ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এক ম্যাচেই ঝুলেছিল তিন দলের সুপার ফোরের টিকেট। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে আফগানিস্তানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে সুপার ফোরে গেছে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের জয়ের সুবাদে সুপার ফোর নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশেরও। অন্যদিকে, হেরে ছিটকে গেছে আফগানরা।
শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচ নিয়ে পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার রমিজ রাজা বলেন, ‘আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশে একটি খুশির ঢেউ বয়ে গেছে কারণ সবাই কোনো না কোনোভাবে চেষ্টা করছিল যাতে আফগানিস্তান আর এগোতে না পারে।’
‘কিন্তু আফগানিস্তানের জন্য এটি খুবই হতাশাজনক একটি ম্যাচ ছিল কারণ তারা সবকিছু ঠিকঠাক করেছিল এবং যখন তাদের শক্তির কথা আসে, তখন সেটাই দুর্বলতা হয়ে দাঁড়াল, অর্থাৎ বোলিং। শ্রীলঙ্কাকে অনেক অভিনন্দন, আফগানিস্তানকে আরও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
লঙ্কানদের এই জয়ে বড় অবদান কুশল মেন্ডিসের। ৫২ বলে ৭৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার। চাপ সামলে বড় মঞ্চে পারফর্ম করাটা একটু কঠিন কাজই। তবে সেটা সহজেই করলেন মেন্ডিস। তাই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন রমিজ।
তিনি বলেন, ‘কুশাল মেন্ডিস, তিনি ছোটখাটো চেহারার, খুব ভালো কাট শট খেলেন, খুব ভালো সুইপ করেন, বেরিয়ে এসেও খেলেন, স্পিনারকে হাত দেখে বিচার করেন। স্পিনের বিরুদ্ধে সবকিছু ঠিকঠাক করেন। এই কারণেই তিনি ম্যাচ উইনার প্রমাণিত হয়েছেন কারণ বেশিরভাগ ওভার স্পিনাররা করেছেন এবং সবচেয়ে বেশি মার তিনিই মেরেছেন।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এক ম্যাচেই ঝুলেছিল তিন দলের সুপার ফোরের টিকেট। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে আফগানিস্তানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে সুপার ফোরে গেছে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের জয়ের সুবাদে সুপার ফোর নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশেরও। অন্যদিকে, হেরে ছিটকে গেছে আফগানরা।
শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচ নিয়ে পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার রমিজ রাজা বলেন, ‘আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশে একটি খুশির ঢেউ বয়ে গেছে কারণ সবাই কোনো না কোনোভাবে চেষ্টা করছিল যাতে আফগানিস্তান আর এগোতে না পারে।’
‘কিন্তু আফগানিস্তানের জন্য এটি খুবই হতাশাজনক একটি ম্যাচ ছিল কারণ তারা সবকিছু ঠিকঠাক করেছিল এবং যখন তাদের শক্তির কথা আসে, তখন সেটাই দুর্বলতা হয়ে দাঁড়াল, অর্থাৎ বোলিং। শ্রীলঙ্কাকে অনেক অভিনন্দন, আফগানিস্তানকে আরও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
লঙ্কানদের এই জয়ে বড় অবদান কুশল মেন্ডিসের। ৫২ বলে ৭৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার। চাপ সামলে বড় মঞ্চে পারফর্ম করাটা একটু কঠিন কাজই। তবে সেটা সহজেই করলেন মেন্ডিস। তাই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন রমিজ।
তিনি বলেন, ‘কুশাল মেন্ডিস, তিনি ছোটখাটো চেহারার, খুব ভালো কাট শট খেলেন, খুব ভালো সুইপ করেন, বেরিয়ে এসেও খেলেন, স্পিনারকে হাত দেখে বিচার করেন। স্পিনের বিরুদ্ধে সবকিছু ঠিকঠাক করেন। এই কারণেই তিনি ম্যাচ উইনার প্রমাণিত হয়েছেন কারণ বেশিরভাগ ওভার স্পিনাররা করেছেন এবং সবচেয়ে বেশি মার তিনিই মেরেছেন।’