এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল
বাংলাদেশের জয় উদযাপন
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ বাছাইয়ে টানা দুই ম্যাচ হারায় চূড়ান্ত পর্বে যেতে পারেনি বাংলাদেশ। মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ছিল গ্রুপের শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচে অবশ্য জেগে উঠেছে বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরকে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করে শেষটা ভালোভাবে রাঙিয়েছে তারা। গোল পেয়েছেন ফাহামিদুল, আল আমিন, শেখ মোরসালিন ও মহসিন।
ভিয়েতনামে হওয়া এই ম্যাচের প্রথমার্ধ কোনো গোল হয়নি। বিরতির পর ফাহামিদুল নামলে আক্রমণে ধার বাড়ে। শেষ ২০ মিনিটে হয়েছে সব গোল! ৭০ মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। সতীর্থের পাসে ফাহামিদুল বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ের জোরালো শটে দৃষ্টিনন্দন গোলটি করেন। এ সময় ডিফেন্ডাররা চেষ্টা করেও তাকে আটকাতে পারেননি। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ পায় দ্বিতীয় গোল। একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে দেখে শুনে ডান পায়ের কোনাকুনি শটে আল আমিন গোলকিপারকে পরাস্ত করেন।
৮০ মিনিটে মহসিন বক্সে ঢুকে ফাঁকা পোস্টে তৃতীয় গোল করে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেন। ৮২ মিনিটে চতুর্থ গোল পায় বাংলাদেশ। এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে শেখ মোরসালিন বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শটে জাল কাঁপান। যোগ করা সময়ে খাইরিন নাদিম শোধ দেন এক গোল। তারপরও ৪-১ গোলের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিঙ্গাপুর।
এএফসি অ-২৩ টুর্নামেন্টের বিগত দুই আসরে বাংলাদেশ কোনো ম্যাচ জিততে পারেনি। জয় তো দূরের কথা গোল পায়নি। এবারের জয়টি অনেক দিন পর এসেছে। বাফুফের প্রত্যাশা ছিল এবার বাংলাদেশ অ-২৩ দল এএফসি’র মূল আসরে খেলবে। এজন্য প্রথমবারের মতো ২৩ দলকে বাহরাইনে পাঠিয়ে দু’টি ম্যাচ খেলার ব্যবস্থা করেছিল। এতো প্রস্তুতির পরও বাংলাদেশ প্রথম দুই ম্যাচ ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেনি। সিঙ্গাপুরকে হারিয়ে খানিকটা স্বস্তি নিয়ে দেশে ফিরবে বাংলাদেশ।
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল
বাংলাদেশের জয় উদযাপন
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ বাছাইয়ে টানা দুই ম্যাচ হারায় চূড়ান্ত পর্বে যেতে পারেনি বাংলাদেশ। মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ছিল গ্রুপের শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচে অবশ্য জেগে উঠেছে বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরকে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করে শেষটা ভালোভাবে রাঙিয়েছে তারা। গোল পেয়েছেন ফাহামিদুল, আল আমিন, শেখ মোরসালিন ও মহসিন।
ভিয়েতনামে হওয়া এই ম্যাচের প্রথমার্ধ কোনো গোল হয়নি। বিরতির পর ফাহামিদুল নামলে আক্রমণে ধার বাড়ে। শেষ ২০ মিনিটে হয়েছে সব গোল! ৭০ মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। সতীর্থের পাসে ফাহামিদুল বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ের জোরালো শটে দৃষ্টিনন্দন গোলটি করেন। এ সময় ডিফেন্ডাররা চেষ্টা করেও তাকে আটকাতে পারেননি। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ পায় দ্বিতীয় গোল। একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে দেখে শুনে ডান পায়ের কোনাকুনি শটে আল আমিন গোলকিপারকে পরাস্ত করেন।
৮০ মিনিটে মহসিন বক্সে ঢুকে ফাঁকা পোস্টে তৃতীয় গোল করে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নেন। ৮২ মিনিটে চতুর্থ গোল পায় বাংলাদেশ। এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে শেখ মোরসালিন বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শটে জাল কাঁপান। যোগ করা সময়ে খাইরিন নাদিম শোধ দেন এক গোল। তারপরও ৪-১ গোলের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিঙ্গাপুর।
এএফসি অ-২৩ টুর্নামেন্টের বিগত দুই আসরে বাংলাদেশ কোনো ম্যাচ জিততে পারেনি। জয় তো দূরের কথা গোল পায়নি। এবারের জয়টি অনেক দিন পর এসেছে। বাফুফের প্রত্যাশা ছিল এবার বাংলাদেশ অ-২৩ দল এএফসি’র মূল আসরে খেলবে। এজন্য প্রথমবারের মতো ২৩ দলকে বাহরাইনে পাঠিয়ে দু’টি ম্যাচ খেলার ব্যবস্থা করেছিল। এতো প্রস্তুতির পরও বাংলাদেশ প্রথম দুই ম্যাচ ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেনি। সিঙ্গাপুরকে হারিয়ে খানিকটা স্বস্তি নিয়ে দেশে ফিরবে বাংলাদেশ।