নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরুর বাকি আর একমাস। তার আগেই টুর্নামেন্টের প্রাইজমানিতে ইতিহাস গড়েছে আইসিসি। ছেলেদের ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের প্রাইজমানির অঙ্ককেও সেটা ছাড়িয়ে গেছে! ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঠে অনুষ্ঠেয় ৮ দলের এ বড় আসরে মোট প্রাইজমানি ধরা হয়েছে ১৩.৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত নারীদের আসরের চেয়ে ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের চেয়ে ২৯৭ শতাংশ বেশি। অঙ্কটা ভারতে অনুষ্ঠিত ছেলেদের ২০২৩ সালের আসরের মোট ১০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি। বলা যায়, এমন ঘোষণা আসলে আইসিসির নারী ক্রিকেটের প্রসার ঘটানোর কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণই। ২০২৪ সালের আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগ দিয়ে পুরুষ ও নারীদের জন্য সমান ম্যাচ ফি চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
নতুন সিদ্ধান্তের ফলে নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১৩তম আসরের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪.৪৮ মিলিয়ন ডলার। যা ২০২২ সালে নারী বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার পাওয়া ১.৩২ মিলিয়ন ডলার প্রাইজমানির তুলনায় ২৩৯ শতাংশ বেশি। রানার্সআপ দল পাবে ২.২৪ মিলিয়ন ডলার। এ অর্থও ২০২২ সালে নারী বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পাওয়া ৬ লাখ ডলারের তুলনায় ২৭৩ শতাংশ বেশি। দুই সেমিফাইনাল হারা দল পাবে ১.১২ মিলিয়ন ডলার করে (২০২২ সালে ছিল ৩ লাখ ডলার)।
গ্রুপ পর্বের প্রতিটি অংশগ্রহণকারী দল নিশ্চিতভাবে পাবে আড়াই লাখ ডলার। তার মানে বাংলাদেশ দলের জন্য এ পরিমাণ অর্থ নিশ্চিত। আর প্রতিটি ম্যাচ জিতলে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার ৩১৪ ডলার পাওয়া যাবে। গ্রুপ পর্ব শেষে পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থান অধিকারী দল পাবে ৭ লাখ ডলার করে, আর সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা দল পাবে ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার করে। আসন্ন নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হবে ৩০ সেপ্টেম্বর। গুয়াহাটিতে উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে দুই স্বাগতিক ভারত ও শ্রীলঙ্কা। গুয়াহাটিতেই বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ খেলবে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২ অক্টোবর।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরুর বাকি আর একমাস। তার আগেই টুর্নামেন্টের প্রাইজমানিতে ইতিহাস গড়েছে আইসিসি। ছেলেদের ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের প্রাইজমানির অঙ্ককেও সেটা ছাড়িয়ে গেছে! ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঠে অনুষ্ঠেয় ৮ দলের এ বড় আসরে মোট প্রাইজমানি ধরা হয়েছে ১৩.৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত নারীদের আসরের চেয়ে ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের চেয়ে ২৯৭ শতাংশ বেশি। অঙ্কটা ভারতে অনুষ্ঠিত ছেলেদের ২০২৩ সালের আসরের মোট ১০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি। বলা যায়, এমন ঘোষণা আসলে আইসিসির নারী ক্রিকেটের প্রসার ঘটানোর কৌশলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণই। ২০২৪ সালের আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগ দিয়ে পুরুষ ও নারীদের জন্য সমান ম্যাচ ফি চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
নতুন সিদ্ধান্তের ফলে নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১৩তম আসরের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪.৪৮ মিলিয়ন ডলার। যা ২০২২ সালে নারী বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার পাওয়া ১.৩২ মিলিয়ন ডলার প্রাইজমানির তুলনায় ২৩৯ শতাংশ বেশি। রানার্সআপ দল পাবে ২.২৪ মিলিয়ন ডলার। এ অর্থও ২০২২ সালে নারী বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পাওয়া ৬ লাখ ডলারের তুলনায় ২৭৩ শতাংশ বেশি। দুই সেমিফাইনাল হারা দল পাবে ১.১২ মিলিয়ন ডলার করে (২০২২ সালে ছিল ৩ লাখ ডলার)।
গ্রুপ পর্বের প্রতিটি অংশগ্রহণকারী দল নিশ্চিতভাবে পাবে আড়াই লাখ ডলার। তার মানে বাংলাদেশ দলের জন্য এ পরিমাণ অর্থ নিশ্চিত। আর প্রতিটি ম্যাচ জিতলে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার ৩১৪ ডলার পাওয়া যাবে। গ্রুপ পর্ব শেষে পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থান অধিকারী দল পাবে ৭ লাখ ডলার করে, আর সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা দল পাবে ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার করে। আসন্ন নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হবে ৩০ সেপ্টেম্বর। গুয়াহাটিতে উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে দুই স্বাগতিক ভারত ও শ্রীলঙ্কা। গুয়াহাটিতেই বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ খেলবে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২ অক্টোবর।