দক্ষিণ কোরিয়ার মেয়েরা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের শুরুতে গোল করে বাংলাদেশ মেয়েদের উল্লাস
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হেরে বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের মূল পর্বে খেলার ভাগ্য ঝুলে ছিল অন্যদের হাতে। গ্রুপে সেরা হওয়ার লড়াইয়ে গতকালই মুখোমুখি হয় চীন ও লেবানন। সেখানে চীন ৮-০ গোলে হারায় লেবাননকে।
চীনের কাছে লেবানন হেরে যাওয়ায় বাংলাদেশ মূল পর্বের টিকেট পেলো। তিন সেরা রানার্সআপের একটি হয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ থাইল্যান্ডে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা।
সেরা তিন রানার্সআপ দলের একটি হয়ে মূল পর্বে উঠতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ ছিল লেবানন। চীনের বিপক্ষে তাদের হারে কপাল খুলেছে মেয়েদের। প্রথমবারের মতো এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ।
গোল ব্যবধানে লেবানন (+২) ছিল বাংলাদেশের (+৫) চেয়ে পিছিয়ে।
আগামী বছর এপ্রিলে থাইল্যান্ডে শুরু হবে বয়সভিত্তিক এশিয়ান কাপের মূল পর্ব।
গত জুলাই মাসে ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দল। প্রথমবার মতো তারা ঠাঁই করে নেয় নারী এশিয়ান কাপে।
ঋতুপর্ণা চাকমা-আফঈদা খন্দকারদের পর রোববার (১০-০৮-২০২৫) আরেকটি বড় সাফল্য নিয়ে এসেছে মোসাম্মৎ সাগরিকা-তৃষ্ণা রানীদের নিয়ে গড়া বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল।
চূড়ান্ত পর্বে কোরিয়ার মেয়েরা
ড্র করলেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়া কাপ ফুটবলের মূল পর্বে খেলতে পারত বাংলাদেশ। কিন্তু বাছাইয়ে গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে বিধ্বস্ত হয়েছেন আফঈদা খন্দকাররা। লাওস জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে প্রথমে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হেরে গেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল।
যদিও ম্যাচের শুরুর দিকে আগে গোল করে চমকে দিয়েছিলেন পিটার বাটলারের শিষ্যরা। কোরিয়ান মেয়েদের প্রথমার্ধে আটকে রাখতে পারলেও বিরতির পর ধসে পড়ে লাল সবুজের রক্ষণভাগ। তাতেই বড় ব্যবধানে হার নিশ্চিত হয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে একচেটিয়া দাপটের মুখে খেলেছে প্রতিপক্ষরা। এই জয়ে এখন এইচ- গ্রুপে সেরা হয়ে মূল পর্ব নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার। বাংলাদেশকে এখন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে অন্য গ্রুপের ম্যাচের দিকে। কারণ আটটি গ্রুপ থেকে সেরা তিন রানার্সআপ সুযোগ পাবে মূল পর্বে। কোরিয়ার বিপক্ষে ৫ গোলের ব্যবধানে হারায় এখন বাংলাদেশের তিন ম্যাচ শেষে ৬ পয়েন্ট ও গোল ব্যবধান ৫।
ফলে সেরা তিন রানার্স আপের মধ্যে থাকা খানিকটা শঙ্কার মধ্যেই পড়েছেন আফঈদারা।
লাওসের জাতীয় স্টেডিয়ামে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে প্রথমার্ধে সমানতালে লড়াই করার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ। কোরিয়া সবদিক থেকে এগিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের বিপক্ষে তেমন সুবিধা করতে পারছি না। বরং বাংলাদেশ প্রথম গোল করে তাদেরকে চমকে দেয়। দ্বিতীয় মিনিটেই দারুণ সুযোগ কড়া নেড়েছিল দুয়ারে। সতীর্থের লং পাস ধরে গোলকিপারকে একা পেয়েও গিয়েছিলেন সাগরিকা। কিন্তু বলের স্পর্শ জোরে হওয়ায় ঠিকঠাক শট নিতে পারেননি। ওই সময়ই সাগরিকা চিপ করতে পারলে গোল হতে পারতো। ম্যাচের ১৪ মিনিটে তৃষ্ণা রানী বক্সের ঠিক ওপরে বল পেয়েছিলেন, কিন্তু দুই ডিফেন্ডারের বাধা পার হতে ব্যর্থ হন তিমুর লেস্তের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করা এই ফরোয়ার্ড। পরের মিনিটেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। গোলের কারিগর সাগরিকা। তার পাস বাঁ প্রান্তে পেয়ে শান্তি মার্ডি বক্সে ঢুকে গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা ডিফেন্ডারের বাধা এড়িয়ে আড়াআড়ি পাস বাড়ান। বল গোলকিপারের গ্লাভস ছুঁয়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর আলতো টোকায় জালে জড়িয়ে দেন তৃষ্ণা (১-০)। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা আনন্দে মেতে ওঠেন।
বয়সভিত্তিক হলেও শাক্তিশালী কোরিয়ার জালে বাংলাদেশের গোল এটা ফুটবলে বড় আনন্দের উপলক্ষ্যই। মিনিট চারেক পরেই সমতায় ফেরে কোরিয়ানরা। বাঁ দিক থেকে আসা আক্রমণ আটকাতে পোস্ট ছেড়ে কিছুটা এগিয়েছিলেন গোলকিপার স্বর্ণা রানী মন্ডল। সতীর্থের পাস ধরে ফাঁকায় থাকা লি হেউন সহজেই খুঁজে নেন জাল (১-১)।
বিরতির পর বাংলাদেশকে অসহায় বানিয়ে কোরিয়া একচেটিয়া দাপট দেখায়। ৫টি গোল আসে এই অর্ধে।
দুর্বল পাসিং ও রিসিংভিংয়ের মহড়া চলে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রদের। মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কোরিয়া একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় দক্ষিণ কোরিয়া। বাঁ দিক দিয়ে ওঠা আক্রমণ আটকাতে ডিফেন্ডাররা সবাই মনোযোগী হওয়ায় ডান প্রান্তে ফাঁকা জায়গা পেয়ে যান চো হেইওং। সতীর্থের পাস ধরে অনায়াসে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি (২-১)। বাংলাদেশেরও পথ হারানোর শুরু সেখান থেকে।
৬০ মিনিটে চো হেইওংই বাঁ দিক দিয়ে ঢুকে নিখুঁত শটে স্কোরলাইন ৩-১ করেন। ৮৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান বাড়ান লি হায়েউন (৪-১)। কিছুক্ষণ পর হেডে আবারও জাল খুঁজে নেন তিনি (৫-১)। দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ে দক্ষিণ কোরিয়াকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন জিন হাইয়েরিন (৬-১)। এতেই বড় ব্যবধানে হার নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের।
ব্রিটিশ কোচ পিটার বাটলারের হাই-লাইন ডিফেন্স থিউরি এই ম্যাচে মুখ থুবড়ে পড়েছে। শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এই তত্ত্ব কার্যকর নয়, সেটা কোরিয়া চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে এক সঙ্গে দুই খেলোয়াড় বদলেও খেলার পরিস্থিতি আর বদল করতে পারেনি কোচ বাটলার।
বাংলাদেশের মেয়েরা গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৩-১ গোলে স্বাগতিক লাওস এবং দ্বিতীয় ম্যাচে পূর্ব তিমুরকে ৮-০ গোলে বিধ্বস্ত করে।
দক্ষিণ কোরিয়ার মেয়েরা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের শুরুতে গোল করে বাংলাদেশ মেয়েদের উল্লাস
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হেরে বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের মূল পর্বে খেলার ভাগ্য ঝুলে ছিল অন্যদের হাতে। গ্রুপে সেরা হওয়ার লড়াইয়ে গতকালই মুখোমুখি হয় চীন ও লেবানন। সেখানে চীন ৮-০ গোলে হারায় লেবাননকে।
চীনের কাছে লেবানন হেরে যাওয়ায় বাংলাদেশ মূল পর্বের টিকেট পেলো। তিন সেরা রানার্সআপের একটি হয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ থাইল্যান্ডে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা।
সেরা তিন রানার্সআপ দলের একটি হয়ে মূল পর্বে উঠতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ ছিল লেবানন। চীনের বিপক্ষে তাদের হারে কপাল খুলেছে মেয়েদের। প্রথমবারের মতো এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ।
গোল ব্যবধানে লেবানন (+২) ছিল বাংলাদেশের (+৫) চেয়ে পিছিয়ে।
আগামী বছর এপ্রিলে থাইল্যান্ডে শুরু হবে বয়সভিত্তিক এশিয়ান কাপের মূল পর্ব।
গত জুলাই মাসে ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দল। প্রথমবার মতো তারা ঠাঁই করে নেয় নারী এশিয়ান কাপে।
ঋতুপর্ণা চাকমা-আফঈদা খন্দকারদের পর রোববার (১০-০৮-২০২৫) আরেকটি বড় সাফল্য নিয়ে এসেছে মোসাম্মৎ সাগরিকা-তৃষ্ণা রানীদের নিয়ে গড়া বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল।
চূড়ান্ত পর্বে কোরিয়ার মেয়েরা
ড্র করলেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়া কাপ ফুটবলের মূল পর্বে খেলতে পারত বাংলাদেশ। কিন্তু বাছাইয়ে গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে বিধ্বস্ত হয়েছেন আফঈদা খন্দকাররা। লাওস জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে প্রথমে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হেরে গেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল।
যদিও ম্যাচের শুরুর দিকে আগে গোল করে চমকে দিয়েছিলেন পিটার বাটলারের শিষ্যরা। কোরিয়ান মেয়েদের প্রথমার্ধে আটকে রাখতে পারলেও বিরতির পর ধসে পড়ে লাল সবুজের রক্ষণভাগ। তাতেই বড় ব্যবধানে হার নিশ্চিত হয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে একচেটিয়া দাপটের মুখে খেলেছে প্রতিপক্ষরা। এই জয়ে এখন এইচ- গ্রুপে সেরা হয়ে মূল পর্ব নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার। বাংলাদেশকে এখন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে অন্য গ্রুপের ম্যাচের দিকে। কারণ আটটি গ্রুপ থেকে সেরা তিন রানার্সআপ সুযোগ পাবে মূল পর্বে। কোরিয়ার বিপক্ষে ৫ গোলের ব্যবধানে হারায় এখন বাংলাদেশের তিন ম্যাচ শেষে ৬ পয়েন্ট ও গোল ব্যবধান ৫।
ফলে সেরা তিন রানার্স আপের মধ্যে থাকা খানিকটা শঙ্কার মধ্যেই পড়েছেন আফঈদারা।
লাওসের জাতীয় স্টেডিয়ামে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে প্রথমার্ধে সমানতালে লড়াই করার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ। কোরিয়া সবদিক থেকে এগিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের বিপক্ষে তেমন সুবিধা করতে পারছি না। বরং বাংলাদেশ প্রথম গোল করে তাদেরকে চমকে দেয়। দ্বিতীয় মিনিটেই দারুণ সুযোগ কড়া নেড়েছিল দুয়ারে। সতীর্থের লং পাস ধরে গোলকিপারকে একা পেয়েও গিয়েছিলেন সাগরিকা। কিন্তু বলের স্পর্শ জোরে হওয়ায় ঠিকঠাক শট নিতে পারেননি। ওই সময়ই সাগরিকা চিপ করতে পারলে গোল হতে পারতো। ম্যাচের ১৪ মিনিটে তৃষ্ণা রানী বক্সের ঠিক ওপরে বল পেয়েছিলেন, কিন্তু দুই ডিফেন্ডারের বাধা পার হতে ব্যর্থ হন তিমুর লেস্তের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করা এই ফরোয়ার্ড। পরের মিনিটেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। গোলের কারিগর সাগরিকা। তার পাস বাঁ প্রান্তে পেয়ে শান্তি মার্ডি বক্সে ঢুকে গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা ডিফেন্ডারের বাধা এড়িয়ে আড়াআড়ি পাস বাড়ান। বল গোলকিপারের গ্লাভস ছুঁয়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর আলতো টোকায় জালে জড়িয়ে দেন তৃষ্ণা (১-০)। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা আনন্দে মেতে ওঠেন।
বয়সভিত্তিক হলেও শাক্তিশালী কোরিয়ার জালে বাংলাদেশের গোল এটা ফুটবলে বড় আনন্দের উপলক্ষ্যই। মিনিট চারেক পরেই সমতায় ফেরে কোরিয়ানরা। বাঁ দিক থেকে আসা আক্রমণ আটকাতে পোস্ট ছেড়ে কিছুটা এগিয়েছিলেন গোলকিপার স্বর্ণা রানী মন্ডল। সতীর্থের পাস ধরে ফাঁকায় থাকা লি হেউন সহজেই খুঁজে নেন জাল (১-১)।
বিরতির পর বাংলাদেশকে অসহায় বানিয়ে কোরিয়া একচেটিয়া দাপট দেখায়। ৫টি গোল আসে এই অর্ধে।
দুর্বল পাসিং ও রিসিংভিংয়ের মহড়া চলে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রদের। মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কোরিয়া একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় দক্ষিণ কোরিয়া। বাঁ দিক দিয়ে ওঠা আক্রমণ আটকাতে ডিফেন্ডাররা সবাই মনোযোগী হওয়ায় ডান প্রান্তে ফাঁকা জায়গা পেয়ে যান চো হেইওং। সতীর্থের পাস ধরে অনায়াসে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি (২-১)। বাংলাদেশেরও পথ হারানোর শুরু সেখান থেকে।
৬০ মিনিটে চো হেইওংই বাঁ দিক দিয়ে ঢুকে নিখুঁত শটে স্কোরলাইন ৩-১ করেন। ৮৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান বাড়ান লি হায়েউন (৪-১)। কিছুক্ষণ পর হেডে আবারও জাল খুঁজে নেন তিনি (৫-১)। দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ে দক্ষিণ কোরিয়াকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন জিন হাইয়েরিন (৬-১)। এতেই বড় ব্যবধানে হার নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের।
ব্রিটিশ কোচ পিটার বাটলারের হাই-লাইন ডিফেন্স থিউরি এই ম্যাচে মুখ থুবড়ে পড়েছে। শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এই তত্ত্ব কার্যকর নয়, সেটা কোরিয়া চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে এক সঙ্গে দুই খেলোয়াড় বদলেও খেলার পরিস্থিতি আর বদল করতে পারেনি কোচ বাটলার।
বাংলাদেশের মেয়েরা গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৩-১ গোলে স্বাগতিক লাওস এবং দ্বিতীয় ম্যাচে পূর্ব তিমুরকে ৮-০ গোলে বিধ্বস্ত করে।