প্রথম ইনিংসে ৮২ রানে পিছিয়ে থাকার পর শঙ্কা নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিলো বাংলাদেশ। শুরুর দিকের ব্যাটাররা আরেকবার ব্যর্থ হলেও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত দিচ্ছেন দায়িত্বশীলতার পরিচয়, এর আগে দৃঢ়তা দেখান মোমিনুল হকও। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে মোমিনুল জানান, ম্যাচ জিততে দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বেশ কিছু পথ পাড়ি দিতে চান তারা।
সংবাদ সম্মেলনে মোমিনুল জানান, ‘৩০০ (লিড) হলে খুব ভালো। সেটা না হলে ২৭০ থেকে ২৮০ এর উপরে। আর ৩০০ হলে আমরা ভালো জায়গায় থাকবো। আত্মবিশ্বাসী এই কারণে শান্ত জাকেরের পরে আমাদের টেল এন্ডার যারা রয়েছেন তাইজুল, হাসান তারা ব্যাট করতে পারে।’
সকালের সেশন ভেসে যাওয়ার পর দুপুরে নেমে দলকে ভালোই এগিয়ে নিচ্ছিলেন মোমিনুল। জীবন পাওয়া জয় বিদায় নিলে শান্তর সঙ্গে যোগ করেন ৬৫ রান। ভিক্টর নিয়াউচির বলে ৪৭ করে মোমিনুল নেন বিদায়। পরে মাত্র ৪ রান করে ফেরেন মুশফিকুর রহিম। তবে ২৬ রানে জীবন পাওয়া শান্ত ক্রিজে আছেন ৬০ রান করে। তার সঙ্গী জাকের আলির রান ২১। এরপরও স্বীকৃত ব্যাটার হিসেবে বাইরে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মোমিনুল
মনে করেন চতুর্থ দিন সকালে হিসেব করে খেলতে হবে তাদের, ‘আমাদের যারা দুজন ব্যাট করছে, এরপরে মিরাজ রয়েছে অনেক ক্যালকুলেটিভ ব্যাটিং করতে হবে, বুধবার (আজ) সকালে খেলা হয়তো খুব কঠিন হয়ে আসবে। সে সময়ে ক্যালকুলেটিভ ব্যাটিং করা লাগবে, ক্রাঞ্চ মোমেন্ট, আমাদের যে সময়টা থাকবে সে সময়ে লম্বা সময়ের জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং করতে হবে। আমার আর শান্তর যেমন একটা জুটি হয়েছিল সে সময় ৫০ রান কিংবা দেড়শো রানের জুটি করলে তখন তিনশ রানের লক্ষ্য সম্ভব।’
বেশির ভাগ ব্যাটারই নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসছেন। যা টেস্ট ক্রিকেটে টাইগারদের নিয়মিত ঘটনা। সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোমিনুল বলেন ‘যতদিন দেশের উইকেট পরিবর্তন না হবে ততদিন মান বাড়বে না।’
‘এখানে যে উইকেটে খেলা হয়েছে এরকম উইকেট থাকলে পেসাররা উৎসাহী হবে, উইকেটটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। প্রত্যেকটা বিভাগে সেরকম সুযোগ-সুবিধা তৈরি করে দেয়া উচিত।’
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
প্রথম ইনিংসে ৮২ রানে পিছিয়ে থাকার পর শঙ্কা নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিলো বাংলাদেশ। শুরুর দিকের ব্যাটাররা আরেকবার ব্যর্থ হলেও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত দিচ্ছেন দায়িত্বশীলতার পরিচয়, এর আগে দৃঢ়তা দেখান মোমিনুল হকও। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে মোমিনুল জানান, ম্যাচ জিততে দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বেশ কিছু পথ পাড়ি দিতে চান তারা।
সংবাদ সম্মেলনে মোমিনুল জানান, ‘৩০০ (লিড) হলে খুব ভালো। সেটা না হলে ২৭০ থেকে ২৮০ এর উপরে। আর ৩০০ হলে আমরা ভালো জায়গায় থাকবো। আত্মবিশ্বাসী এই কারণে শান্ত জাকেরের পরে আমাদের টেল এন্ডার যারা রয়েছেন তাইজুল, হাসান তারা ব্যাট করতে পারে।’
সকালের সেশন ভেসে যাওয়ার পর দুপুরে নেমে দলকে ভালোই এগিয়ে নিচ্ছিলেন মোমিনুল। জীবন পাওয়া জয় বিদায় নিলে শান্তর সঙ্গে যোগ করেন ৬৫ রান। ভিক্টর নিয়াউচির বলে ৪৭ করে মোমিনুল নেন বিদায়। পরে মাত্র ৪ রান করে ফেরেন মুশফিকুর রহিম। তবে ২৬ রানে জীবন পাওয়া শান্ত ক্রিজে আছেন ৬০ রান করে। তার সঙ্গী জাকের আলির রান ২১। এরপরও স্বীকৃত ব্যাটার হিসেবে বাইরে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মোমিনুল
মনে করেন চতুর্থ দিন সকালে হিসেব করে খেলতে হবে তাদের, ‘আমাদের যারা দুজন ব্যাট করছে, এরপরে মিরাজ রয়েছে অনেক ক্যালকুলেটিভ ব্যাটিং করতে হবে, বুধবার (আজ) সকালে খেলা হয়তো খুব কঠিন হয়ে আসবে। সে সময়ে ক্যালকুলেটিভ ব্যাটিং করা লাগবে, ক্রাঞ্চ মোমেন্ট, আমাদের যে সময়টা থাকবে সে সময়ে লম্বা সময়ের জন্য মনোযোগ দিয়ে ব্যাটিং করতে হবে। আমার আর শান্তর যেমন একটা জুটি হয়েছিল সে সময় ৫০ রান কিংবা দেড়শো রানের জুটি করলে তখন তিনশ রানের লক্ষ্য সম্ভব।’
বেশির ভাগ ব্যাটারই নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসছেন। যা টেস্ট ক্রিকেটে টাইগারদের নিয়মিত ঘটনা। সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোমিনুল বলেন ‘যতদিন দেশের উইকেট পরিবর্তন না হবে ততদিন মান বাড়বে না।’
‘এখানে যে উইকেটে খেলা হয়েছে এরকম উইকেট থাকলে পেসাররা উৎসাহী হবে, উইকেটটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। প্রত্যেকটা বিভাগে সেরকম সুযোগ-সুবিধা তৈরি করে দেয়া উচিত।’