জাতীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লীগ
ট্রফি নিয়ে চার অধিনায়ক
জাতীয় ক্রিকেট লীগ টি-টোয়েন্টির নতুন আসরের প্রথম ম্যাচটিই বৃষ্টির কারণে হয় স্রেফ পাঁচ ওভারের। ঢাকা মেট্রো জয়ী হয় ৭ উইকেটে ।
রাজশাহীতে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা স্বাগতিক দল প্রথম দুই ওভারেই হারায় দুই ওপেনারকে। বাঁহাতি স্পিনার আরিফ আহমেদের ওই ওভারে একটি চার মেরে আউট হয়ে যান সাব্বির হোসেনও। তবে সাব্বির রহমান টিকে থাকেন একটু সময় নিয়ে। প্রত্যাশিত রান যদিও উঠছিল না। পুষিয়ে দেন তিনি শেষ ওভারে।
তিনি অপরাজিত থাকেন ১৫ বলে ৩৩ রান করে। শেষ ওভারের ঝড়ে রাজশাহী ৫ ওভারে তোলে ৬০ রান।
রান তাড়ায় ঢাকা মেট্রো এগিয়ে যায় মাহফিজুলের ব্যাটেই। অধিনায়ক মোহাম্মদ নাঈম শেখ ৭ রান করতে ৮ বল খেলেন। অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ প্রথম বলে বাউন্ডারিতে শুরু করলেও আউট হয়ে যান ৪ বলে ৬ রান করে।
মাহমুদউল্লাহর পর ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পাওয়া আবু হায়দারকে (৬ বলে ৮) ফেরান বাঁহাতি পেসার শফিকুল ইসলাম।
তবে মাহফিজুলকে থামাতে পারেননি কেউ। গত মে মাসে বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের হয়ে এই মাঠেই দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের বিপক্ষে ৫০ ওভারের ম্যাচে ৮৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছিলেন তিনি। এবার ৫ ওভারের দাবিও মেটালেন দারুণ ব্যাটিংয়ে।
ইনিংসজুড়ে দলকে টেনে নিয়ে শেষ ওভারের চাওয়াও পূরণ করেন তরুণ ওপেনার। ৭ উইকেটের জয়ে আসর শুরু করে গতবারের রানার্সআপ ঢাকা মেট্রো।
১২ বলে ৩০ রানের অপরাজিত ইনিংসে অভিষেকেই তিনি ম্যাচের সেরা। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে বগুড়ায় মাঠে নামার কথা ছিল গত আসরের চ্যাম্পিয়ন রংপুর বিভাগ ও সিলেট বিভাগের। তবে বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয় ম্যাচটি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: রাজশাহী ৫ ওভারে ৬০/৩ (সাব্বির রহমান ৩৩*, মেহরব ১৫*; আবু হায়দার ১/২২)।
ঢাকা মেট্রো ৪.৩ ওভারে ৬১/৩ (মাহফিজুল ৩০*; শফিকুল ২/২৩, পায়েল ১/১৭)।
ম্যাচসেরা: মাহফিজুল ইসলাম।
জাতীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লীগ
ট্রফি নিয়ে চার অধিনায়ক
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় ক্রিকেট লীগ টি-টোয়েন্টির নতুন আসরের প্রথম ম্যাচটিই বৃষ্টির কারণে হয় স্রেফ পাঁচ ওভারের। ঢাকা মেট্রো জয়ী হয় ৭ উইকেটে ।
রাজশাহীতে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা স্বাগতিক দল প্রথম দুই ওভারেই হারায় দুই ওপেনারকে। বাঁহাতি স্পিনার আরিফ আহমেদের ওই ওভারে একটি চার মেরে আউট হয়ে যান সাব্বির হোসেনও। তবে সাব্বির রহমান টিকে থাকেন একটু সময় নিয়ে। প্রত্যাশিত রান যদিও উঠছিল না। পুষিয়ে দেন তিনি শেষ ওভারে।
তিনি অপরাজিত থাকেন ১৫ বলে ৩৩ রান করে। শেষ ওভারের ঝড়ে রাজশাহী ৫ ওভারে তোলে ৬০ রান।
রান তাড়ায় ঢাকা মেট্রো এগিয়ে যায় মাহফিজুলের ব্যাটেই। অধিনায়ক মোহাম্মদ নাঈম শেখ ৭ রান করতে ৮ বল খেলেন। অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ প্রথম বলে বাউন্ডারিতে শুরু করলেও আউট হয়ে যান ৪ বলে ৬ রান করে।
মাহমুদউল্লাহর পর ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পাওয়া আবু হায়দারকে (৬ বলে ৮) ফেরান বাঁহাতি পেসার শফিকুল ইসলাম।
তবে মাহফিজুলকে থামাতে পারেননি কেউ। গত মে মাসে বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের হয়ে এই মাঠেই দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের বিপক্ষে ৫০ ওভারের ম্যাচে ৮৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছিলেন তিনি। এবার ৫ ওভারের দাবিও মেটালেন দারুণ ব্যাটিংয়ে।
ইনিংসজুড়ে দলকে টেনে নিয়ে শেষ ওভারের চাওয়াও পূরণ করেন তরুণ ওপেনার। ৭ উইকেটের জয়ে আসর শুরু করে গতবারের রানার্সআপ ঢাকা মেট্রো।
১২ বলে ৩০ রানের অপরাজিত ইনিংসে অভিষেকেই তিনি ম্যাচের সেরা। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে বগুড়ায় মাঠে নামার কথা ছিল গত আসরের চ্যাম্পিয়ন রংপুর বিভাগ ও সিলেট বিভাগের। তবে বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয় ম্যাচটি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: রাজশাহী ৫ ওভারে ৬০/৩ (সাব্বির রহমান ৩৩*, মেহরব ১৫*; আবু হায়দার ১/২২)।
ঢাকা মেট্রো ৪.৩ ওভারে ৬১/৩ (মাহফিজুল ৩০*; শফিকুল ২/২৩, পায়েল ১/১৭)।
ম্যাচসেরা: মাহফিজুল ইসলাম।