ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত
ছয় বছর পর ওয়ানডে ক্রিকেটে পাকিস্তানকে হারালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গতকাল শনিবার রাতে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বৃষ্টি আইনে ৫ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তানকে। সর্বশেষ ২০১৩ সালের মে মাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজের প্রথম ম্যাচ ৫ উইকেটে হেরেছিল ক্যারিবিয়রা। দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজে ১-১ সমতা ফেরালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
অস্ট্রেলিয়ার কাছে টানা ৮ ম্যাচ হারার পর পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজে পরাজয়। বিপর্যয় কাটানোর পথ খুঁজতে জরুরি এক ‘স্ট্র্যাটেজিক মিটিং’ ডেকেছে ক্যারিবিয়ান বোর্ড। ক্লাইভ লয়েড, ভিভ রিচার্ডস, ডেসমন্ড হেইন্স, শিবনারাইন চান্দারপলের মতো গ্রেটদের সঙ্গে এখনকার দলের সিনিয়র ক্রিকেটার ও কোচরা থাকছেন সেই সভায়। ত্রিনিদাদে হোটেলে যেদিন সভার প্রথম দিন, মাঠে অবশ্য সেদিন ধরা দিল স্বস্তির এক জয়।
ত্রিনিদাদে বৃষ্টিতে দফায় দফায় বিরতি পড়া পাকিস্তানের ইনিংস শেষ পর্যন্ত থামে ৩৭ ওভারে ১৭১ রানে । ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন পদ্ধতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৫ ওভারে ১৮১। স্বাগতিকরা ম্যাচ জিতে নেয় তারা ১০ বল বাকি রেখে।
বল হাতে একটি উইকেটের পর ৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংসে ম্যাচের সেরা রোস্টন চেইস। দারুণ বোলিংয়ে ৩ উইকেট নেন জেডেন সিলস।
ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৩৭ ওভার শেষে ৭ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। হাসান ৩টি ছক্কায় ৩০ বলে অপরাজিত ৩৬ রান করেন। সিলেস ২৩ রানে ৩ উইকেট নেন। এরপর বৃষ্টি নামলে বন্ধ হয় খেলা। এর আগেও বৃষ্টির কারণে দু’বার খেলা বন্ধ হয়েছিল।
এতে ৩৭ ওভারে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস। বৃষ্টি আইনে ৩৫ ওভারে ১৮১ রানের টার্গেট পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
জবাবে ১০৭ রানে ৫ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তখনও জয় থেকে ৭৪ রান দূরে ক্যারিবিয়রা।
ষষ্ঠ উইকেটে ৭২ বলে ৭৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে স্বস্তির জয় এনে দেন রোস্টন চেজ ও জাস্টিন গ্রেভস। চেজ ৪৯ ও গ্রেভস ২৬ রান করেন।
হাসান ও মুহাম্মদ নাওয়াজ ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচ সেরা হন চেজ।
একই ভেন্যুতে আজ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান ৩৭ ওভারে ১৭১/৭ (সাইম ২৩, শাফিক ২৬, তালাত ৩১, হাসান নাওয়াজ ৩৬*; সিলস ৩/২৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (লক্ষ্য ৩৫ ওভারে ১৮১) ৩৩.২ ওভারে ১৮৪/৫ (হোপ ৩২, রাদারফোর্ড ৪৫, চেইস ৪৯*, গ্রেভস ২৬*; হাসান ২/৩৫)।
ম্যাচসেরা : রোস্টন চেইস।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
ছয় বছর পর ওয়ানডে ক্রিকেটে পাকিস্তানকে হারালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গতকাল শনিবার রাতে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বৃষ্টি আইনে ৫ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তানকে। সর্বশেষ ২০১৩ সালের মে মাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজের প্রথম ম্যাচ ৫ উইকেটে হেরেছিল ক্যারিবিয়রা। দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজে ১-১ সমতা ফেরালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
অস্ট্রেলিয়ার কাছে টানা ৮ ম্যাচ হারার পর পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজে পরাজয়। বিপর্যয় কাটানোর পথ খুঁজতে জরুরি এক ‘স্ট্র্যাটেজিক মিটিং’ ডেকেছে ক্যারিবিয়ান বোর্ড। ক্লাইভ লয়েড, ভিভ রিচার্ডস, ডেসমন্ড হেইন্স, শিবনারাইন চান্দারপলের মতো গ্রেটদের সঙ্গে এখনকার দলের সিনিয়র ক্রিকেটার ও কোচরা থাকছেন সেই সভায়। ত্রিনিদাদে হোটেলে যেদিন সভার প্রথম দিন, মাঠে অবশ্য সেদিন ধরা দিল স্বস্তির এক জয়।
ত্রিনিদাদে বৃষ্টিতে দফায় দফায় বিরতি পড়া পাকিস্তানের ইনিংস শেষ পর্যন্ত থামে ৩৭ ওভারে ১৭১ রানে । ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন পদ্ধতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৫ ওভারে ১৮১। স্বাগতিকরা ম্যাচ জিতে নেয় তারা ১০ বল বাকি রেখে।
বল হাতে একটি উইকেটের পর ৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংসে ম্যাচের সেরা রোস্টন চেইস। দারুণ বোলিংয়ে ৩ উইকেট নেন জেডেন সিলস।
ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৩৭ ওভার শেষে ৭ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। হাসান ৩টি ছক্কায় ৩০ বলে অপরাজিত ৩৬ রান করেন। সিলেস ২৩ রানে ৩ উইকেট নেন। এরপর বৃষ্টি নামলে বন্ধ হয় খেলা। এর আগেও বৃষ্টির কারণে দু’বার খেলা বন্ধ হয়েছিল।
এতে ৩৭ ওভারে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস। বৃষ্টি আইনে ৩৫ ওভারে ১৮১ রানের টার্গেট পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
জবাবে ১০৭ রানে ৫ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তখনও জয় থেকে ৭৪ রান দূরে ক্যারিবিয়রা।
ষষ্ঠ উইকেটে ৭২ বলে ৭৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে স্বস্তির জয় এনে দেন রোস্টন চেজ ও জাস্টিন গ্রেভস। চেজ ৪৯ ও গ্রেভস ২৬ রান করেন।
হাসান ও মুহাম্মদ নাওয়াজ ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচ সেরা হন চেজ।
একই ভেন্যুতে আজ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান ৩৭ ওভারে ১৭১/৭ (সাইম ২৩, শাফিক ২৬, তালাত ৩১, হাসান নাওয়াজ ৩৬*; সিলস ৩/২৩)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (লক্ষ্য ৩৫ ওভারে ১৮১) ৩৩.২ ওভারে ১৮৪/৫ (হোপ ৩২, রাদারফোর্ড ৪৫, চেইস ৪৯*, গ্রেভস ২৬*; হাসান ২/৩৫)।
ম্যাচসেরা : রোস্টন চেইস।