নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ
সাথিরা জাকির জেসি
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এক যুগান্তকারী ঘোষণা দিয়েছে। আসন্ন নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচ পরিচালনা করবেন নারীরা। ম্যাচ রেফারি ও আম্পায়ারের দায়িত্ব পাওয়া সবাই নারী।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম পুরো টুর্নামেন্টেই শুধু নারী আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিরা ম্যাচ পরিচালনা করবেন। বহু বছর ধরে ক্রিকেটে নারীদের অগ্রগতি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে আইসিসির নিরলস প্রচেষ্টার ফলে এই সাফল্য এলো। এর আগে সবশেষ দুটি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সব ম্যাচ অফিসিয়াল ছিলেন নারী।
টুর্নামেন্টটির জন্য এমিরেটস আইসিসি প্যানেল থেকে ১৪ জন আম্পায়ার ও চারজন ম্যাচ রেফারিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে ম্যাচ পরিচালনায় ভীষণ অভিজ্ঞ।
আম্পায়ার: লরেন অ্যাজেনবাগ, ক্যান্ডেস লা বোর্দে, কিম কটন, সারা দাম্বানেভানা, সাথিরা জাকির জেসি, কেরিন ক্লাস্ট, জননী এন, নিমালি পেরেরা, ক্লেয়ার পোলোসাক, বৃন্দা রাঠি, সু রেডফার্ন, এলোইস শেরিডান, গায়ত্রী ভেনুগোপালন ও জ্যাকুলিন উইলিয়ামস ১৪ জন আম্পায়ারের মধ্যে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের সাথিরা জাকির জেসি। যে কোনো সংস্করণের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম নারী আম্পায়ার তিনি। গত বছর আইসিসি ডেভেলপমেন্ট প্যানেলে আম্পায়ার হিসেবে তালিকাভুক্ত হন জেসি। এরপর নারী এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ নারী বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনা করেন তিনি।
ম্যাচ রেফারি: ট্রুডি অ্যান্ডারসন, শ্যানড্রে ফ্রিটজ, জি এস লক্ষ্মী, মিশেল পেরেইরা আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ মনে করেন, নারী ক্রিকেটের এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত ভবিষ্যতে খেলাধুলার প্রতিটি ক্ষেত্রে আরও অনেক সাফল্যের গল্পের জন্ম দেবে। এটি নারী ক্রিকেটের অগ্রযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। সম্পূর্ণ নারীদের নিয়ে গঠিত ম্যাচ অফিসিয়াল প্যানেল শুধু একটি বড় অর্জনই নয়, বরং ক্রিকেটে লিঙ্গ সমতা প্রতিষ্ঠার প্রতি আইসিসির দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
সেপ্টেম্বর-নভেম্বরে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম আসর। টুর্নামেন্টে ৩৩ দিনে মোট ৩১টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে আটটি দল বিশ্বসেরার মুকুট পরার লড়াইয়ে নামবে।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ
সাথিরা জাকির জেসি
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এক যুগান্তকারী ঘোষণা দিয়েছে। আসন্ন নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচ পরিচালনা করবেন নারীরা। ম্যাচ রেফারি ও আম্পায়ারের দায়িত্ব পাওয়া সবাই নারী।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম পুরো টুর্নামেন্টেই শুধু নারী আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিরা ম্যাচ পরিচালনা করবেন। বহু বছর ধরে ক্রিকেটে নারীদের অগ্রগতি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে আইসিসির নিরলস প্রচেষ্টার ফলে এই সাফল্য এলো। এর আগে সবশেষ দুটি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সব ম্যাচ অফিসিয়াল ছিলেন নারী।
টুর্নামেন্টটির জন্য এমিরেটস আইসিসি প্যানেল থেকে ১৪ জন আম্পায়ার ও চারজন ম্যাচ রেফারিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে ম্যাচ পরিচালনায় ভীষণ অভিজ্ঞ।
আম্পায়ার: লরেন অ্যাজেনবাগ, ক্যান্ডেস লা বোর্দে, কিম কটন, সারা দাম্বানেভানা, সাথিরা জাকির জেসি, কেরিন ক্লাস্ট, জননী এন, নিমালি পেরেরা, ক্লেয়ার পোলোসাক, বৃন্দা রাঠি, সু রেডফার্ন, এলোইস শেরিডান, গায়ত্রী ভেনুগোপালন ও জ্যাকুলিন উইলিয়ামস ১৪ জন আম্পায়ারের মধ্যে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের সাথিরা জাকির জেসি। যে কোনো সংস্করণের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম নারী আম্পায়ার তিনি। গত বছর আইসিসি ডেভেলপমেন্ট প্যানেলে আম্পায়ার হিসেবে তালিকাভুক্ত হন জেসি। এরপর নারী এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ নারী বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনা করেন তিনি।
ম্যাচ রেফারি: ট্রুডি অ্যান্ডারসন, শ্যানড্রে ফ্রিটজ, জি এস লক্ষ্মী, মিশেল পেরেইরা আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ মনে করেন, নারী ক্রিকেটের এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত ভবিষ্যতে খেলাধুলার প্রতিটি ক্ষেত্রে আরও অনেক সাফল্যের গল্পের জন্ম দেবে। এটি নারী ক্রিকেটের অগ্রযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। সম্পূর্ণ নারীদের নিয়ে গঠিত ম্যাচ অফিসিয়াল প্যানেল শুধু একটি বড় অর্জনই নয়, বরং ক্রিকেটে লিঙ্গ সমতা প্রতিষ্ঠার প্রতি আইসিসির দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
সেপ্টেম্বর-নভেম্বরে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম আসর। টুর্নামেন্টে ৩৩ দিনে মোট ৩১টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে আটটি দল বিশ্বসেরার মুকুট পরার লড়াইয়ে নামবে।