এ বছর জুনে শ্রীলঙ্কায় নির্ধারিত দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাকর ফুটবল আসর সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ হচ্ছে না । সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার,(২৪ এপ্রিল) আকস্মিক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ বছর ১৫তম সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। টুর্নামেন্টটি তারা আগামী বছর আয়োজনের কথা জানিয়েছে।
ভেন্যু এবং স্পন্সরশীপ জটিলতায় বেশ কিছুদিন ধরেই সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সাফ বিশ্বাস করে এই অঞ্চলের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সে কারণে সাফ চ্যাম্পিয়নশীপকে আরও নিখুঁতভাবে আয়োজনের জন্য যথেষ্ঠ সময় প্রয়োজন বলে মনে করে সাফের সদস্য দেশগুলো এবং স্পোর্টফাইভ (কমার্শিয়াল রাইটস হোল্ডার)। তাই এ বছরের সাফ চ্যাম্পিয়নশীপের আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে টুর্নামেন্টটি হবে ২০২৬ সালে।
সে বছর বিশ্বকাপ । সে কারণে সাফ চ্যাম্পিয়নশীপকে আরও জমকালোভাবে আয়োজনের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এজন্য উপযুক্ত সময় ও ভেন্যু নির্ধারণের জন্য বিশেষ গুরুত্বের কথা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে নাকি এক ভেন্যুতেই সাফ ফুটবলের খেলা হবে সেটাই নির্ধারিত করার জন্য বৃহস্পতিবার সাফের সভায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু টুর্নামেন্টটি শেষ পর্যন্ত আকস্মিকভাবে স্থগিত হয়ে গেল।
এক বিবৃতিতে দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনন (সাফ) জানিয়েছে, হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে সাফ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি চলছিল। সাফের সদস্য দেশগুলো এবং মার্কেটিং পার্টনার স্পোর্টস ফাইভ মনে করে এই পদ্ধতির জন্য আরও প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে। তাই সাফ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত টুর্নামেন্ট স্থগিত করার। ওয়েবসাইটে বিবৃতি দেয়া হলেও সদস্য দেশগুলোকে এখনও জানায়নি সাফ কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদক মিডিয়াকে বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে দেখেছি ও সাফের ওয়েবসাইটে দেখেছি। এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে সাফ থেকে কিছু জানাইনি। আমাদের পরিকল্পনা ছিল আগামী জুনে সাফে খেলবো আমরা।’ ২০২৬ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে।
ফুটবল বিশ্বকাপের বছরে সাফ আয়োজন করা আদৌ সম্ভব কিনা সেটা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। যদিও সাফের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, বিশ্বকাপের আমেজে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলা আয়োজন করতে চায় তারা।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
এ বছর জুনে শ্রীলঙ্কায় নির্ধারিত দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাকর ফুটবল আসর সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ হচ্ছে না । সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার,(২৪ এপ্রিল) আকস্মিক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ বছর ১৫তম সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। টুর্নামেন্টটি তারা আগামী বছর আয়োজনের কথা জানিয়েছে।
ভেন্যু এবং স্পন্সরশীপ জটিলতায় বেশ কিছুদিন ধরেই সাফ চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সাফ বিশ্বাস করে এই অঞ্চলের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সে কারণে সাফ চ্যাম্পিয়নশীপকে আরও নিখুঁতভাবে আয়োজনের জন্য যথেষ্ঠ সময় প্রয়োজন বলে মনে করে সাফের সদস্য দেশগুলো এবং স্পোর্টফাইভ (কমার্শিয়াল রাইটস হোল্ডার)। তাই এ বছরের সাফ চ্যাম্পিয়নশীপের আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে টুর্নামেন্টটি হবে ২০২৬ সালে।
সে বছর বিশ্বকাপ । সে কারণে সাফ চ্যাম্পিয়নশীপকে আরও জমকালোভাবে আয়োজনের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এজন্য উপযুক্ত সময় ও ভেন্যু নির্ধারণের জন্য বিশেষ গুরুত্বের কথা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে নাকি এক ভেন্যুতেই সাফ ফুটবলের খেলা হবে সেটাই নির্ধারিত করার জন্য বৃহস্পতিবার সাফের সভায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু টুর্নামেন্টটি শেষ পর্যন্ত আকস্মিকভাবে স্থগিত হয়ে গেল।
এক বিবৃতিতে দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনন (সাফ) জানিয়েছে, হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে সাফ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি চলছিল। সাফের সদস্য দেশগুলো এবং মার্কেটিং পার্টনার স্পোর্টস ফাইভ মনে করে এই পদ্ধতির জন্য আরও প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে। তাই সাফ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত টুর্নামেন্ট স্থগিত করার। ওয়েবসাইটে বিবৃতি দেয়া হলেও সদস্য দেশগুলোকে এখনও জানায়নি সাফ কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদক মিডিয়াকে বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে দেখেছি ও সাফের ওয়েবসাইটে দেখেছি। এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে সাফ থেকে কিছু জানাইনি। আমাদের পরিকল্পনা ছিল আগামী জুনে সাফে খেলবো আমরা।’ ২০২৬ সালে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে।
ফুটবল বিশ্বকাপের বছরে সাফ আয়োজন করা আদৌ সম্ভব কিনা সেটা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। যদিও সাফের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, বিশ্বকাপের আমেজে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলা আয়োজন করতে চায় তারা।