এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক আমিরাতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে বেশ কয়েকটি নজির গড়েছে ভারত।
৪০ ওভারের লড়াই শেষ ১৭.৪ ওভারে। ম্যাচ শেষ দুই ঘন্টারও কম সময়ে। স্রেফ ১০ রানের মধ্যে শেষ ৮ উইকেট হারিয়ে আমিরাত ৫৭ রানে গুটিয়ে যায় ১৩.১ ওভারে। সেই রান ভারত পেরিয়ে যায় ৪.৩ ওভারেই।
টি-টোয়েন্টিতে আমিরাতের সর্বনিম্ন স্কোর এটিই। এই মাঠেই গত বছর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ৬২ ছিল তাদের আগের সর্বনিম্ন।
এই সংস্করণের এশিয়া কাপে আমিরাতের চেয়ে কম রানে গুটিয়ে যাওয়ার নজির আছে কেবল একটি। ২০২২ আসরে শারজাহতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৮ রানে অলআউট হয়েছিল হংকং।
আইসিসি পূর্ণ সদস্য দলগুলোর মধ্যে ভারতের এই ম্যাচের (৯৩) চেয়ে বেশি বল হাতে রেখে জিততে পেরেছে শুধু ইংল্যান্ড (১০১), ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে।
ভারত এর আগে সর্বোচ্চ ৮১ বল হাতে রেখে জিতেছিল ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে।
ভারতের এই জয়ের নায়ক কুলদীপ। ৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা অভিজ্ঞ বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার। অলরাউন্ডার দুবে ৪ রানে নেন ৩ উইকেট।
আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশ হিসাবে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি বল বাকি থাকতে জেতার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে ভারত। ২০২৪-এ ওমানকে ১০১ বল বাকি থাকতে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। ভারত জিতেছে ৯৩ বল বাকি থাকতে। তারপর রয়েছে শ্রীলঙ্কা। তারা ২০১৪-এ নেদারল্যান্ডসকে ৯০ বল বাকি থাকতে হারিয়েছিল।
২০১৪-এ নেদারল্যান্ডস বনাম শ্রীলঙ্কা ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়ে মোট ৯৩টি বল খেলা হয়েছিল। ২০২৪-এ ইংল্যান্ড-ওমান ম্যাচে খেলা হয়েছিল ৯৯ বল। ২০২১-এ নেদারল্যান্ডস-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে খেলা হয়েছিল ১০৩টি বল। গতকাল বুধবার ভারত-আমিরাত ম্যাচে খেলা হয়েছে ১০৬টি বল।
এশিয়া কাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা বোলিং কুলদীপ যাদবের। গতকাল বুধবার ৭ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। মাত্র ১৩ বলের ব্যবধানে আউট করেন চার ব্যাটারকে। এশিয়া কাপে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড ভুবনেশ্বর কুমারের। ২০২২-এ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৪ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক আমিরাতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে বেশ কয়েকটি নজির গড়েছে ভারত।
৪০ ওভারের লড়াই শেষ ১৭.৪ ওভারে। ম্যাচ শেষ দুই ঘন্টারও কম সময়ে। স্রেফ ১০ রানের মধ্যে শেষ ৮ উইকেট হারিয়ে আমিরাত ৫৭ রানে গুটিয়ে যায় ১৩.১ ওভারে। সেই রান ভারত পেরিয়ে যায় ৪.৩ ওভারেই।
টি-টোয়েন্টিতে আমিরাতের সর্বনিম্ন স্কোর এটিই। এই মাঠেই গত বছর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ৬২ ছিল তাদের আগের সর্বনিম্ন।
এই সংস্করণের এশিয়া কাপে আমিরাতের চেয়ে কম রানে গুটিয়ে যাওয়ার নজির আছে কেবল একটি। ২০২২ আসরে শারজাহতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৮ রানে অলআউট হয়েছিল হংকং।
আইসিসি পূর্ণ সদস্য দলগুলোর মধ্যে ভারতের এই ম্যাচের (৯৩) চেয়ে বেশি বল হাতে রেখে জিততে পেরেছে শুধু ইংল্যান্ড (১০১), ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে।
ভারত এর আগে সর্বোচ্চ ৮১ বল হাতে রেখে জিতেছিল ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে।
ভারতের এই জয়ের নায়ক কুলদীপ। ৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা অভিজ্ঞ বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার। অলরাউন্ডার দুবে ৪ রানে নেন ৩ উইকেট।
আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশ হিসাবে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি বল বাকি থাকতে জেতার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে ভারত। ২০২৪-এ ওমানকে ১০১ বল বাকি থাকতে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। ভারত জিতেছে ৯৩ বল বাকি থাকতে। তারপর রয়েছে শ্রীলঙ্কা। তারা ২০১৪-এ নেদারল্যান্ডসকে ৯০ বল বাকি থাকতে হারিয়েছিল।
২০১৪-এ নেদারল্যান্ডস বনাম শ্রীলঙ্কা ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়ে মোট ৯৩টি বল খেলা হয়েছিল। ২০২৪-এ ইংল্যান্ড-ওমান ম্যাচে খেলা হয়েছিল ৯৯ বল। ২০২১-এ নেদারল্যান্ডস-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে খেলা হয়েছিল ১০৩টি বল। গতকাল বুধবার ভারত-আমিরাত ম্যাচে খেলা হয়েছে ১০৬টি বল।
এশিয়া কাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা বোলিং কুলদীপ যাদবের। গতকাল বুধবার ৭ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। মাত্র ১৩ বলের ব্যবধানে আউট করেন চার ব্যাটারকে। এশিয়া কাপে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড ভুবনেশ্বর কুমারের। ২০২২-এ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৪ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন।