অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বালক রংপুর ও বালিকা বিভাগে রাজশাহী বিভাগ। বৃহস্পতিবার,(১৯ জুন ২০২৫) বিকেলে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে দু’টি বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় ।
বালিকা বিভাগের ফাইনালে মুখোমুখি হয় ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগ। শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলে রাজশাহী বিভাগের মেয়েরা। প্রথমার্ধে গোল করে রাজশাহীকে এগিয়ে দেন জান্নাতুল। এরপর আরও আক্রমণ বাড়ায় রাজশাহী। তারই ধারাবাহিকতায় একাই দুই গোল করে দলকে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন মৌসুমী। শেষ পর্যন্ত ময়মনসিংহ আর কোনো গোল শোধ না করতে পারায় প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই জয়ের আনন্দে মাতে রাজশাহীর মেয়েরা।
বালক বিভাগে প্রথম থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলে মাতে ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগ। প্রথমার্ধে মোজাম্মেল হকের গোলে লিড নেয় ময়মনসিংহ। রংপুর বিভাগ বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেও প্রথমার্ধে কোনো গোল আদায় করে নিতে পারেনি। দ্বিতীয়ার্ধের বেশিরভাগ সময় বলের দখল ধরে রাখে ময়মনসিংহ বিভাগ। মেহেদী হাসানের গোলে ব্যবধান ২-০তে এগিয়ে যায় তারা। কিন্তু শেষ পাঁচ মিনিটে সবকিছু এলোমেলো করে দেন রংপুরের অধিনায়ক রিয়াদ। একাই দুই গোল করে দলকে সমতায় ফেরান।
নির্ধারিত সময়ে আর কোনো গোল না হওয়ায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউট ৪-৩ ব্যবধানে জিতে উল্লাসে মাতে রংপুরের ছেলেরা। ২০১৮ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম আসরেও চ্যাম্পিয়র হয়েছিল রংপুর।
খেলা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মাহবুব-উল-আলম। অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ক্রীড়া পরিদপ্তর পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোস্তফা জামান।
ক্রীড়া পরিদপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় ২০২৪ সালের জুন মাসে উপজেলা পর্যায়ে খেলা দিয়ে শুরু হয়েছিলো এই টুর্নামেন্ট। যেখানে অংশ নিয়েছিলো দেশের প্রায় ১,১০,২৬৪ জন খেলোয়াড়। এরপর প্রতিভাবান খেলোয়াড় নিয়ে জেলা ও বিভাগীয় প্রতিযোগিতা শেষ হয়েছিল এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। জাতীয় এই আসর থেকে প্রতিভাবান ৪০ জন বালক ও ৪০ জন বালিকা বাছাই করা হবে। যাদেরকে নিয়ে দীর্ঘ সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে উন্নত প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বালক রংপুর ও বালিকা বিভাগে রাজশাহী বিভাগ। বৃহস্পতিবার,(১৯ জুন ২০২৫) বিকেলে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে দু’টি বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় ।
বালিকা বিভাগের ফাইনালে মুখোমুখি হয় ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগ। শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলে রাজশাহী বিভাগের মেয়েরা। প্রথমার্ধে গোল করে রাজশাহীকে এগিয়ে দেন জান্নাতুল। এরপর আরও আক্রমণ বাড়ায় রাজশাহী। তারই ধারাবাহিকতায় একাই দুই গোল করে দলকে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন মৌসুমী। শেষ পর্যন্ত ময়মনসিংহ আর কোনো গোল শোধ না করতে পারায় প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই জয়ের আনন্দে মাতে রাজশাহীর মেয়েরা।
বালক বিভাগে প্রথম থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলে মাতে ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগ। প্রথমার্ধে মোজাম্মেল হকের গোলে লিড নেয় ময়মনসিংহ। রংপুর বিভাগ বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেও প্রথমার্ধে কোনো গোল আদায় করে নিতে পারেনি। দ্বিতীয়ার্ধের বেশিরভাগ সময় বলের দখল ধরে রাখে ময়মনসিংহ বিভাগ। মেহেদী হাসানের গোলে ব্যবধান ২-০তে এগিয়ে যায় তারা। কিন্তু শেষ পাঁচ মিনিটে সবকিছু এলোমেলো করে দেন রংপুরের অধিনায়ক রিয়াদ। একাই দুই গোল করে দলকে সমতায় ফেরান।
নির্ধারিত সময়ে আর কোনো গোল না হওয়ায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউট ৪-৩ ব্যবধানে জিতে উল্লাসে মাতে রংপুরের ছেলেরা। ২০১৮ সালে এই টুর্নামেন্টের প্রথম আসরেও চ্যাম্পিয়র হয়েছিল রংপুর।
খেলা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মাহবুব-উল-আলম। অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ক্রীড়া পরিদপ্তর পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোস্তফা জামান।
ক্রীড়া পরিদপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় ২০২৪ সালের জুন মাসে উপজেলা পর্যায়ে খেলা দিয়ে শুরু হয়েছিলো এই টুর্নামেন্ট। যেখানে অংশ নিয়েছিলো দেশের প্রায় ১,১০,২৬৪ জন খেলোয়াড়। এরপর প্রতিভাবান খেলোয়াড় নিয়ে জেলা ও বিভাগীয় প্রতিযোগিতা শেষ হয়েছিল এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। জাতীয় এই আসর থেকে প্রতিভাবান ৪০ জন বালক ও ৪০ জন বালিকা বাছাই করা হবে। যাদেরকে নিয়ে দীর্ঘ সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে উন্নত প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে মন্ত্রণালয়।