প্রতিপক্ষের ফ্রি-কিকের প্রহরায় মেসি
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপসের বিপক্ষে ২-০ গোলে হেরে গেছে মেসির দল ইন্টার মায়ামি। কানাডার বিসি প্লেস স্টেডিয়ামে শুক্রবার, (২৫ এপ্রিল) (বাংলাদেশ সময়) সকালের এই লড়াইয়ে গ্যালারিতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। ৫৩ হাজার ৮৩৭ জন দর্শকের সামনে আশানুরূপ পারফরম্যান্স উপহার দেয় ভ্যানকুভার; কিন্তু হতাশ করে তারকাসমৃদ্ধ মায়ামি। আক্রমণে আলো ছড়িয়ে ম্যাচের ২৪তম মিনিটে এগিয়ে যায় ভ্যানকুভার। সতীর্থের চিপ করা বল দারুণ পজিশনে পেয়ে হেডে জালে জড়ান যুক্তরাষ্ট্রের ফরোয়ার্ড ব্রায়ান হোয়াইট। আর ৮৫তম মিনিটে বক্সের মধ্য থেকে শটে ব্যবধান বাড়ান যুক্তরাষ্ট্রের মিডফিল্ডার সেবাস্টিয়ান।
পুরো ম্যাচেই রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী মেসির প্রভাব ছিল খুবই সামান্য। ২৯তম মিনিটে তার দূর থেকে নেয়া একটি প্রচেষ্টা ক্রসবারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা উজ্জীবিত দেখা যায় মায়ামিকে। তবে তাদের ফুটবল ছিল ধীরগতির, যা প্রতিপক্ষকে খুব একটা ভাবাতে পারেনি। এখানকার ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে ফাইনালে ওঠার সুযোগ অবশ্য ভালোমতোই আছে মায়ামির সামনে। কেননা, আগামী সপ্তাহের ফিরতি লেগের ম্যাচটি যে তাদের মাঠেই হবে। কোয়ার্টার-ফাইনালের প্রথম লেগেও হেরেছিল মায়ামি। দ্বিতীয় লেগের শুরুতেও হজম করেছিল গোল। সেখান থেকে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে, মেসির জোড়া গোলে সেমি-ফাইনালে ওঠে তারা। আসছে ম্যাচেও হয়তো বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন মহাতারকার দিকেই তাকিয়ে থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের দলটি।
প্রতিপক্ষের ফ্রি-কিকের প্রহরায় মেসি
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ভ্যানকুভার হোয়াইটক্যাপসের বিপক্ষে ২-০ গোলে হেরে গেছে মেসির দল ইন্টার মায়ামি। কানাডার বিসি প্লেস স্টেডিয়ামে শুক্রবার, (২৫ এপ্রিল) (বাংলাদেশ সময়) সকালের এই লড়াইয়ে গ্যালারিতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। ৫৩ হাজার ৮৩৭ জন দর্শকের সামনে আশানুরূপ পারফরম্যান্স উপহার দেয় ভ্যানকুভার; কিন্তু হতাশ করে তারকাসমৃদ্ধ মায়ামি। আক্রমণে আলো ছড়িয়ে ম্যাচের ২৪তম মিনিটে এগিয়ে যায় ভ্যানকুভার। সতীর্থের চিপ করা বল দারুণ পজিশনে পেয়ে হেডে জালে জড়ান যুক্তরাষ্ট্রের ফরোয়ার্ড ব্রায়ান হোয়াইট। আর ৮৫তম মিনিটে বক্সের মধ্য থেকে শটে ব্যবধান বাড়ান যুক্তরাষ্ট্রের মিডফিল্ডার সেবাস্টিয়ান।
পুরো ম্যাচেই রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী মেসির প্রভাব ছিল খুবই সামান্য। ২৯তম মিনিটে তার দূর থেকে নেয়া একটি প্রচেষ্টা ক্রসবারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা উজ্জীবিত দেখা যায় মায়ামিকে। তবে তাদের ফুটবল ছিল ধীরগতির, যা প্রতিপক্ষকে খুব একটা ভাবাতে পারেনি। এখানকার ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে ফাইনালে ওঠার সুযোগ অবশ্য ভালোমতোই আছে মায়ামির সামনে। কেননা, আগামী সপ্তাহের ফিরতি লেগের ম্যাচটি যে তাদের মাঠেই হবে। কোয়ার্টার-ফাইনালের প্রথম লেগেও হেরেছিল মায়ামি। দ্বিতীয় লেগের শুরুতেও হজম করেছিল গোল। সেখান থেকে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে, মেসির জোড়া গোলে সেমি-ফাইনালে ওঠে তারা। আসছে ম্যাচেও হয়তো বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন মহাতারকার দিকেই তাকিয়ে থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের দলটি।