ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত মে মাসে পাইওনিয়ার লীগে খেলতে নিবন্ধন করেছে ৮০টি ক্লাব। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হলেও মাঠে গড়ায়নি ফুটবলার তৈরির সুতিকাগার খ্যাত এই লীগটির। কমিটি নেই বলে খেলা হচ্ছে না, এমন কথা পাইওনিয়ার ফুটবল লীগ কমিটির চেয়ারম্যান হাজী টিপু সুলতানের। জানা গেছে, চেয়ারম্যানের জমা দেয়া কমিটিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তার স্বজনরা রয়েছেন এমন আভিযোগ এনে কমিটির ঘোষণা দিচ্ছেন ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২০২২ সালে সর্বশেষ পাইওনিয়ার ফুটবল লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মহিদুর রহমান মিরাজ লীগটি মাঠে গড়াতে পারেননি। গত বছর বাফুফেতে নতুন নেতৃত্ব এলে এই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয় টিপু সুলতানকে। লীগের জন্য ইতোমধ্যে ৮০টি ক্লাবের নিবন্ধন পেয়েছে কমিটি। তবে শুধু চেয়ারম্যানকে নিয়ে এক সদস্যের পাইওনিয়ার লীগ কমিটি থাকায় এগোতে পারছে না। যদিও অক্টোবরের শেষ দিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫টি মাঠে খেলা শুরুর কথা জানিয়েছেন টিপু সুলতান। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিটি না পেলে কাজও শুরু করতে পারবেন না তিনি। সূত্রটি অভিযোগ করে জানায়, ‘পাইওনিয়ার লীগ কমিটির চেয়ারম্যান তার দেয়া ১১ সদস্যের কমিটির মধ্যে পাঁচ থেকে ছয়জন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও নিজের নিজের সহকারীর নামও তালিকায় দিয়েছেন। এদের মধ্যে মানস বোস বাবু রাম এবং বাফুফের সাবেক সদস্য ও টঙ্গীর প্রয়াত ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম নুরুর ছোটভাইও রয়েছেন। তবে বাফুফের সভাপতি কমিটির সদস্যদের এই তালিকা সংস্কার করে দিতে বললেও টিপু সুলতান তা করেননি। তাই পাইওনিয়ার লীগ কমিটি পূর্ণাঙ্গ রুপ পাচ্ছে না।
যার ফলে খেলাও শুরু হচ্ছে না।’ এ বিষয়ে হাজী টিপু সুলতান বলেন, ‘আমি বাফুফে সভাপতিকে বলেছি, যাকে মনে চায় দেন। দুই সিটি করপোরেশনে ১৮ জন করে প্রয়োজন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গত মে মাসে পাইওনিয়ার লীগে খেলতে নিবন্ধন করেছে ৮০টি ক্লাব। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হলেও মাঠে গড়ায়নি ফুটবলার তৈরির সুতিকাগার খ্যাত এই লীগটির। কমিটি নেই বলে খেলা হচ্ছে না, এমন কথা পাইওনিয়ার ফুটবল লীগ কমিটির চেয়ারম্যান হাজী টিপু সুলতানের। জানা গেছে, চেয়ারম্যানের জমা দেয়া কমিটিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তার স্বজনরা রয়েছেন এমন আভিযোগ এনে কমিটির ঘোষণা দিচ্ছেন ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২০২২ সালে সর্বশেষ পাইওনিয়ার ফুটবল লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মহিদুর রহমান মিরাজ লীগটি মাঠে গড়াতে পারেননি। গত বছর বাফুফেতে নতুন নেতৃত্ব এলে এই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয় টিপু সুলতানকে। লীগের জন্য ইতোমধ্যে ৮০টি ক্লাবের নিবন্ধন পেয়েছে কমিটি। তবে শুধু চেয়ারম্যানকে নিয়ে এক সদস্যের পাইওনিয়ার লীগ কমিটি থাকায় এগোতে পারছে না। যদিও অক্টোবরের শেষ দিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫টি মাঠে খেলা শুরুর কথা জানিয়েছেন টিপু সুলতান। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিটি না পেলে কাজও শুরু করতে পারবেন না তিনি। সূত্রটি অভিযোগ করে জানায়, ‘পাইওনিয়ার লীগ কমিটির চেয়ারম্যান তার দেয়া ১১ সদস্যের কমিটির মধ্যে পাঁচ থেকে ছয়জন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও নিজের নিজের সহকারীর নামও তালিকায় দিয়েছেন। এদের মধ্যে মানস বোস বাবু রাম এবং বাফুফের সাবেক সদস্য ও টঙ্গীর প্রয়াত ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম নুরুর ছোটভাইও রয়েছেন। তবে বাফুফের সভাপতি কমিটির সদস্যদের এই তালিকা সংস্কার করে দিতে বললেও টিপু সুলতান তা করেননি। তাই পাইওনিয়ার লীগ কমিটি পূর্ণাঙ্গ রুপ পাচ্ছে না।
যার ফলে খেলাও শুরু হচ্ছে না।’ এ বিষয়ে হাজী টিপু সুলতান বলেন, ‘আমি বাফুফে সভাপতিকে বলেছি, যাকে মনে চায় দেন। দুই সিটি করপোরেশনে ১৮ জন করে প্রয়োজন।