দুই অধিনায়ক সালমান আগা ও চারিথ আসালাঙ্কা
চলমান এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখার লক্ষ্য নিয়ে সুপার ফোরে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হেরেছে এই দু’দল। তাই এ ম্যাচের জয়ী দল ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকবে। আর হেরে যাওয়া দলের ফাইনালে খেলার আশা কঠিন হয়ে যাবে।
আবুধাবিতে আজ রাত সাড়ে আটটায় মাঠে নামবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
গ্রুপ পর্বে ৩ ম্যাচের সবগুলোতে জিতে সেরা দল হয়ে সুপার ফোরে উঠে শ্রীলঙ্কা। সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হয় লঙ্কানরা। কিন্তু সুপার ফোরে টাইগারদের কাছে ৪ উইকেটে হেরে যায় শ্রীলঙ্কা। ঐ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে শানাকার ঝড়ো হাফ-সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ১৬৮ রান করে লঙ্কানরা। ৩৭ বলে অপরাজিত ৬৪ রান করেন শানাকা। ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সফল বোলার ছিলেন মোস্তাফিজ। ১৬৯ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই করতে পারেনি শ্রীলঙ্কার বোলাররা। বাংলাদেশের দুই ব্যাটার সাইফ হাসানের ৪৫ বলে ৬১ ও তাওহিদ হৃদয়ের ৩৭ বলে ৫৮ রানের সুবাদে হার মানে আসালঙ্কার দল।
বাংলাদেশের কাছে হারের স্মৃতি ভুলে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া শ্রীলঙ্কা। ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় ছাড়া অন্য কিছুই ভাবছে না তারা। লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশের কাছে হার ভুলে আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই। পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে আমরা এখন সবচেয়ে বেশি মনোযোগী। এ ম্যাচটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে জয়ের বিকল্প নেই।’ গ্রুপ রানার্স-আপ হয়ে সুপার ফোরে উঠেই হোচট খায় পাকিস্তান। চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হারে তারা। প্রথমে ব্যাট করে ওপেনার শাহিবজাদা ফারহানের ৪৫ বলে ৫৮ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৭১ রানের লড়াকু সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।
এরপর উদ্বোধনী জুটিতে ১০৫ রান যোগ করে ভারতের জয়কে সহজ করে দেন দুই ওপেনার অভিষেক শর্মা ও শুবমান গিল। অভিষেক ৩৯ বলে ৭৪ ও গিল ২৮ বলে ৪৭ রান করেন।
ভারতের কাছে দুঃস্মৃতি ভুলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই বলে জানান পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আঘা। তিনি বলেন, ‘ভারত ম্যাচ অতীত। এখন আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ শ্রীলঙ্কা। এ ম্যাচে জিততেই হবে। ফাইনালে দৌড়ে ভালোভাবে টিকে থাকতে জয় ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই। আমরা জয়ের জন্যই মাঠে নামব।’
২০২২ সালের এশিয়া কাপের পর আবারও টি-টোয়েন্টিতে দেখা হচ্ছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার। মাঝে টেস্ট ও ওয়ানডেতে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৩ ম্যাচ খেলে পাকিস্তান ১৩টিতে এবং শ্রীলঙ্কা ১০টিতে জিতেছে।
২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপে দু’বার দেখা হয়েছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার। দু’বারই জয় পেয়েছে লংকানরা। সুপার ফোরে ৫ উইকেটে এবং ফাইনালে ২৩ রানে জিতেছিল শ্রীলঙ্কা।
দুই অধিনায়ক সালমান আগা ও চারিথ আসালাঙ্কা
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চলমান এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখার লক্ষ্য নিয়ে সুপার ফোরে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হেরেছে এই দু’দল। তাই এ ম্যাচের জয়ী দল ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকবে। আর হেরে যাওয়া দলের ফাইনালে খেলার আশা কঠিন হয়ে যাবে।
আবুধাবিতে আজ রাত সাড়ে আটটায় মাঠে নামবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
গ্রুপ পর্বে ৩ ম্যাচের সবগুলোতে জিতে সেরা দল হয়ে সুপার ফোরে উঠে শ্রীলঙ্কা। সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হয় লঙ্কানরা। কিন্তু সুপার ফোরে টাইগারদের কাছে ৪ উইকেটে হেরে যায় শ্রীলঙ্কা। ঐ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে শানাকার ঝড়ো হাফ-সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ১৬৮ রান করে লঙ্কানরা। ৩৭ বলে অপরাজিত ৬৪ রান করেন শানাকা। ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সফল বোলার ছিলেন মোস্তাফিজ। ১৬৯ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই করতে পারেনি শ্রীলঙ্কার বোলাররা। বাংলাদেশের দুই ব্যাটার সাইফ হাসানের ৪৫ বলে ৬১ ও তাওহিদ হৃদয়ের ৩৭ বলে ৫৮ রানের সুবাদে হার মানে আসালঙ্কার দল।
বাংলাদেশের কাছে হারের স্মৃতি ভুলে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া শ্রীলঙ্কা। ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় ছাড়া অন্য কিছুই ভাবছে না তারা। লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশের কাছে হার ভুলে আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই। পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে আমরা এখন সবচেয়ে বেশি মনোযোগী। এ ম্যাচটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে জয়ের বিকল্প নেই।’ গ্রুপ রানার্স-আপ হয়ে সুপার ফোরে উঠেই হোচট খায় পাকিস্তান। চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হারে তারা। প্রথমে ব্যাট করে ওপেনার শাহিবজাদা ফারহানের ৪৫ বলে ৫৮ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৭১ রানের লড়াকু সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।
এরপর উদ্বোধনী জুটিতে ১০৫ রান যোগ করে ভারতের জয়কে সহজ করে দেন দুই ওপেনার অভিষেক শর্মা ও শুবমান গিল। অভিষেক ৩৯ বলে ৭৪ ও গিল ২৮ বলে ৪৭ রান করেন।
ভারতের কাছে দুঃস্মৃতি ভুলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই বলে জানান পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আঘা। তিনি বলেন, ‘ভারত ম্যাচ অতীত। এখন আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ শ্রীলঙ্কা। এ ম্যাচে জিততেই হবে। ফাইনালে দৌড়ে ভালোভাবে টিকে থাকতে জয় ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই। আমরা জয়ের জন্যই মাঠে নামব।’
২০২২ সালের এশিয়া কাপের পর আবারও টি-টোয়েন্টিতে দেখা হচ্ছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার। মাঝে টেস্ট ও ওয়ানডেতে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৩ ম্যাচ খেলে পাকিস্তান ১৩টিতে এবং শ্রীলঙ্কা ১০টিতে জিতেছে।
২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপে দু’বার দেখা হয়েছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার। দু’বারই জয় পেয়েছে লংকানরা। সুপার ফোরে ৫ উইকেটে এবং ফাইনালে ২৩ রানে জিতেছিল শ্রীলঙ্কা।