সিলেট টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার বল করে ৫৩ রান দিয়ে তাইজুল ছিলেন উইকেটশূন্য। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৬ ওভার বল করে ৭০ রানে পান ২ উইকেট। তার এমন নিষ্প্রভ থাকায় ভুগে দল। তবে দ্বিতীয় টেস্টেই জ্বলে উঠেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। দারুণ অবস্থানে থাকা জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ধস নামে তার স্পিন ঘূর্ণিতে।
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)চট্টগ্রাম টেস্টের উদ্বেধনী দিন ক্যারিয়ারে ১৬তম বারের মতন পাঁচ উইকেট নেন বাঁহাতি স্পিনার। এক পর্যায়ে টস জিতে ব্যাট করতে নামা জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ছিলো ২ উইকেটে ১৭৭ রান, সেখান থেকে দিনশেষে সফরকারীরা করেছে ৯ উইকেটে ২২৭। পুরো দিনে ২৭ ওভার বল করে ৫ উইকেট নিতে তাইজুল দেন স্রেফ ৬০ রান।
প্রথম দিনের খেলা শেষে শঙ্কা কাটিয়ে বাংলাদেশ ফিরেছে দাপুটে অবস্থানে। সিলেটে বাজে খেলার পর চট্টগ্রামে চেনা রূপে ধরা দিয়েছেন তাইজুলও। বাঁহাতি স্পিনার দিনের খেলা শেষে কথা বলতে এসে জানালেন আগের টেস্টে খারাপ করা পুড়াচ্ছিল তাকে, ‘অবশ্যই সন্তুষ্টির এটা একটা বিষয় (চট্টগ্রামে ছন্দে ফেরা)। কারণ একটা খেলোয়াড় যখন ৫০টা টেস্ট খেলে ফেলবে। তারপর সিলেটে যেমন বল করেছি সেটা ভালো জিনিস না। তারপরেও ফিরে এসেছি এটা ভালো লাগার বিষয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার দলকে সাহায্য করেছি।’ নিজের সেই বাজে পারফরম্যান্সের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সমালোচনাকে আবার এক হাত নিলেন তিনি, ‘আমার মনে হয় এতগুলো টেস্ট খেলার পর একটা ম্যাচ দেখে যারা সমালোচনা করে আমার মনে হয় না তারা খেলা বোঝে।’
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা স্পিনার তাইজুল ইসলামের কাছে প্রশ্ন করা হয়, তিনি নিজেকে আন্ডাররেটেড ভাবেন কিনা? প্রশ্নের জবাবে তাইজুল বলেন, ‘হ্যাঁ, আমার কাছে এটা মনে হয়। কারণটা আপনারা হয়ত ভালো জানেন।’
চট্টগ্রামের উইকেট প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘উইকেটের আচরণের সঙ্গে পুরোনো বলে কি হবে, নতুন বলে কি হবে এটা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। (সিলেটে হারার পর এখানে ভিন্ন উইকেট কিনা) এ সম্পর্কে আমি কিছু জানি না, হারার পর এখানে এরকম হয়েছে কিনা।’
‘আসলে আমার কাছে মনে হয় আমরা যে ভালো বল করছি এই ক্রেডিটটা আমাদের দিতে চাচ্ছেন না। ওরা কিন্তু জুটি করেছিল। আমরা কিন্তু কামব্যাক করেছি। খারাপ করলে তো আর কামব্যাক হত না। আলহামদুলিল্লাহ, যে আমরা ভালো করেই কামব্যাক করেছি।’
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
সিলেট টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার বল করে ৫৩ রান দিয়ে তাইজুল ছিলেন উইকেটশূন্য। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৬ ওভার বল করে ৭০ রানে পান ২ উইকেট। তার এমন নিষ্প্রভ থাকায় ভুগে দল। তবে দ্বিতীয় টেস্টেই জ্বলে উঠেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। দারুণ অবস্থানে থাকা জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ধস নামে তার স্পিন ঘূর্ণিতে।
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)চট্টগ্রাম টেস্টের উদ্বেধনী দিন ক্যারিয়ারে ১৬তম বারের মতন পাঁচ উইকেট নেন বাঁহাতি স্পিনার। এক পর্যায়ে টস জিতে ব্যাট করতে নামা জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ছিলো ২ উইকেটে ১৭৭ রান, সেখান থেকে দিনশেষে সফরকারীরা করেছে ৯ উইকেটে ২২৭। পুরো দিনে ২৭ ওভার বল করে ৫ উইকেট নিতে তাইজুল দেন স্রেফ ৬০ রান।
প্রথম দিনের খেলা শেষে শঙ্কা কাটিয়ে বাংলাদেশ ফিরেছে দাপুটে অবস্থানে। সিলেটে বাজে খেলার পর চট্টগ্রামে চেনা রূপে ধরা দিয়েছেন তাইজুলও। বাঁহাতি স্পিনার দিনের খেলা শেষে কথা বলতে এসে জানালেন আগের টেস্টে খারাপ করা পুড়াচ্ছিল তাকে, ‘অবশ্যই সন্তুষ্টির এটা একটা বিষয় (চট্টগ্রামে ছন্দে ফেরা)। কারণ একটা খেলোয়াড় যখন ৫০টা টেস্ট খেলে ফেলবে। তারপর সিলেটে যেমন বল করেছি সেটা ভালো জিনিস না। তারপরেও ফিরে এসেছি এটা ভালো লাগার বিষয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার দলকে সাহায্য করেছি।’ নিজের সেই বাজে পারফরম্যান্সের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সমালোচনাকে আবার এক হাত নিলেন তিনি, ‘আমার মনে হয় এতগুলো টেস্ট খেলার পর একটা ম্যাচ দেখে যারা সমালোচনা করে আমার মনে হয় না তারা খেলা বোঝে।’
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা স্পিনার তাইজুল ইসলামের কাছে প্রশ্ন করা হয়, তিনি নিজেকে আন্ডাররেটেড ভাবেন কিনা? প্রশ্নের জবাবে তাইজুল বলেন, ‘হ্যাঁ, আমার কাছে এটা মনে হয়। কারণটা আপনারা হয়ত ভালো জানেন।’
চট্টগ্রামের উইকেট প্রসঙ্গে তাইজুল বলেন, ‘উইকেটের আচরণের সঙ্গে পুরোনো বলে কি হবে, নতুন বলে কি হবে এটা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। (সিলেটে হারার পর এখানে ভিন্ন উইকেট কিনা) এ সম্পর্কে আমি কিছু জানি না, হারার পর এখানে এরকম হয়েছে কিনা।’
‘আসলে আমার কাছে মনে হয় আমরা যে ভালো বল করছি এই ক্রেডিটটা আমাদের দিতে চাচ্ছেন না। ওরা কিন্তু জুটি করেছিল। আমরা কিন্তু কামব্যাক করেছি। খারাপ করলে তো আর কামব্যাক হত না। আলহামদুলিল্লাহ, যে আমরা ভালো করেই কামব্যাক করেছি।’