ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ
ফখর জামানের ঝড়ো ফিফটি
স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ৩১ রানে হারিয়ে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এই জয়ে পাকিস্তান শুধু ফাইনালের টিকেটই নিশ্চিত হলো না, আফগানিস্তানও শেষ গ্রুপ ম্যাচে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হওয়ার আগে ফাইনালে জায়গা পাকা করে ফেললো।
পাকিস্তানের দুর্দান্ত জয়ের পেছনে অবদান ব্যাটার ফখর জামান ও স্পিনার আবরার আহমেদের। ৪৪ বলে ৭৭ রান করেছেন ফখর। আবরার করেছেন ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। তবে ব্যাটিংয়ে মূলত পাকিস্তানকে উদ্ধার করেছে ফখর জামানের ১২তম টি-টোয়েন্টি ফিফটি ও মোহাম্মদ নওয়াজের ২৭ বলে করা অপরাজিত ৩৭ রান। তাদের ব্যাটেই ৮০ রানে ৫ উইকেট হারানো দলটি ৫ উইকেটে ১৭১ রানে পৌঁছে। ষষ্ঠ উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৯১ রানের জুটি গড়েন তারা।
এরপর দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪ ওভারে মাত্র ৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন আবরার। তাতে সংযুক্ত আরব আমিরাত ৭ উইকেটে থেমেছে ১৪০ রানে। ওপেনার আলিশান শরাফু একাই লড়াই চালিয়ে যান। ৫১ বলে করেন ৬৮ রান। শরাফুর ইনিংসে ছিল চারটি ছক্কা এবং চারটি চারের মার।
টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১১.৩ ওভারে ৮০ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে। তারপরই জামান ও মোহাম্মদ নওয়াজ ষষ্ঠ উইকেটে ৫১ বলে ৯১ রানের জুটি গড়ে মোমেন্টাম বদলে দেন।
ডাবলিনে গত বছরের মে মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের পর ১৪ ইনিংসে এই প্রথম ফিফটি পেয়েছেন জামান। তার ইনিংসে ছিল দুইটি ছক্কা এবং দশটি চারের মার। নওয়াজ মারেন দুইটি ছক্কা এবং তিনটি চার। শেষ দিকে তাদের ঝড়ো ব্যাটিংয়েই শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৭৪ রান এবং শেষ দুই ওভারে ৪২ রান! আমিরাতের সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন স্পিনার হায়দার আলী। তিনি ১৭ রানে নেন ২ উইকেট।
ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ
ফখর জামানের ঝড়ো ফিফটি
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ৩১ রানে হারিয়ে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এই জয়ে পাকিস্তান শুধু ফাইনালের টিকেটই নিশ্চিত হলো না, আফগানিস্তানও শেষ গ্রুপ ম্যাচে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হওয়ার আগে ফাইনালে জায়গা পাকা করে ফেললো।
পাকিস্তানের দুর্দান্ত জয়ের পেছনে অবদান ব্যাটার ফখর জামান ও স্পিনার আবরার আহমেদের। ৪৪ বলে ৭৭ রান করেছেন ফখর। আবরার করেছেন ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। তবে ব্যাটিংয়ে মূলত পাকিস্তানকে উদ্ধার করেছে ফখর জামানের ১২তম টি-টোয়েন্টি ফিফটি ও মোহাম্মদ নওয়াজের ২৭ বলে করা অপরাজিত ৩৭ রান। তাদের ব্যাটেই ৮০ রানে ৫ উইকেট হারানো দলটি ৫ উইকেটে ১৭১ রানে পৌঁছে। ষষ্ঠ উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৯১ রানের জুটি গড়েন তারা।
এরপর দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪ ওভারে মাত্র ৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন আবরার। তাতে সংযুক্ত আরব আমিরাত ৭ উইকেটে থেমেছে ১৪০ রানে। ওপেনার আলিশান শরাফু একাই লড়াই চালিয়ে যান। ৫১ বলে করেন ৬৮ রান। শরাফুর ইনিংসে ছিল চারটি ছক্কা এবং চারটি চারের মার।
টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১১.৩ ওভারে ৮০ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে। তারপরই জামান ও মোহাম্মদ নওয়াজ ষষ্ঠ উইকেটে ৫১ বলে ৯১ রানের জুটি গড়ে মোমেন্টাম বদলে দেন।
ডাবলিনে গত বছরের মে মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের পর ১৪ ইনিংসে এই প্রথম ফিফটি পেয়েছেন জামান। তার ইনিংসে ছিল দুইটি ছক্কা এবং দশটি চারের মার। নওয়াজ মারেন দুইটি ছক্কা এবং তিনটি চার। শেষ দিকে তাদের ঝড়ো ব্যাটিংয়েই শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৭৪ রান এবং শেষ দুই ওভারে ৪২ রান! আমিরাতের সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন স্পিনার হায়দার আলী। তিনি ১৭ রানে নেন ২ উইকেট।