লুই সুয়ারেজ
আরও একবার বিতর্কে লুই সুয়ারেজ। ইন্টার মায়ামির হয়ে লীগস কাপের ফাইনালে হারের পর প্রতিপক্ষ কোচের মুখে থুতু মারেন তিনি।
ইন্টার মায়ামি ও সিয়াটেল সাউন্ডার্সের ফুটবলাররা খেলা শেষে হাতাহাতিতে জড়ান। সেই হাতাহাতি অনেকক্ষণ চলে। তার মাঝেই আবার বিতর্কে জড়ান লুই সুয়ারেজ। ইন্টার মায়ামির হয়ে লীগস কাপের ফাইনালে হারের পর প্রতিপক্ষ কোচের মুখে থুতু ছুড়েন তিনি।
লীগস কাপের ফাইনালে বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ এগিয়ে রেখেছিলেন মায়ামিকে। লিওনেল মেসি, সুয়ারেজের আক্রমণ সিয়াটেল সামলাতে পারবে না বলে মনে করেছিলেন তারা। কিন্তু হলো তার উল্টো। গোটা ম্যাচে মেসিকে খেলতেই দিলেন না সিয়াটেলের ফুটবলাররা। সুয়ারেস চেষ্টা করলেও গোল করতে পারেননি। ০-৩ গোলে হারতে হয় মায়ামিকে।
খেলা শেষে উল্লাস করছিলেন সিয়াটেলের ২০ বছর বয়সী মিডফিল্ডার ওবেদ ভারগাস। তাকে গিয়ে ধাক্কা মারেন সুয়ারেজ। তার গলা চেপে ধরেন। তারপরেই শুরু হয় হাতাহাতি। দুই দলের ফুটবলাররা একে অন্যকে লক্ষ্য করে ঘুষিও চালান। মাঠের নিরাপত্তারক্ষীরা পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন।
বেশ কিছুক্ষণ পরে দু’দলের ফুটবলারদের আলাদা করা হয়। তারপর সিয়াটেলের কোচের সামনে গিয়ে তার মুখে থুতু ছুড়েন সুয়ারেজ। পাশেই এক নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। তিনি সুয়ারেসকে সরিয়ে নিয়ে যান। এ ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সুয়ারেজ যা করেছেন তার জন্য বড় শাস্তি হতে পারে।
২০১৪ সালের বিশ্বকাপের ম্যাচে কিয়েলিনিকে কামড়ে লাল কার্ড দেখেছিলেন সুয়ারেজ। সাসপেন্ডও হয়েছিলেন তিনি। সেই ঘটনা ফুটবলপ্রেমীদের স্মৃতিতে রয়ে গিয়েছে। আরও একবার নিজের কাজে বিতর্ক তৈরি করলেন সুয়ারেজ। তার বিরুদ্ধে সিয়াটেল কোনো অভিযোগ করেছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে যেভাবে সুয়ারেজের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তাতে আয়োজকরা চাইলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতেই পারেন।
লুই সুয়ারেজ
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আরও একবার বিতর্কে লুই সুয়ারেজ। ইন্টার মায়ামির হয়ে লীগস কাপের ফাইনালে হারের পর প্রতিপক্ষ কোচের মুখে থুতু মারেন তিনি।
ইন্টার মায়ামি ও সিয়াটেল সাউন্ডার্সের ফুটবলাররা খেলা শেষে হাতাহাতিতে জড়ান। সেই হাতাহাতি অনেকক্ষণ চলে। তার মাঝেই আবার বিতর্কে জড়ান লুই সুয়ারেজ। ইন্টার মায়ামির হয়ে লীগস কাপের ফাইনালে হারের পর প্রতিপক্ষ কোচের মুখে থুতু ছুড়েন তিনি।
লীগস কাপের ফাইনালে বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ এগিয়ে রেখেছিলেন মায়ামিকে। লিওনেল মেসি, সুয়ারেজের আক্রমণ সিয়াটেল সামলাতে পারবে না বলে মনে করেছিলেন তারা। কিন্তু হলো তার উল্টো। গোটা ম্যাচে মেসিকে খেলতেই দিলেন না সিয়াটেলের ফুটবলাররা। সুয়ারেস চেষ্টা করলেও গোল করতে পারেননি। ০-৩ গোলে হারতে হয় মায়ামিকে।
খেলা শেষে উল্লাস করছিলেন সিয়াটেলের ২০ বছর বয়সী মিডফিল্ডার ওবেদ ভারগাস। তাকে গিয়ে ধাক্কা মারেন সুয়ারেজ। তার গলা চেপে ধরেন। তারপরেই শুরু হয় হাতাহাতি। দুই দলের ফুটবলাররা একে অন্যকে লক্ষ্য করে ঘুষিও চালান। মাঠের নিরাপত্তারক্ষীরা পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন।
বেশ কিছুক্ষণ পরে দু’দলের ফুটবলারদের আলাদা করা হয়। তারপর সিয়াটেলের কোচের সামনে গিয়ে তার মুখে থুতু ছুড়েন সুয়ারেজ। পাশেই এক নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। তিনি সুয়ারেসকে সরিয়ে নিয়ে যান। এ ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সুয়ারেজ যা করেছেন তার জন্য বড় শাস্তি হতে পারে।
২০১৪ সালের বিশ্বকাপের ম্যাচে কিয়েলিনিকে কামড়ে লাল কার্ড দেখেছিলেন সুয়ারেজ। সাসপেন্ডও হয়েছিলেন তিনি। সেই ঘটনা ফুটবলপ্রেমীদের স্মৃতিতে রয়ে গিয়েছে। আরও একবার নিজের কাজে বিতর্ক তৈরি করলেন সুয়ারেজ। তার বিরুদ্ধে সিয়াটেল কোনো অভিযোগ করেছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে যেভাবে সুয়ারেজের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তাতে আয়োজকরা চাইলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতেই পারেন।