বিশেষ এক রাত, বিশেষ এক উপলক্ষ। দেশের মাঠে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে যেন নিজেকে নতুন করে মেলে ধরলেন লিওনেল মেসি। করলেন জোড়া গোল, বানালেন আরেকটি। আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলের জয়ে ভাসিয়ে বিদায় নিলেন ঘরের মাঠের প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে।
শুক্রবার সকালে বুয়েন্স এইরেসের মনুমেন্তালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ম্যাচে শুরু থেকে আক্রমণ শানায় স্বাগতিকরা। প্রথমার্ধেই গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান জুলিয়ান আলভারেস, তবে নিজে শট না নিয়ে খুঁজে নেন অধিনায়ককে। ঠাণ্ডা মাথায় বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চিপ শটে গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে বল জালে পাঠান মেসি। মুহূর্তেই উল্লাসে ফেটে পড়ে পুরো স্টেডিয়াম।
বিরতির পর আরও দাপট দেখায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। ৭৪তম মিনিটে মেসির তড়িৎ ফ্রি কিক থেকে আক্রমণ সাজান সতীর্থরা, কাটব্যাক থেকে ডাইভিং হেডে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন লাউতারো মার্তিনেস। চার মিনিট পর আলমাদার পাস ধরে পেনাল্টি স্পটে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠিয়ে নিজের দ্বিতীয় গোলও করেন মেসি।
পুরো ম্যাচজুড়েই দাপট ছিল আর্জেন্টিনার। বল দখলে ছিল প্রায় ৭৫ শতাংশ, শট নিয়েছে ১৭টি, যার মধ্যে ৯টি ছিল লক্ষ্যে। বিপরীতে ভেনেজুয়েলা নিতে পারে মাত্র পাঁচটি শট, এর কোনোটিই লক্ষ্যে ছিল না।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে মেসির এটি ১১৪তম গোল, যার মধ্যে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে গোল হলো ৩৬টি। পাশাপাশি তার অ্যাসিস্ট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬১-তে।
শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে আতশবাজি, দর্শকদের গান আর উল্লাসে ভরে ওঠে পুরো মনুমেন্তাল। সতীর্থদের সঙ্গে সমর্থকদের ভালোবাসার জবাব দেন মেসি হাত তুলে।
বয়স ৩৮। এখনও গোলের নেশায় ছুটে চলেন তিনি। তবে এটাই ছিল ঘরের মাঠে তার শেষ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ। হয়তো ২০৩০ বিশ্বকাপের পরই ঝুলিয়ে দেবেন বুটজোড়া। তাই আর্জেন্টাইন সমর্থকদের জন্য এই রাত রয়ে গেল এক অবিস্মরণীয় স্মৃতি।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিশেষ এক রাত, বিশেষ এক উপলক্ষ। দেশের মাঠে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে যেন নিজেকে নতুন করে মেলে ধরলেন লিওনেল মেসি। করলেন জোড়া গোল, বানালেন আরেকটি। আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলের জয়ে ভাসিয়ে বিদায় নিলেন ঘরের মাঠের প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে।
শুক্রবার সকালে বুয়েন্স এইরেসের মনুমেন্তালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ম্যাচে শুরু থেকে আক্রমণ শানায় স্বাগতিকরা। প্রথমার্ধেই গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান জুলিয়ান আলভারেস, তবে নিজে শট না নিয়ে খুঁজে নেন অধিনায়ককে। ঠাণ্ডা মাথায় বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে চিপ শটে গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে বল জালে পাঠান মেসি। মুহূর্তেই উল্লাসে ফেটে পড়ে পুরো স্টেডিয়াম।
বিরতির পর আরও দাপট দেখায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। ৭৪তম মিনিটে মেসির তড়িৎ ফ্রি কিক থেকে আক্রমণ সাজান সতীর্থরা, কাটব্যাক থেকে ডাইভিং হেডে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন লাউতারো মার্তিনেস। চার মিনিট পর আলমাদার পাস ধরে পেনাল্টি স্পটে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠিয়ে নিজের দ্বিতীয় গোলও করেন মেসি।
পুরো ম্যাচজুড়েই দাপট ছিল আর্জেন্টিনার। বল দখলে ছিল প্রায় ৭৫ শতাংশ, শট নিয়েছে ১৭টি, যার মধ্যে ৯টি ছিল লক্ষ্যে। বিপরীতে ভেনেজুয়েলা নিতে পারে মাত্র পাঁচটি শট, এর কোনোটিই লক্ষ্যে ছিল না।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে মেসির এটি ১১৪তম গোল, যার মধ্যে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে গোল হলো ৩৬টি। পাশাপাশি তার অ্যাসিস্ট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬১-তে।
শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে আতশবাজি, দর্শকদের গান আর উল্লাসে ভরে ওঠে পুরো মনুমেন্তাল। সতীর্থদের সঙ্গে সমর্থকদের ভালোবাসার জবাব দেন মেসি হাত তুলে।
বয়স ৩৮। এখনও গোলের নেশায় ছুটে চলেন তিনি। তবে এটাই ছিল ঘরের মাঠে তার শেষ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ। হয়তো ২০৩০ বিশ্বকাপের পরই ঝুলিয়ে দেবেন বুটজোড়া। তাই আর্জেন্টাইন সমর্থকদের জন্য এই রাত রয়ে গেল এক অবিস্মরণীয় স্মৃতি।