দুই বছরের চুক্তিতে বিসিবির সঙ্গে চুক্তি করেছেন সাইমন টফেল। ইতোমধ্যে ঢাকা এসে নিজের কাজ বুঝে নিয়েছেন তিনি। বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে শনিবার,(১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বৈঠক করেন, সেখানে উপস্থিত ছিলেন এলিট আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। এছাড়া ছিলেন আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠুও।
পরে সংবাদ সম্মেলনে সৈকত বলেছেন, টফেলের এডুকেশন থেকে ভালো মানের আম্পায়ার পাবে বাংলাদেশ, ‘আমার যে প্রথম দুই ওয়ানডে ছিল, সেখানে ডেব্যু হয়েছে সাইমন টফেলের সঙ্গে।’
টফেলকে নিয়ে সৈকত বলেন, ‘তিনি শুধু একজন আম্পায়ারই ছিলেন না, অনেক বছর ধরেই আম্পায়ারদের এডুকেশন নিয়ে কাজ করছেন। আমরা সম্প্রতি আম্পায়ারিংয়ে বেশ ভালো করছি। আশা করছি, সাইমনের সঙ্গে আমাদের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। আমরা আরও বেশি এলিট আম্পায়ার পাবো এ আশা করছি।’ আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র সদস্য এখন সৈকত। সৈকতের বিশ্বাস, সময় দিলে বাংলাদেশ থেকে আরও এলিট প্যানেল আম্পায়ার পাওয়া যাবে, ‘একজন এলিট আম্পায়ার তৈরির জন্য অনেক সময় লাগে। এটা শর্টকাটের জায়গা না। রেজিলিইয়েন্স, ডিটারমিনেশন এগুলো লাগে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আমাদের মাইন্ডসেট চেইঞ্জ করা। রেসপেক্টের যে জায়গাটা, আম্পায়ারদের প্রতি এটা একটু কম আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটু ক্রিকেটার অরিয়েন্টেড নেশন। এখন ক্রিকেট বোর্ডের যে কর্মকান্ড দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে এই দিকেও উন্নতি আসবে। আমাদের স্বপ্ন দেখতে হবে। একজনই তো শেষ নয়। আই এম নট দ্য লাস্ট ওয়ান টু বি এন এলিট প্যানেল আম্পায়ার। আরও অনেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসবে।’
আইসিসির এই এলিট আম্পায়ার যোগ করেন, ‘যখন আমরা দল হিসেবে কাজ করবো, স্ট্রাকচার থাকবে, এডুকেশন থাকবে, তখন আরও অনেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসবে। সিস্টেমটা যদি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে ফিউচারে আমরা আরও অনেক এলিট আম্পায়ার পাবো।’
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দুই বছরের চুক্তিতে বিসিবির সঙ্গে চুক্তি করেছেন সাইমন টফেল। ইতোমধ্যে ঢাকা এসে নিজের কাজ বুঝে নিয়েছেন তিনি। বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে শনিবার,(১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বৈঠক করেন, সেখানে উপস্থিত ছিলেন এলিট আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। এছাড়া ছিলেন আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠুও।
পরে সংবাদ সম্মেলনে সৈকত বলেছেন, টফেলের এডুকেশন থেকে ভালো মানের আম্পায়ার পাবে বাংলাদেশ, ‘আমার যে প্রথম দুই ওয়ানডে ছিল, সেখানে ডেব্যু হয়েছে সাইমন টফেলের সঙ্গে।’
টফেলকে নিয়ে সৈকত বলেন, ‘তিনি শুধু একজন আম্পায়ারই ছিলেন না, অনেক বছর ধরেই আম্পায়ারদের এডুকেশন নিয়ে কাজ করছেন। আমরা সম্প্রতি আম্পায়ারিংয়ে বেশ ভালো করছি। আশা করছি, সাইমনের সঙ্গে আমাদের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। আমরা আরও বেশি এলিট আম্পায়ার পাবো এ আশা করছি।’ আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র সদস্য এখন সৈকত। সৈকতের বিশ্বাস, সময় দিলে বাংলাদেশ থেকে আরও এলিট প্যানেল আম্পায়ার পাওয়া যাবে, ‘একজন এলিট আম্পায়ার তৈরির জন্য অনেক সময় লাগে। এটা শর্টকাটের জায়গা না। রেজিলিইয়েন্স, ডিটারমিনেশন এগুলো লাগে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আমাদের মাইন্ডসেট চেইঞ্জ করা। রেসপেক্টের যে জায়গাটা, আম্পায়ারদের প্রতি এটা একটু কম আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটু ক্রিকেটার অরিয়েন্টেড নেশন। এখন ক্রিকেট বোর্ডের যে কর্মকান্ড দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে এই দিকেও উন্নতি আসবে। আমাদের স্বপ্ন দেখতে হবে। একজনই তো শেষ নয়। আই এম নট দ্য লাস্ট ওয়ান টু বি এন এলিট প্যানেল আম্পায়ার। আরও অনেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসবে।’
আইসিসির এই এলিট আম্পায়ার যোগ করেন, ‘যখন আমরা দল হিসেবে কাজ করবো, স্ট্রাকচার থাকবে, এডুকেশন থাকবে, তখন আরও অনেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসবে। সিস্টেমটা যদি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে ফিউচারে আমরা আরও অনেক এলিট আম্পায়ার পাবো।’