ডর্টমুন্ডের একটি আক্রমণ
নিজেদের মাঠে বড় জয়ের পর প্রতিপক্ষের মাঠে বেশিরভাগ সময় ম্রিয়মাণ হয়ে রইল বার্সেলোনা। সেগু গিগাসির হ্যাটট্রিকে অভাবনীয় কিছুর আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠল না বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে উঠল হান্সি ফ্লিকের দল বার্সা।
গত মঙ্গলবার রাতে ডর্টমুন্ডের মাঠে কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগে ৩-১ গোলে হারলেও, দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৩ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ চারের টিকেট পেয়েছে বার্সেলোনা।
এই হারে কাতালান দলটির সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ২৪ ম্যাচের অপরাজেয় যাত্রায় ছেদ পড়ল। ম্যাচে বল দখলে কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও গোলের জন্য ১৮টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে ডর্টমুন্ড। বার্সেলোনার সাত শটের কেবল দুটি লক্ষ্যে ছিল।
প্রথম লেগে ৪-০ গোলে জেতা বার্সেলোনার ওপর এবার শুরুতে চাপ বাড়ায় ডর্টমুন্ড। নবম মিনিটে অহেতুক ফাউল করে স্বাগতিকদের পেনাল্টি উপহার দেন বার্সেলোনা গোলরক্ষক ভয়চেক স্ট্যান্সনি। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে নেন গিগাসি।
প্রথম আধা ঘণ্টায় দুয়েকবার আক্রমণে উঠলেও ডর্টমুন্ডের রক্ষণে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলে বার্সেলোনা। ৩৯তম মিনিটে প্রথম সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ডিফেন্ডার জুল কুন্দে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে চমৎকার ডাবল সেভে ব্যবধান বাড়তে দেননি স্ট্যান্সনি। পরক্ষণেই অবশ্য ব্যবধান দ্বিগুণ করে ডর্টমুন্ড। ৪৯তম মিনিটে কর্নারে রামির পাসে কাছ থেকে হেডেই নিজের দ্বিতীয় গোল করেন গিগাসি।
চার মিনিট পরই আত্মঘাতী হয়ে পড়ে গতবারের রানার্সআপ ডর্টমুন্ড। ডান দিক থেকে ফের্মিন লোপেসের পাস ক্লিয়ারের চেষ্টায় নিজেদের জালে বল পাঠিয়ে দেন ডিফেন্ডার রামি।
দুই লেগ মিলিয়ে তখন ৫-২ গোলে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। ৭৫তম মিনিটে পর হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন গিগাসি। বার্সেলোনার ডিফেন্ডার আরাউহো বক্সে বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হওয়ার পর কাছ থেকে শটে গোলটি করেন গিনির ফরোয়ার্ড।
দুই মিনিট পর ইউলিয়ান ব্রান্ডট বার্সেলোনার জালে বল পাঠালেও অফসাইডের কারণে গোল মেলেনি।
২০১৯ সালের পর এই প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে উঠল বার্সেলোনা। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে বায়ার্ন মিউনিখ অথবা ইন্টার মিলানের মুখোমুখি হবে তারা।
ডর্টমুন্ডের একটি আক্রমণ
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
নিজেদের মাঠে বড় জয়ের পর প্রতিপক্ষের মাঠে বেশিরভাগ সময় ম্রিয়মাণ হয়ে রইল বার্সেলোনা। সেগু গিগাসির হ্যাটট্রিকে অভাবনীয় কিছুর আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠল না বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে উঠল হান্সি ফ্লিকের দল বার্সা।
গত মঙ্গলবার রাতে ডর্টমুন্ডের মাঠে কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগে ৩-১ গোলে হারলেও, দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৩ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ চারের টিকেট পেয়েছে বার্সেলোনা।
এই হারে কাতালান দলটির সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ২৪ ম্যাচের অপরাজেয় যাত্রায় ছেদ পড়ল। ম্যাচে বল দখলে কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও গোলের জন্য ১৮টি শট নিয়ে ১১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে ডর্টমুন্ড। বার্সেলোনার সাত শটের কেবল দুটি লক্ষ্যে ছিল।
প্রথম লেগে ৪-০ গোলে জেতা বার্সেলোনার ওপর এবার শুরুতে চাপ বাড়ায় ডর্টমুন্ড। নবম মিনিটে অহেতুক ফাউল করে স্বাগতিকদের পেনাল্টি উপহার দেন বার্সেলোনা গোলরক্ষক ভয়চেক স্ট্যান্সনি। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে নেন গিগাসি।
প্রথম আধা ঘণ্টায় দুয়েকবার আক্রমণে উঠলেও ডর্টমুন্ডের রক্ষণে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলে বার্সেলোনা। ৩৯তম মিনিটে প্রথম সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ডিফেন্ডার জুল কুন্দে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে চমৎকার ডাবল সেভে ব্যবধান বাড়তে দেননি স্ট্যান্সনি। পরক্ষণেই অবশ্য ব্যবধান দ্বিগুণ করে ডর্টমুন্ড। ৪৯তম মিনিটে কর্নারে রামির পাসে কাছ থেকে হেডেই নিজের দ্বিতীয় গোল করেন গিগাসি।
চার মিনিট পরই আত্মঘাতী হয়ে পড়ে গতবারের রানার্সআপ ডর্টমুন্ড। ডান দিক থেকে ফের্মিন লোপেসের পাস ক্লিয়ারের চেষ্টায় নিজেদের জালে বল পাঠিয়ে দেন ডিফেন্ডার রামি।
দুই লেগ মিলিয়ে তখন ৫-২ গোলে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। ৭৫তম মিনিটে পর হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন গিগাসি। বার্সেলোনার ডিফেন্ডার আরাউহো বক্সে বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হওয়ার পর কাছ থেকে শটে গোলটি করেন গিনির ফরোয়ার্ড।
দুই মিনিট পর ইউলিয়ান ব্রান্ডট বার্সেলোনার জালে বল পাঠালেও অফসাইডের কারণে গোল মেলেনি।
২০১৯ সালের পর এই প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিফাইনালে উঠল বার্সেলোনা। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে বায়ার্ন মিউনিখ অথবা ইন্টার মিলানের মুখোমুখি হবে তারা।