শতাধিক শারীরিক প্রতিবন্ধী খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে জাতীয় প্যারা টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলা ও সংগঠন থেকে খেলতে এসেছেন পুরুষ ও নারী খেলোয়াড়রা। সবাই একক ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার,(০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে দু’দিনব্যাপী প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া সাবেক তারকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় এবং ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারে গঠিত বিদায়ী সার্চ কমিটির আহ্বায়ক জোবায়েদুর রহমান রানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন- সাবেক তারকা হকি খেলোয়াড় ও সার্চ কমিটির অন্যতম সদস্য মেজর (অব.) ইমরোজ আহমেদ। এ সময় খন্দকার হাসান মুনীর, ড. মারুফ হাসান মৃদুল ও সানোয়ার হোসেন এবং এমএ কুদ্দুস খান, রাসেল কবির সুমন ও দিলদার হাসান দিলু উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জোবায়েদুর রহমান রানা বলেন, ‘আমি খেলা ছেড়েছি ১৯৯০ সালে। সেই হিসেবে ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৪০ বছর ধরে। শারীরিক প্রতিবন্ধীদের এমন খেলাতে আসতে পেরে আমি আনন্দিত। আমি আশা করি, সরকারী সুযোগ সুবিধা পেলে এ ক্রীড়াবিদরা আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে দেশের জন্য পদক নিয়ে আসতে পারবে। তবে এজন্য তাদের সব রকম সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।’ মেজর (অব.) ইমরোজ বলেন, ‘ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য এ সরকার অনেক কাজ করছে। সার্চ কমিটির একজন সদস্য হিসেবে বলতে পারি, আমরা ৮০ ভাগ কাজ শেষ করেছিলাম। কিন্তু বাকি ২০ ভাগ কাজ শেষ করতে পারিনি। আমি আশা করবো, আমাদের অসমাপ্ত কাজ এ সরকার শেষ করবে।’
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শতাধিক শারীরিক প্রতিবন্ধী খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে জাতীয় প্যারা টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলা ও সংগঠন থেকে খেলতে এসেছেন পুরুষ ও নারী খেলোয়াড়রা। সবাই একক ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার,(০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে দু’দিনব্যাপী প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া সাবেক তারকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় এবং ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারে গঠিত বিদায়ী সার্চ কমিটির আহ্বায়ক জোবায়েদুর রহমান রানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন- সাবেক তারকা হকি খেলোয়াড় ও সার্চ কমিটির অন্যতম সদস্য মেজর (অব.) ইমরোজ আহমেদ। এ সময় খন্দকার হাসান মুনীর, ড. মারুফ হাসান মৃদুল ও সানোয়ার হোসেন এবং এমএ কুদ্দুস খান, রাসেল কবির সুমন ও দিলদার হাসান দিলু উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জোবায়েদুর রহমান রানা বলেন, ‘আমি খেলা ছেড়েছি ১৯৯০ সালে। সেই হিসেবে ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৪০ বছর ধরে। শারীরিক প্রতিবন্ধীদের এমন খেলাতে আসতে পেরে আমি আনন্দিত। আমি আশা করি, সরকারী সুযোগ সুবিধা পেলে এ ক্রীড়াবিদরা আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে দেশের জন্য পদক নিয়ে আসতে পারবে। তবে এজন্য তাদের সব রকম সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।’ মেজর (অব.) ইমরোজ বলেন, ‘ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য এ সরকার অনেক কাজ করছে। সার্চ কমিটির একজন সদস্য হিসেবে বলতে পারি, আমরা ৮০ ভাগ কাজ শেষ করেছিলাম। কিন্তু বাকি ২০ ভাগ কাজ শেষ করতে পারিনি। আমি আশা করবো, আমাদের অসমাপ্ত কাজ এ সরকার শেষ করবে।’