ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দ্বৈরথ ভুলে একদিনের জন্য শ্রীলঙ্কার সমর্থক বনে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেই লঙ্কানরাই এখন আবার এশিয়া কাপের সুপার ফোরে প্রথম বাধার নাম। বন্ধুত্ব সরিয়ে আবার ফেরাতে হচ্ছে লড়াইয়ের তেজ। তবে দ্বৈরথ কিংবা বন্ধুত, কোনোটাতেই আপাতত ঢুকতে রাজী নয় শ্রীলঙ্কা দল। তাদের ব্যাটিং কোচ থিলান কান্দাম্বি বলেছেন, শুধু ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশকে দারুণ দল ভেবেই খেলতে নামবেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবুধাবিতে আফগানিস্তানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ‘বি’ গ্রুপের সেরা হয়েই সুপার ফোরে পা রেখেছে শ্রীলঙ্কা। তাদের জয়ে এই গ্রুপের রানার্স-আপ হিসেবে পরের পর্বে সঙ্গী হওয়ার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ।
দল দুটি এবার সুপার ফোরে পরস্পরের প্রথম প্রতিপক্ষ। অবসর বা ভাবনারও ফুরসত নেই। মাত্র একদিন বিরতির পর আজ দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে তারা। খেলা শুরু বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে আটটায়।
গ্রুপ পর্বের লড়াইয়ে বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছিল লঙ্কানরা। এতে গত জুলাইতে শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে আসার সুখস্মৃতি মলিন হয়ে যায় লিটন দাসদের।
তবে সুপার ফোরে যেহেতু নতুন আরেকটি ম্যাচ, সেখানে শুরুটাও হবে নতুন করে। দ্বৈরথ, বন্ধুত্ব আবার দ্বৈরথ, বারবার রঙ বদলানোর প্রসঙ্গ উঠলে কান্দাম্বি সরাসরি ঢুকে যান ক্রিকেটে, ‘ক্রিকেট নিয়ে যখন কথা বলা হয়, আমি মনে করি, তাদের একটি বেশ ভালো দল আছে এবং গত কয়েক মাস ধরে তারা খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। আমাদের খেলোয়াড়রা তাদের খুব ভালোভাবে চেনে। তাই আমরা তাদের শক্তি ও দুর্বলতা সম্পর্কে জানি। আমরা সেটার সুযোগ নেয়ার চেষ্টা করবো।’
নিয়মিত খেলা হওয়ায় দুই দল একে অন্যের সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানে। পরিকল্পনাও সবারই মাথায় সাজানো আছে। মাঠে সেসব প্রয়োগ করাটাকেই গুরুত্বপূর্ণ দেখছেন লঙ্কান ব্যাটিং কোচ, ‘আমাদের খেলোয়াড়রা যদি তাদের পরিকল্পনাগুলো ভালোভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে আমি মনে করি, আমরা জয়ী হতে পারব।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দ্বৈরথ ভুলে একদিনের জন্য শ্রীলঙ্কার সমর্থক বনে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেই লঙ্কানরাই এখন আবার এশিয়া কাপের সুপার ফোরে প্রথম বাধার নাম। বন্ধুত্ব সরিয়ে আবার ফেরাতে হচ্ছে লড়াইয়ের তেজ। তবে দ্বৈরথ কিংবা বন্ধুত, কোনোটাতেই আপাতত ঢুকতে রাজী নয় শ্রীলঙ্কা দল। তাদের ব্যাটিং কোচ থিলান কান্দাম্বি বলেছেন, শুধু ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশকে দারুণ দল ভেবেই খেলতে নামবেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবুধাবিতে আফগানিস্তানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ‘বি’ গ্রুপের সেরা হয়েই সুপার ফোরে পা রেখেছে শ্রীলঙ্কা। তাদের জয়ে এই গ্রুপের রানার্স-আপ হিসেবে পরের পর্বে সঙ্গী হওয়ার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ।
দল দুটি এবার সুপার ফোরে পরস্পরের প্রথম প্রতিপক্ষ। অবসর বা ভাবনারও ফুরসত নেই। মাত্র একদিন বিরতির পর আজ দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে তারা। খেলা শুরু বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে আটটায়।
গ্রুপ পর্বের লড়াইয়ে বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছিল লঙ্কানরা। এতে গত জুলাইতে শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে আসার সুখস্মৃতি মলিন হয়ে যায় লিটন দাসদের।
তবে সুপার ফোরে যেহেতু নতুন আরেকটি ম্যাচ, সেখানে শুরুটাও হবে নতুন করে। দ্বৈরথ, বন্ধুত্ব আবার দ্বৈরথ, বারবার রঙ বদলানোর প্রসঙ্গ উঠলে কান্দাম্বি সরাসরি ঢুকে যান ক্রিকেটে, ‘ক্রিকেট নিয়ে যখন কথা বলা হয়, আমি মনে করি, তাদের একটি বেশ ভালো দল আছে এবং গত কয়েক মাস ধরে তারা খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। আমাদের খেলোয়াড়রা তাদের খুব ভালোভাবে চেনে। তাই আমরা তাদের শক্তি ও দুর্বলতা সম্পর্কে জানি। আমরা সেটার সুযোগ নেয়ার চেষ্টা করবো।’
নিয়মিত খেলা হওয়ায় দুই দল একে অন্যের সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানে। পরিকল্পনাও সবারই মাথায় সাজানো আছে। মাঠে সেসব প্রয়োগ করাটাকেই গুরুত্বপূর্ণ দেখছেন লঙ্কান ব্যাটিং কোচ, ‘আমাদের খেলোয়াড়রা যদি তাদের পরিকল্পনাগুলো ভালোভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে আমি মনে করি, আমরা জয়ী হতে পারব।’