প্রবাসীরা দলে না থাকলেও বর্তমান দলটি শক্তিশালী: কোচ
কাঠমান্ডুতে ম্যাচের আগের দিন বাংলাদেশ ও নেপাল দলের কোচ ও অধিনায়করা
ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে আজ নেপালের বিপক্ষে প্রথম খেলবে বাংলাদেশ। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
২০২২ সালের পর এই প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে দুই দল। সর্বশেষ ম্যাচের স্মৃতি বাংলাদেশ দল কিংবা কোচ কাবরেরা, কারও জন্যই সুখকর নয়। সেবার এ মাঠেই ৩-১ গোলে হেরেছিল তারা। শুক্রবার, (০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) কাঠমান্ডুর সংবাদ সম্মেলনে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সেই স্মৃতি আওড়ালেন।
‘বাংলাদেশের জন্য এখানে খেলা সব সময় কঠিন। আমার একমাত্র অভিজ্ঞতা হলো ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, তখন আমরা বিরতির সময় ৩-০ গোলে পিছিয়ে ছিলাম। সত্যিই কঠিন লড়াই ছিল। আমরা এবারও খুব শক্ত প্রতিপক্ষ আশা করছি, তবে বিশ্বাস করি এবার আমরা আরও ভালো করবো। মাঠের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়, তবে আশা করি বৃষ্টি হবে না। যদি বৃষ্টি না হয়, তাহলে দর্শকরা একটি ভালো খেলা দেখতে পাবেন।’
কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে হামজা, শমিত, ফাহামিদুলদের অনুপস্থিতিতে কতটা ভালো খেলতে পারবে বাংলাদেশ? এই তিন প্রবাসীর মধ্যে বিশেষ করে হামজাকে কেন্দ্রে রেখে গত তিন ম্যাচে ছক সাজিয়েছে বাংলাদেশ। আগামী অক্টোবরে এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের ম্যাচেও লেস্টার সিটির এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার থাকবেন কাবরেরার পরিকল্পনার কেন্দ্রে। অথচ নেপাল সফরে নেই তিনি। বাংলাদেশ কোচ অবশ্য হামজার অনুপস্থিতিতে খুব একটা সমস্যা দেখছেন না।
‘সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে খেলা শেষ ম্যাচ থেকে শিক্ষা নিয়ে, অক্টোবরের হংকং ম্যাচে কীভাবে নিজেদের সেরাটা উপহার দেয়া যায়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশে যে প্রস্তুতি ম্যাচগুলো খেলেছি, সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আর নেপালের এ দুটি ম্যাচ আমাদের জন্য আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
‘হামজা নেই, শমিতও নেই, অনেকে অনূর্ধ্ব-২৩ দলে আছে। তবে সত্যি বলতে, কয়েক মাস আগেও আমরা প্রায় একই দল নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে খেলেছি। এই দলের ৯৫ শতাংশ খেলোয়াড়ই ছিল ২০২৩ সালের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে। যেখানে আমরা দারুণ খেলেছি। এছাড়া লেবানন, ফিলিস্তিন, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শতভাগ খেলোয়াড়ই তখন দলে ছিল। তাই আমরা শক্তিশালী দল এনেছি এখানে, দ্বিতীয় সারির দল নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ দল, শক্তিশালী দল। আমরা কঠিন প্রতিযোগিতা আশা করছি।’
দশরথের আঙিনায় প্রায় দুই বছর পর ম্যাচ খেলবে নেপাল। মাঠের মান ভালো না হওয়ায় এবং আনুষাঙ্গিক সুবিধাদি না থাকায় কদিন আগে এই ভেন্যুর ওপর ফের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ফিফা। তবে প্রীতি ম্যাচ আয়োজনের বাধা নেই বলে এখানেই বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে তারা।
প্রবাসীরা দলে না থাকলেও বর্তমান দলটি শক্তিশালী: কোচ
কাঠমান্ডুতে ম্যাচের আগের দিন বাংলাদেশ ও নেপাল দলের কোচ ও অধিনায়করা
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে আজ নেপালের বিপক্ষে প্রথম খেলবে বাংলাদেশ। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
২০২২ সালের পর এই প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে দুই দল। সর্বশেষ ম্যাচের স্মৃতি বাংলাদেশ দল কিংবা কোচ কাবরেরা, কারও জন্যই সুখকর নয়। সেবার এ মাঠেই ৩-১ গোলে হেরেছিল তারা। শুক্রবার, (০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) কাঠমান্ডুর সংবাদ সম্মেলনে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সেই স্মৃতি আওড়ালেন।
‘বাংলাদেশের জন্য এখানে খেলা সব সময় কঠিন। আমার একমাত্র অভিজ্ঞতা হলো ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, তখন আমরা বিরতির সময় ৩-০ গোলে পিছিয়ে ছিলাম। সত্যিই কঠিন লড়াই ছিল। আমরা এবারও খুব শক্ত প্রতিপক্ষ আশা করছি, তবে বিশ্বাস করি এবার আমরা আরও ভালো করবো। মাঠের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়, তবে আশা করি বৃষ্টি হবে না। যদি বৃষ্টি না হয়, তাহলে দর্শকরা একটি ভালো খেলা দেখতে পাবেন।’
কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে হামজা, শমিত, ফাহামিদুলদের অনুপস্থিতিতে কতটা ভালো খেলতে পারবে বাংলাদেশ? এই তিন প্রবাসীর মধ্যে বিশেষ করে হামজাকে কেন্দ্রে রেখে গত তিন ম্যাচে ছক সাজিয়েছে বাংলাদেশ। আগামী অক্টোবরে এশিয়ান কাপের বাছাইয়ের ম্যাচেও লেস্টার সিটির এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার থাকবেন কাবরেরার পরিকল্পনার কেন্দ্রে। অথচ নেপাল সফরে নেই তিনি। বাংলাদেশ কোচ অবশ্য হামজার অনুপস্থিতিতে খুব একটা সমস্যা দেখছেন না।
‘সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে খেলা শেষ ম্যাচ থেকে শিক্ষা নিয়ে, অক্টোবরের হংকং ম্যাচে কীভাবে নিজেদের সেরাটা উপহার দেয়া যায়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশে যে প্রস্তুতি ম্যাচগুলো খেলেছি, সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আর নেপালের এ দুটি ম্যাচ আমাদের জন্য আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
‘হামজা নেই, শমিতও নেই, অনেকে অনূর্ধ্ব-২৩ দলে আছে। তবে সত্যি বলতে, কয়েক মাস আগেও আমরা প্রায় একই দল নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে খেলেছি। এই দলের ৯৫ শতাংশ খেলোয়াড়ই ছিল ২০২৩ সালের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে। যেখানে আমরা দারুণ খেলেছি। এছাড়া লেবানন, ফিলিস্তিন, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শতভাগ খেলোয়াড়ই তখন দলে ছিল। তাই আমরা শক্তিশালী দল এনেছি এখানে, দ্বিতীয় সারির দল নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ দল, শক্তিশালী দল। আমরা কঠিন প্রতিযোগিতা আশা করছি।’
দশরথের আঙিনায় প্রায় দুই বছর পর ম্যাচ খেলবে নেপাল। মাঠের মান ভালো না হওয়ায় এবং আনুষাঙ্গিক সুবিধাদি না থাকায় কদিন আগে এই ভেন্যুর ওপর ফের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ফিফা। তবে প্রীতি ম্যাচ আয়োজনের বাধা নেই বলে এখানেই বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে তারা।