ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফরম্যাট বদলানোর চিন্তাভাবনা করছে আইসিসি। এতদিন ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড তার পক্ষে ছিল। হঠাৎ সুর বদল করেছে তারা।
এতদিন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ৯টা দেশ খেলতো। কিন্তু সেই প্রতিযোগিতা দুই ভাগে ভাগ করার পরিকল্পনা চলছে। প্রথম ডিভিশনে শীর্ষ চার দল থাকবে। তারা নিজেদের মধ্যে খেলবে। তাদের মধ্যে থেকেই একটা দল টেস্ট বিশ্বকাপ জিতবে। বাকিরা দ্বিতীয় ডিভিশনে খেলবে। সেখানে যারা চ্যাম্পিয়ন হবে তারা পরের পর্বে প্রথম ডিভিশনে খেলবে। ঠিক তেমনই প্রথম ডিভিশনে যারা শেষে থাকবে তারা পরের পর্বে দ্বিতীয় ডিভিশনে চলে যাবে। এমনই পরিকল্পনা চলছে। গত জুলাই মাসে আইসিসির বার্ষিক সভায় এই নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। মনে করা হচ্ছে, ২০২৭-২০২৯ পর্বে সেই বদল হতে পারে। এতদিন এই ডিভিশন ভাগের পক্ষে ছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু হঠাৎ তারা সুর বদল করেছে। কারণ, অবনমনের ভয় পাচ্ছে তারা।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান রিচার্ড থম্পসন বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা দুটি ডিভিশন চাই না। কারণ, যদি কোনো পর্বে আমরা খারাপ খেলি, তা হলে দ্বিতীয় ডিভিশনে নেমে যাব। সে ক্ষেত্রে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের বিপক্ষে আমরা খেলতে পারব না। তাতে আর্থিক ক্ষতিও হবে। আমরা সেটা চাইছি না। ওদের বিরুদ্ধে সিরিজ খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
তার বদলে চলতি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপকেই আরও উন্নত করার প্রস্তাব দিয়েছেন থম্পসন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই প্রতিযোগিতাকেই আরও উন্নত করতে পারি। এবারই দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দল অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে। সেই আশা খুব কম লোকই করেছিল। গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা সমর্থন পেয়েছে। তাই দেখতে হবে যে যে দল রয়েছে তাদের মধ্যে কীভাবে আরও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজন করা যায়। প্রত্যেককে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে খেলাতে হবে। তাহলে এই প্রতিযোগিতার জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফরম্যাট বদলানোর চিন্তাভাবনা করছে আইসিসি। এতদিন ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড তার পক্ষে ছিল। হঠাৎ সুর বদল করেছে তারা।
এতদিন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ৯টা দেশ খেলতো। কিন্তু সেই প্রতিযোগিতা দুই ভাগে ভাগ করার পরিকল্পনা চলছে। প্রথম ডিভিশনে শীর্ষ চার দল থাকবে। তারা নিজেদের মধ্যে খেলবে। তাদের মধ্যে থেকেই একটা দল টেস্ট বিশ্বকাপ জিতবে। বাকিরা দ্বিতীয় ডিভিশনে খেলবে। সেখানে যারা চ্যাম্পিয়ন হবে তারা পরের পর্বে প্রথম ডিভিশনে খেলবে। ঠিক তেমনই প্রথম ডিভিশনে যারা শেষে থাকবে তারা পরের পর্বে দ্বিতীয় ডিভিশনে চলে যাবে। এমনই পরিকল্পনা চলছে। গত জুলাই মাসে আইসিসির বার্ষিক সভায় এই নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। মনে করা হচ্ছে, ২০২৭-২০২৯ পর্বে সেই বদল হতে পারে। এতদিন এই ডিভিশন ভাগের পক্ষে ছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু হঠাৎ তারা সুর বদল করেছে। কারণ, অবনমনের ভয় পাচ্ছে তারা।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান রিচার্ড থম্পসন বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা দুটি ডিভিশন চাই না। কারণ, যদি কোনো পর্বে আমরা খারাপ খেলি, তা হলে দ্বিতীয় ডিভিশনে নেমে যাব। সে ক্ষেত্রে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের বিপক্ষে আমরা খেলতে পারব না। তাতে আর্থিক ক্ষতিও হবে। আমরা সেটা চাইছি না। ওদের বিরুদ্ধে সিরিজ খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
তার বদলে চলতি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপকেই আরও উন্নত করার প্রস্তাব দিয়েছেন থম্পসন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই প্রতিযোগিতাকেই আরও উন্নত করতে পারি। এবারই দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দল অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে। সেই আশা খুব কম লোকই করেছিল। গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা সমর্থন পেয়েছে। তাই দেখতে হবে যে যে দল রয়েছে তাদের মধ্যে কীভাবে আরও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজন করা যায়। প্রত্যেককে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে খেলাতে হবে। তাহলে এই প্রতিযোগিতার জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।’