সুলেমান দিবায়াতে
মোহামেডানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আবাহনীতে যোগদিতে ঢাকায় এসেছেন ঘরোয়া ফুটবলে সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার সুলেমানে । ক্লাবটির হয়ে শুরুতেই চ্যালেঞ্জের সামনে মালির স্ট্রাইকার।
দিয়াবাতে গতকাল প্রথমবার আবাহনীর জার্সিতে অনুশীলন করেন। আগামী ১২ আগস্ট এএফসি টুর্নামেন্টে খেলা। এই প্রতিযোগিতা শেষ করতে চান সেরা সাফল্য নিয়ে। তিনি বলেন, ‘প্রথমবার এএফসি টুর্নামেন্টে খেলছি। তবে সব ফুটবল একই ধরনের। তাই আমি আমার খেলাটা খেলবো ইনশাআল্লাহ। আমরা জেতার চেষ্টা করবো। জয়ের জন্য সবকিছু করবো।’
নতুন ক্লাব, তবুও বেশ জানাশোনা। তেমনটাই শোনালেন দিয়াবাতে, ‘আবাহনীর সব খেলোয়াড়কে আমি চিনি। তাই তারা আমার কাছে নতুন নয়। হয়তো খেলাটা নতুন, তবে যেমনটা বলেছি ফুটবল একই ধরনের। খালি নামটা ভিন্ন। খেলোয়াড়েরা ভালো, কোচও খুব ভালো। দলও খুব ভালো। আমি বিশ্বাস করি আমরা জিততে পারবো।’ স্থানীয় ও বিদেশি খেলোয়াড়দের মিশলে ভালো একটি দল আবাহনী, বললেন দিয়াবাতে, ‘ ফুটবল একজনের খেলা নয়। তাদের ভালো স্থানীয় ফুটবলার আছে। ফুটবল শুধু বিদেশিদের জন্য নয়, এখানে স্থানীয়রাও গুরুত্বপূর্ণ। আমি জানি তারা ভালো খেলোয়াড়। তারা যদি আমাকে সহায়তা করে আমরা কিছু একটা করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।’
আবাহনী চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে এই বিশ্বাস ৩৪ বছর বয়সী স্ট্রাইকারের, ‘এই মৌসুমে তারা চেষ্টা করবে কোনও শিরোপা জেতার। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। ফুটবলে যে কোনও কিছু হতে পারে, মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে আবাহনী কেন পারবে না।’ নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আবাহনীকে সাফল্য এনে দিতে চান তিনি, ‘আমি অভিজ্ঞ একজন খেলোয়াড়। জানি কীভাবে খেলতে হয়। আমি আমার সেরাটা দেবো এবং গোল করবো।’
আবাহনীতে খেলাকে নতুন চ্যালেঞ্জ মনে করছেন না দিয়াবাতে, ‘নতুন কোনও চ্যালেঞ্জ নয়। সাত বছর ধরে আমি বাংলাদেশ ফুটবলকে চিনি। তাই কোনও কিছু নতুন নয়।’ সাবেক ক্লাবের সঙ্গে আবাহনীর অনুশীলনে তফাত খুঁজে পেয়েছেন তিনি, ‘প্রথম দিনে অনুশীলন করে মনে হয়েছে আবাহনী ও মোহামেডানের মধ্যে বড় পার্থক্য আছে। এখানকার কোচিং কৌশল খুব ভালো।‘
সুলেমান দিবায়াতে
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
মোহামেডানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আবাহনীতে যোগদিতে ঢাকায় এসেছেন ঘরোয়া ফুটবলে সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার সুলেমানে । ক্লাবটির হয়ে শুরুতেই চ্যালেঞ্জের সামনে মালির স্ট্রাইকার।
দিয়াবাতে গতকাল প্রথমবার আবাহনীর জার্সিতে অনুশীলন করেন। আগামী ১২ আগস্ট এএফসি টুর্নামেন্টে খেলা। এই প্রতিযোগিতা শেষ করতে চান সেরা সাফল্য নিয়ে। তিনি বলেন, ‘প্রথমবার এএফসি টুর্নামেন্টে খেলছি। তবে সব ফুটবল একই ধরনের। তাই আমি আমার খেলাটা খেলবো ইনশাআল্লাহ। আমরা জেতার চেষ্টা করবো। জয়ের জন্য সবকিছু করবো।’
নতুন ক্লাব, তবুও বেশ জানাশোনা। তেমনটাই শোনালেন দিয়াবাতে, ‘আবাহনীর সব খেলোয়াড়কে আমি চিনি। তাই তারা আমার কাছে নতুন নয়। হয়তো খেলাটা নতুন, তবে যেমনটা বলেছি ফুটবল একই ধরনের। খালি নামটা ভিন্ন। খেলোয়াড়েরা ভালো, কোচও খুব ভালো। দলও খুব ভালো। আমি বিশ্বাস করি আমরা জিততে পারবো।’ স্থানীয় ও বিদেশি খেলোয়াড়দের মিশলে ভালো একটি দল আবাহনী, বললেন দিয়াবাতে, ‘ ফুটবল একজনের খেলা নয়। তাদের ভালো স্থানীয় ফুটবলার আছে। ফুটবল শুধু বিদেশিদের জন্য নয়, এখানে স্থানীয়রাও গুরুত্বপূর্ণ। আমি জানি তারা ভালো খেলোয়াড়। তারা যদি আমাকে সহায়তা করে আমরা কিছু একটা করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।’
আবাহনী চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে এই বিশ্বাস ৩৪ বছর বয়সী স্ট্রাইকারের, ‘এই মৌসুমে তারা চেষ্টা করবে কোনও শিরোপা জেতার। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। ফুটবলে যে কোনও কিছু হতে পারে, মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে আবাহনী কেন পারবে না।’ নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আবাহনীকে সাফল্য এনে দিতে চান তিনি, ‘আমি অভিজ্ঞ একজন খেলোয়াড়। জানি কীভাবে খেলতে হয়। আমি আমার সেরাটা দেবো এবং গোল করবো।’
আবাহনীতে খেলাকে নতুন চ্যালেঞ্জ মনে করছেন না দিয়াবাতে, ‘নতুন কোনও চ্যালেঞ্জ নয়। সাত বছর ধরে আমি বাংলাদেশ ফুটবলকে চিনি। তাই কোনও কিছু নতুন নয়।’ সাবেক ক্লাবের সঙ্গে আবাহনীর অনুশীলনে তফাত খুঁজে পেয়েছেন তিনি, ‘প্রথম দিনে অনুশীলন করে মনে হয়েছে আবাহনী ও মোহামেডানের মধ্যে বড় পার্থক্য আছে। এখানকার কোচিং কৌশল খুব ভালো।‘