সম্মাননাপ্রাপ্ত অলিম্পিয়ানদের সঙ্গে বিওএ প্রধান এবং অন্যরা
এবার অলিম্পিক ডে রানে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)। অলিম্পিয়ান ক্রীড়াবিদদের বিশেষভাবে সম্মানিত করেছে বিওএ। মঙ্গলবার,(২৪ জুন ২০২৫) সকালে অলিম্পিক দিবস উপলক্ষে ডে রানের আয়োজন করা হয়। র্যালি শেষে ঢাকা স্টেডিয়ামে ১৬ জন অলিম্পিয়ানকে সম্মাননা সনদ দেয়া হয়। ডে রানে গতানুগতিক কর্মসূচির বাইরে এবারই প্রথম এই আয়োজন। বিওএ সভাপতি ও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান র্যালিতে অংশ নেন এবং অলিম্পিয়ানদের হাতে সম্মাননা সনদ তুলে দেন। অলিম্পিক ডে রানের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- ‘আসুন আমরা স্বাস্থ্য ও সম্প্রদায়ের জন্য একসঙ্গে এগিয়ে চলি’। সকাল সাড়ে ছয়টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে শুরু হয়ে র্যালি সচিবালয়ের সামনের রাস্তা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় স্টেডিয়ামে এসে শেষ হয়। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কোচ, আম্পায়ারসহ নানা অঙ্গনের ব্যক্তিবর্গ ছিলেন র্যালি।
বাংলাদেশের অন্যতম কিংবদন্তি শুটার সাইফুল আলম রিংকি বিওএ’র এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, ‘অলিম্পিক সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসর। অলিম্পিয়ানদের মর্যাদা ও সম্মান অনেক বেশি। বাংলাদেশে অলিম্পিয়ানদের নিভৃতেই থাকতে হয়। অলিম্পিক ডে’তে অলিম্পিয়ানদের সম্মাননা ভালো উদ্যোগ। এতে নতুন প্রজন্ম অলিম্পিয়ানদের সম্পর্কে জানার সুযোগ পায় ও অলিম্পিয়ানরাও গর্বিত হয়।’ ১৯৮৬ সাল থেকে বাংলাদেশ অলিম্পিকে অংশ নিয়ে আসছে। সাবেক দ্রুততম মানব সাইদুর রহমান ডন সেই অলিম্পিকে একমাত্র বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিক পর্যন্ত প্রায় অর্ধশতাধিক ক্রীড়াবিদ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসরে অংশ নিয়েছেন। সাইদুর রহমান ডন, বিমল চন্দ্র রফদার, দিয়া সিদ্দিকী, রোমান সানাদের মতো অনেকে প্রবাস জীবন বেছে নিয়েছেন। শুটার আতিক দুনিয়া ছেড়েই চলে গেছেন। তবে সাইফুল আলম রিংকি, আসিফ হোসেন খান, আবদুল্লা হেল বাকি, সাঁতারু মাহফিজুর রহমান, সোনিয়া আক্তার টুম্পা, স্প্রিন্টার শিরিন আক্তার, নাজমুন নাহার বিউটিসহ আরও কয়েকজন সম্মাননা পদক পেয়েছেন। অলিম্পিয়ানের মধ্যে শুটার, সাতারু ও অ্যাথলেটের সংখ্যাই বেশি। তাই বিওএ কিছু ফেডারেশন থেকে পাঁচজনের নাম প্রেরণ করতে বলা হয়েছিল। ক্রীড়া সংশ্লিষ্টরা বিওএ নতুন উদ্যোগকে প্রশংসিত করলেও গেমসের আসর অনুযায়ী সম্মাননা প্রদান করলে আরো সামঞ্জস্যপূর্ণ হতো বলে মনে করছে।
সম্মাননাপ্রাপ্ত অলিম্পিয়ানদের সঙ্গে বিওএ প্রধান এবং অন্যরা
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
এবার অলিম্পিক ডে রানে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)। অলিম্পিয়ান ক্রীড়াবিদদের বিশেষভাবে সম্মানিত করেছে বিওএ। মঙ্গলবার,(২৪ জুন ২০২৫) সকালে অলিম্পিক দিবস উপলক্ষে ডে রানের আয়োজন করা হয়। র্যালি শেষে ঢাকা স্টেডিয়ামে ১৬ জন অলিম্পিয়ানকে সম্মাননা সনদ দেয়া হয়। ডে রানে গতানুগতিক কর্মসূচির বাইরে এবারই প্রথম এই আয়োজন। বিওএ সভাপতি ও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান র্যালিতে অংশ নেন এবং অলিম্পিয়ানদের হাতে সম্মাননা সনদ তুলে দেন। অলিম্পিক ডে রানের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- ‘আসুন আমরা স্বাস্থ্য ও সম্প্রদায়ের জন্য একসঙ্গে এগিয়ে চলি’। সকাল সাড়ে ছয়টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে শুরু হয়ে র্যালি সচিবালয়ের সামনের রাস্তা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় স্টেডিয়ামে এসে শেষ হয়। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কোচ, আম্পায়ারসহ নানা অঙ্গনের ব্যক্তিবর্গ ছিলেন র্যালি।
বাংলাদেশের অন্যতম কিংবদন্তি শুটার সাইফুল আলম রিংকি বিওএ’র এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, ‘অলিম্পিক সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসর। অলিম্পিয়ানদের মর্যাদা ও সম্মান অনেক বেশি। বাংলাদেশে অলিম্পিয়ানদের নিভৃতেই থাকতে হয়। অলিম্পিক ডে’তে অলিম্পিয়ানদের সম্মাননা ভালো উদ্যোগ। এতে নতুন প্রজন্ম অলিম্পিয়ানদের সম্পর্কে জানার সুযোগ পায় ও অলিম্পিয়ানরাও গর্বিত হয়।’ ১৯৮৬ সাল থেকে বাংলাদেশ অলিম্পিকে অংশ নিয়ে আসছে। সাবেক দ্রুততম মানব সাইদুর রহমান ডন সেই অলিম্পিকে একমাত্র বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিক পর্যন্ত প্রায় অর্ধশতাধিক ক্রীড়াবিদ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসরে অংশ নিয়েছেন। সাইদুর রহমান ডন, বিমল চন্দ্র রফদার, দিয়া সিদ্দিকী, রোমান সানাদের মতো অনেকে প্রবাস জীবন বেছে নিয়েছেন। শুটার আতিক দুনিয়া ছেড়েই চলে গেছেন। তবে সাইফুল আলম রিংকি, আসিফ হোসেন খান, আবদুল্লা হেল বাকি, সাঁতারু মাহফিজুর রহমান, সোনিয়া আক্তার টুম্পা, স্প্রিন্টার শিরিন আক্তার, নাজমুন নাহার বিউটিসহ আরও কয়েকজন সম্মাননা পদক পেয়েছেন। অলিম্পিয়ানের মধ্যে শুটার, সাতারু ও অ্যাথলেটের সংখ্যাই বেশি। তাই বিওএ কিছু ফেডারেশন থেকে পাঁচজনের নাম প্রেরণ করতে বলা হয়েছিল। ক্রীড়া সংশ্লিষ্টরা বিওএ নতুন উদ্যোগকে প্রশংসিত করলেও গেমসের আসর অনুযায়ী সম্মাননা প্রদান করলে আরো সামঞ্জস্যপূর্ণ হতো বলে মনে করছে।