ডাচ পেসার পল ফন মিকেরেন
এবারের সফরে আসা ডাচ পেসার পল ফন মিকেরেন তিনটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশে বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলেছেন, আর প্রতিবারই নিয়েছেন দুই উইকেট। ২০২৩ সালের কলকাতায় অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্বকাপে ২৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে টাইগারদের বিব্রতকর পরাজয়ের মুখে ফেলেছিলেন ৩২ বছর বয়সী এই পেসার। মিকেরেন খেলেছেন বিপিএলও।
ঢাকার এক ইংরেজি দৈনিকের সঙ্গে আলাপচারিতায় মিকেরেন কথা বলেছেন, গত কয়েক মাসে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ লীগ এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব খেলেছি। এরপর কয়েক সপ্তাহের বিরতি ছিল, যা হয়তো থাকত না যদি সিরিজ সম্পর্কে আগে জানতাম। আমরা দুই-তিন সপ্তাহ অনুশীলন করেছি। কিছুটা আবহাওয়ার সমস্যাও ছিল তাই আদর্শ প্রস্তুতি বলা যাবে না, তবে বাস্তবতা এটাই। দুর্ভাগ্যবশত কয়েকজন খেলোয়াড় অনুপস্থিত ছিলেন, আবার এখানে আসার আগের সপ্তাহান্তে দুজন খেলোয়াড় ছিটকে যান। ফলে কয়েকজন নতুনকে ডাকতে হয়েছে, যারা অনেকদিন পর দলে ফিরেছেন।
মিকেরেন বলেছেন, স্পন্সর পেলে আমাদের দেশের ক্রিকেট এগিয়ে যেতে পারতো। নেদারল্যান্ডসে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের মতো মাঠ নেই। সর্বোচ্চ স্তরের বেশিরভাগ ক্লাব খেলে ম্যাট উইকেটে। কিছু ক্লাব আবার কৃত্রিম মাঠে খেলে, দুটি ফুটবল মাঠের মাঝখানে একটি ক্রিকেট উইকেট থাকে। আমরা সবাই এভাবেই ক্রিকেট শিখেছি। আমিও এভাবেই শিখেছি।
আমাদের বেশিরভাগ মাঠে গ্রাউন্ডসম্যান স্বেচ্ছাসেবক। ভালো উইকেট বানাতে পেশাদার গ্রাউন্ডসম্যান দরকার, আর তার জন্য টাকা দরকার।
আইসিসি থেকে টাকা পেতে হলে ফুল মেম্বার হতে হয়। কিন্তু তার জন্য পারফরমেন্স দরকার, অবকাঠামো দরকার। আর অবকাঠামো বানাতে হলে স্পন্সরদের সম্মান দেখাতে হবে।
আমার মনে হয়, আমাদের পরবর্তী ধাপে যেতে হলে ৩-৪ বছরের জন্য একজন স্পন্সর দরকার, যিনি ডাচ ক্রিকেটে বিনিয়োগ করতে চান।
বিপিএলে খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলা মিকেরেন বলেছেন, এটা দুর্দান্ত একটি টুর্নামেন্ট। দর্শকরা ভীষণ আবেগী। এ টুর্নামেন্টের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
যখন আমি খেলেছিলাম, তখন এডিআরএস সিস্টেম ছিল, আসল ডিআরএস নয়। এখন সেটা চালু হয়েছে মনে হয়। মানে পরিবর্তন আসছে। যদি অফ-ফিল্ড সমস্যা সমাধান হয়, তবে বিপিএল বিশ্বের অন্যতম সেরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ হতে পারে।
আমাদের খেলোয়াড়রা সত্যিই এখানে খেলতে চায় বলে জানান এ ডাচ পেসার।
ডাচ পেসার পল ফন মিকেরেন
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এবারের সফরে আসা ডাচ পেসার পল ফন মিকেরেন তিনটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশে বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলেছেন, আর প্রতিবারই নিয়েছেন দুই উইকেট। ২০২৩ সালের কলকাতায় অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্বকাপে ২৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে টাইগারদের বিব্রতকর পরাজয়ের মুখে ফেলেছিলেন ৩২ বছর বয়সী এই পেসার। মিকেরেন খেলেছেন বিপিএলও।
ঢাকার এক ইংরেজি দৈনিকের সঙ্গে আলাপচারিতায় মিকেরেন কথা বলেছেন, গত কয়েক মাসে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ লীগ এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব খেলেছি। এরপর কয়েক সপ্তাহের বিরতি ছিল, যা হয়তো থাকত না যদি সিরিজ সম্পর্কে আগে জানতাম। আমরা দুই-তিন সপ্তাহ অনুশীলন করেছি। কিছুটা আবহাওয়ার সমস্যাও ছিল তাই আদর্শ প্রস্তুতি বলা যাবে না, তবে বাস্তবতা এটাই। দুর্ভাগ্যবশত কয়েকজন খেলোয়াড় অনুপস্থিত ছিলেন, আবার এখানে আসার আগের সপ্তাহান্তে দুজন খেলোয়াড় ছিটকে যান। ফলে কয়েকজন নতুনকে ডাকতে হয়েছে, যারা অনেকদিন পর দলে ফিরেছেন।
মিকেরেন বলেছেন, স্পন্সর পেলে আমাদের দেশের ক্রিকেট এগিয়ে যেতে পারতো। নেদারল্যান্ডসে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের মতো মাঠ নেই। সর্বোচ্চ স্তরের বেশিরভাগ ক্লাব খেলে ম্যাট উইকেটে। কিছু ক্লাব আবার কৃত্রিম মাঠে খেলে, দুটি ফুটবল মাঠের মাঝখানে একটি ক্রিকেট উইকেট থাকে। আমরা সবাই এভাবেই ক্রিকেট শিখেছি। আমিও এভাবেই শিখেছি।
আমাদের বেশিরভাগ মাঠে গ্রাউন্ডসম্যান স্বেচ্ছাসেবক। ভালো উইকেট বানাতে পেশাদার গ্রাউন্ডসম্যান দরকার, আর তার জন্য টাকা দরকার।
আইসিসি থেকে টাকা পেতে হলে ফুল মেম্বার হতে হয়। কিন্তু তার জন্য পারফরমেন্স দরকার, অবকাঠামো দরকার। আর অবকাঠামো বানাতে হলে স্পন্সরদের সম্মান দেখাতে হবে।
আমার মনে হয়, আমাদের পরবর্তী ধাপে যেতে হলে ৩-৪ বছরের জন্য একজন স্পন্সর দরকার, যিনি ডাচ ক্রিকেটে বিনিয়োগ করতে চান।
বিপিএলে খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলা মিকেরেন বলেছেন, এটা দুর্দান্ত একটি টুর্নামেন্ট। দর্শকরা ভীষণ আবেগী। এ টুর্নামেন্টের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
যখন আমি খেলেছিলাম, তখন এডিআরএস সিস্টেম ছিল, আসল ডিআরএস নয়। এখন সেটা চালু হয়েছে মনে হয়। মানে পরিবর্তন আসছে। যদি অফ-ফিল্ড সমস্যা সমাধান হয়, তবে বিপিএল বিশ্বের অন্যতম সেরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ হতে পারে।
আমাদের খেলোয়াড়রা সত্যিই এখানে খেলতে চায় বলে জানান এ ডাচ পেসার।