বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ বৃহস্পতিবার, দুবাইয়ে খেলা শুরু রাত ৮.৩০ মিনিটে
দারুণ জমে উঠেছে এশিয়া কাপের সুপার ফোর লড়াই। গতকাল মঙ্গলবার আবুধাবির স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কাকে পাঁচ উইকেটে হারিয়ে পাকিস্তান পুরো সমীকরণটাই পাল্টে দিয়েছে। এখনও চার দলই কাগুজে হিসাব অনুযায়ী ফাইনালে ওঠার সুযোগ ধরে রেখেছে, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের শিরোপা লড়াইয়ের আগে যা তৈরি করেছে টানটান উত্তেজনা।
এই জয়ে দুই ম্যাচে পাকিস্তানের পয়েন্ট দাঁড়ালো দুইয়ে, নেট রানরেট বেড়ে হলো +০.২২৬। টানা দ্বিতীয় হার শ্রীলঙ্কাকে নামিয়ে দিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের একেবারে তলানিতে, তাদের নেট রানরেট এখন -০.৫৯০; আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে এখন অনেক হিসাব-নিকাশের আশায় থাকতে হবে।
ভারত অবশ্য এখনও শীর্ষে। দুই ম্যাচে দুই জয়ে তাদের সংগ্রহ চার পয়েন্ট, নেট রানরেট +০.৬৮৯। বাকি দুই ম্যাচে গতরাতে বাংলাদেশের বিপক্ষে বা পরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, যে কোনো একটিতে জয় পেলেই তারা নিশ্চিত করবে ফাইনাল।
বাংলাদেশের জন্য বুধবারের ম্যাচ হয়ে উঠেছে টুর্নামেন্টের মোড় ঘোরানো লড়াই। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে তারা ইতোমধ্যেই দুই পয়েন্টে আছে। তবে ফাইনাল দৌড়ে টিকে থাকতে হলে ভারত কিংবা পাকিস্তান, অন্তত একটি ম্যাচে জয় পেতেই হবে। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ জয় পেলে শুধু চার পয়েন্টে উন্নীত হবে না, বরং পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচের আগে থাকবে এক ধরনের নিরাপত্তা।
শ্রীলঙ্কার পথ সবচেয়ে কঠিন। ফাইনালে উঠতে হলে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের শেষ ম্যাচে ভারতকে বড় ব্যবধানে হারাতে হবে এবং আশা করতে হবে, চার দলের মধ্যে তিনটি সমান দুই পয়েন্টে আটকে যায়, তখন নেট রানরেট নির্ধারণ করবে ভাগ্য।
অন্যদিকে পাকিস্তানের সমীকরণ তুলনামূলক সহজ, তাদের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশকে হারাতেই হবে টিকে থাকার জন্য। তবে ভারত যদি বাংলাদেশকে হারায়, তাহলেই পাকিস্তানের পথ কিছুটা পরিষ্কার হবে। কিন্তু বাংলাদেশ যদি জিতে যায়, তবে সবকিছু গড়াবে শেষ রাউন্ডের ম্যাচে।
এখনও একাধিক সম্ভাবনা খোলা। একদিকে হতে পারে ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান-তিন দলই চার পয়েন্ট নিয়ে সমান অবস্থানে থেকে যাবে, তখন নেট রানরেটই ঠিক করবে ফাইনালের দুই দল। অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কা যদি ভারতকে হারিয়ে দেয় এবং বাকি ফল বিপরীতে যায়, তবে তিন দলের দুই পয়েন্টে সমতা গড়তে পারে।
তাই সামনে বাকি প্রতিটি ম্যাচই যেন একেকটি নকআউট। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্য সমীকরণ একেবারে স্পষ্ট: বুধবার ভারতকে হারাতে পারলে নিজের ভাগ্য নিজের হাতে থাকবে, নাহলে শেষ দিনের জটিল অঙ্কে ঝুলে থাকবে ফাইনালের স্বপ্ন।
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ বৃহস্পতিবার, দুবাইয়ে খেলা শুরু রাত ৮.৩০ মিনিটে
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দারুণ জমে উঠেছে এশিয়া কাপের সুপার ফোর লড়াই। গতকাল মঙ্গলবার আবুধাবির স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কাকে পাঁচ উইকেটে হারিয়ে পাকিস্তান পুরো সমীকরণটাই পাল্টে দিয়েছে। এখনও চার দলই কাগুজে হিসাব অনুযায়ী ফাইনালে ওঠার সুযোগ ধরে রেখেছে, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের শিরোপা লড়াইয়ের আগে যা তৈরি করেছে টানটান উত্তেজনা।
এই জয়ে দুই ম্যাচে পাকিস্তানের পয়েন্ট দাঁড়ালো দুইয়ে, নেট রানরেট বেড়ে হলো +০.২২৬। টানা দ্বিতীয় হার শ্রীলঙ্কাকে নামিয়ে দিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের একেবারে তলানিতে, তাদের নেট রানরেট এখন -০.৫৯০; আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে এখন অনেক হিসাব-নিকাশের আশায় থাকতে হবে।
ভারত অবশ্য এখনও শীর্ষে। দুই ম্যাচে দুই জয়ে তাদের সংগ্রহ চার পয়েন্ট, নেট রানরেট +০.৬৮৯। বাকি দুই ম্যাচে গতরাতে বাংলাদেশের বিপক্ষে বা পরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, যে কোনো একটিতে জয় পেলেই তারা নিশ্চিত করবে ফাইনাল।
বাংলাদেশের জন্য বুধবারের ম্যাচ হয়ে উঠেছে টুর্নামেন্টের মোড় ঘোরানো লড়াই। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে তারা ইতোমধ্যেই দুই পয়েন্টে আছে। তবে ফাইনাল দৌড়ে টিকে থাকতে হলে ভারত কিংবা পাকিস্তান, অন্তত একটি ম্যাচে জয় পেতেই হবে। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ জয় পেলে শুধু চার পয়েন্টে উন্নীত হবে না, বরং পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচের আগে থাকবে এক ধরনের নিরাপত্তা।
শ্রীলঙ্কার পথ সবচেয়ে কঠিন। ফাইনালে উঠতে হলে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের শেষ ম্যাচে ভারতকে বড় ব্যবধানে হারাতে হবে এবং আশা করতে হবে, চার দলের মধ্যে তিনটি সমান দুই পয়েন্টে আটকে যায়, তখন নেট রানরেট নির্ধারণ করবে ভাগ্য।
অন্যদিকে পাকিস্তানের সমীকরণ তুলনামূলক সহজ, তাদের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশকে হারাতেই হবে টিকে থাকার জন্য। তবে ভারত যদি বাংলাদেশকে হারায়, তাহলেই পাকিস্তানের পথ কিছুটা পরিষ্কার হবে। কিন্তু বাংলাদেশ যদি জিতে যায়, তবে সবকিছু গড়াবে শেষ রাউন্ডের ম্যাচে।
এখনও একাধিক সম্ভাবনা খোলা। একদিকে হতে পারে ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান-তিন দলই চার পয়েন্ট নিয়ে সমান অবস্থানে থেকে যাবে, তখন নেট রানরেটই ঠিক করবে ফাইনালের দুই দল। অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কা যদি ভারতকে হারিয়ে দেয় এবং বাকি ফল বিপরীতে যায়, তবে তিন দলের দুই পয়েন্টে সমতা গড়তে পারে।
তাই সামনে বাকি প্রতিটি ম্যাচই যেন একেকটি নকআউট। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্য সমীকরণ একেবারে স্পষ্ট: বুধবার ভারতকে হারাতে পারলে নিজের ভাগ্য নিজের হাতে থাকবে, নাহলে শেষ দিনের জটিল অঙ্কে ঝুলে থাকবে ফাইনালের স্বপ্ন।