন হামজা। আঞ্চলিক বাংলা ভাষায় (মুখে হাসি নিয়ে) তিনি বলেন, ‘ফ্রেন্ড, কোচের থেইকা মেসেজ পাইছি। তারা কনগ্রাচুলেট করতাছে। তারা পজিটিভ মেসেজ দিতাছে। আমার পরিবার খুব গর্বিত। হাজার মানুষ এসে আমারে দেখতাছে, কনগ্রাচুলেশন দিতাছে।’ নানা ধাপ পেরিয়ে বাংলাদেশ দলে খেলার অনুমতি পেয়েছেন হামজা। এ প্রসঙ্গে তার কথা, ‘কয়েক বছর ধরেই আলোচনা হচ্ছিল”। সবশেষ নতুন (বাফুফে) প্রেসিডেন্ট তাবিথ আউয়াল আলোচনা শুরু করেন। পরিকল্পনার কথা জানান। কোচের সঙ্গ কথা হয়। আমার মনে হয়েছে, এই দলটা সাফল্য পেতে চাই।
আমারও পরিবার নিয়ে এখানে আসতে খুব ভালো লাগে। কোচ ও প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পর আত্মবিশ্বাস পাই।’ ভারত ম্যাচ নিয়ে হামজা বলেন, ‘আমি মনে করি, ফুটবলে যেকোন কিছু হতে পারে। ভারত ম্যাচকে ঘিরে ভালোভাবে প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ। আমি কোন চাপ অনুভব করছি না। এখানে এসে আমি অনেক ভালোবাসা পাচ্ছি। আমি ম্যাচটা খেলতে চাই এবং যতটা সম্ভব দলকে সহায়তা করতে চাই।’
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
জাতীয় ফুটবল দলে হামজাকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের জার্সিতে মাঠ মাতাবেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা প্রবাসী কোন বাংলাদেশি ফুটবলার। ইংল্যান্ড ফুটবল দলে ডাক পেলে কি করতেন হামজা চৌধুরী? গতকাল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে হামজার কৌশলী উত্তর, ‘আমি পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করেই নিজের দেশের পক্ষে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইংল্যান্ডের হয়ে কখনো ডাক পাইনি। ওই সুযোগ তাই আমার আসেনি। সুতরাং সিদ্ধান্তও নিতে হয়নি। তবে সুযোগ আসলে অবশ্যই পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করতাম। বাংলাদেশে খেলতে পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা উৎসাহিত করেছে।’ বাংলাদেশ দলে খেলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন ক্লাবে খেলা সতীর্থ, কোচ ও বন্ধুরা অভিনন্দন জানাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন হামজা। আঞ্চলিক বাংলা ভাষায় (মুখে হাসি নিয়ে) তিনি বলেন, ‘ফ্রেন্ড, কোচের থেইকা মেসেজ পাইছি। তারা কনগ্রাচুলেট করতাছে। তারা পজিটিভ মেসেজ দিতাছে। আমার পরিবার খুব গর্বিত। হাজার মানুষ এসে আমারে দেখতাছে, কনগ্রাচুলেশন দিতাছে।’ নানা ধাপ পেরিয়ে বাংলাদেশ দলে খেলার অনুমতি পেয়েছেন হামজা। এ প্রসঙ্গে তার কথা, ‘কয়েক বছর ধরেই আলোচনা হচ্ছিল”। সবশেষ নতুন (বাফুফে) প্রেসিডেন্ট তাবিথ আউয়াল আলোচনা শুরু করেন। পরিকল্পনার কথা জানান। কোচের সঙ্গ কথা হয়। আমার মনে হয়েছে, এই দলটা সাফল্য পেতে চাই।
আমারও পরিবার নিয়ে এখানে আসতে খুব ভালো লাগে। কোচ ও প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পর আত্মবিশ্বাস পাই।’ ভারত ম্যাচ নিয়ে হামজা বলেন, ‘আমি মনে করি, ফুটবলে যেকোন কিছু হতে পারে। ভারত ম্যাচকে ঘিরে ভালোভাবে প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ। আমি কোন চাপ অনুভব করছি না। এখানে এসে আমি অনেক ভালোবাসা পাচ্ছি। আমি ম্যাচটা খেলতে চাই এবং যতটা সম্ভব দলকে সহায়তা করতে চাই।’