বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ আটটি দল নিয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে। ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে আয়োজিত ১৩তম আসরের ফাইনাল হবে ২ নভেম্বর।
গত এপ্রিলে পাকিস্তানে হওয়া বাছাইপর্ব পেরিয়ে বাংলাদেশের মেয়েরা ওয়ানডে বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়। এরপর থেকে তাদের প্রস্তুতি সীমাবদ্ধ ছিল শুধু ক্যাম্প ও ছেলেদের বয়সভিত্তিক দলের বিপক্ষে অনুশীলন ম্যাচের মধ্যে। নারী দল সেই বাছাইপর্বের পর আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়নি। তাদের সর্বশেষ ঘরোয়া টুর্নামেন্ট ছিল নারী ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ, যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল বাছাইয়ের আগে।
নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দলটি অবশ্য সিলেট ও বিকেএসপিতে ক্যাম্প করেছে। গত আগস্টে দুটি দলে ভাগ হয়ে (লাল ও সবুজ) ছেলেদের অনূর্ধ-১৫ জাতীয় দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে তারা।
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজনের চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু সূচি না মেলায় তা সম্ভব হয়নি। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে সন্তুষ্ট কিনা জানতে চাইলে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল খোলাখুলিভাবে ঘাটতির কথা স্বীকার করেছেন।
গত শুক্রবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদিকদের বিসিবি প্রধান বলেন, ‘অবশ্যই এটা আদর্শ প্রস্তুতি হয়নি। তবে আমরা চেষ্টা করেছি। আমরা (বাছাইপর্বে খেলে) দেরিতে বিশ্বকাপে উঠেছি। আমাদের হাতে তাই সময়ও ছিল সীমিত। আজ নেটে মেয়েদের ব্যাটিং সেশন দেখেছি। তারা প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের জন্য প্রস্তুত। তাছাড়া, আমাদের অনূর্ধ-১৫ ছেলেদের দলও যথেষ্ট শক্তিশালী প্রতিপক্ষ।’ নারী বিশ্বকাপ ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হলেও বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ খেলবে ২ অক্টোবর পাকিস্তানের বিপক্ষে কলম্বোতে। বাংলাদেশের পরের ম্যাচগুলো হবে ৭ অক্টোবর ইংল্যান্ড, ১০ অক্টোবর নিউজিল্যান্ড, ১৩ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকা, ১৬ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া, ২০ অক্টোবর শ্রীলঙ্কা এবং ২৬ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে।
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ আটটি দল নিয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে। ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে আয়োজিত ১৩তম আসরের ফাইনাল হবে ২ নভেম্বর।
গত এপ্রিলে পাকিস্তানে হওয়া বাছাইপর্ব পেরিয়ে বাংলাদেশের মেয়েরা ওয়ানডে বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়। এরপর থেকে তাদের প্রস্তুতি সীমাবদ্ধ ছিল শুধু ক্যাম্প ও ছেলেদের বয়সভিত্তিক দলের বিপক্ষে অনুশীলন ম্যাচের মধ্যে। নারী দল সেই বাছাইপর্বের পর আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়নি। তাদের সর্বশেষ ঘরোয়া টুর্নামেন্ট ছিল নারী ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ, যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল বাছাইয়ের আগে।
নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দলটি অবশ্য সিলেট ও বিকেএসপিতে ক্যাম্প করেছে। গত আগস্টে দুটি দলে ভাগ হয়ে (লাল ও সবুজ) ছেলেদের অনূর্ধ-১৫ জাতীয় দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে তারা।
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজনের চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু সূচি না মেলায় তা সম্ভব হয়নি। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে সন্তুষ্ট কিনা জানতে চাইলে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল খোলাখুলিভাবে ঘাটতির কথা স্বীকার করেছেন।
গত শুক্রবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদিকদের বিসিবি প্রধান বলেন, ‘অবশ্যই এটা আদর্শ প্রস্তুতি হয়নি। তবে আমরা চেষ্টা করেছি। আমরা (বাছাইপর্বে খেলে) দেরিতে বিশ্বকাপে উঠেছি। আমাদের হাতে তাই সময়ও ছিল সীমিত। আজ নেটে মেয়েদের ব্যাটিং সেশন দেখেছি। তারা প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের জন্য প্রস্তুত। তাছাড়া, আমাদের অনূর্ধ-১৫ ছেলেদের দলও যথেষ্ট শক্তিশালী প্রতিপক্ষ।’ নারী বিশ্বকাপ ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হলেও বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ খেলবে ২ অক্টোবর পাকিস্তানের বিপক্ষে কলম্বোতে। বাংলাদেশের পরের ম্যাচগুলো হবে ৭ অক্টোবর ইংল্যান্ড, ১০ অক্টোবর নিউজিল্যান্ড, ১৩ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকা, ১৬ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া, ২০ অক্টোবর শ্রীলঙ্কা এবং ২৬ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে।