এশিয়া কাপে ভারতকে প্রায় বাগে পেয়েও ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় ব্যবধানেই হেরে গেল বাংলাদেশ। বুধবার দুবাইয়ে সুপার ফোরের ম্যাচে ভারত ৪১ রানে হারায় সাইফ হাসানের দুর্দান্ত লড়াই সত্ত্বেও বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যায় ১২৭ রানে।
এই জয়ে সুপার ফোরে টানা দুই ম্যাচ জিতে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। তাদের জয়ে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কারও। ফলে আগামী বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হয়ে উঠছে কার্যত সেমি-ফাইনাল—সে ম্যাচের জয়ী দলই যাবে ট্রফির লড়াইয়ে।
লিটন দাসের চোটের কারণে অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ চার পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে। নেতৃত্বে অভিষেক ঘটে জাকের আলির। টস জিতে তিনি নেন বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত।
আভিশেক শর্মার ৩৭ বলে ৭৫ রানে ভর করে ভারত তোলে ১৬৮ রান। এক পর্যায়ে ১১ ওভারে তাদের সংগ্রহ ছিল ১১২ রান, তবে শেষ ৯ ওভারে মাত্র ৫৬ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশি বোলাররা। রিশাদ হোসেন নেন দুটি উইকেট, মুস্তাফিজুর রহমান পান একটি।
জবাবে ব্যাট হাতে লড়াই চালান সাইফ হাসান। ৫১ বলে ৬৯ রানের ইনিংসে তিনি মারেন পাঁচটি ছক্কা। কিন্তু অন্যপ্রান্তে কেউই দাঁড়াতে পারেননি। পারভেজ হোসেন ইমন করেন ২১ রান, বাকিদের কেউই পৌঁছাতে পারেননি দুই অঙ্কে।
ফল, বাংলাদেশ থামে ১৯.৩ ওভারে ১২৭ রানে। ভারতের হয়ে কুলদিপ ইয়াদাভ নেন তিনটি, বুমরাহ ও ভারুন চক্রবর্তী দুটি করে উইকেট। ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন আভিশেক শর্মা।
এই হারের পর বাংলাদেশ দলের চোখ এখন পাকিস্তানের বিপক্ষে ‘সেমি-ফাইনাল’ ম্যাচে, যেখানে জিতলেই নিশ্চিত হবে ফাইনালের টিকিট।
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এশিয়া কাপে ভারতকে প্রায় বাগে পেয়েও ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় ব্যবধানেই হেরে গেল বাংলাদেশ। বুধবার দুবাইয়ে সুপার ফোরের ম্যাচে ভারত ৪১ রানে হারায় সাইফ হাসানের দুর্দান্ত লড়াই সত্ত্বেও বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যায় ১২৭ রানে।
এই জয়ে সুপার ফোরে টানা দুই ম্যাচ জিতে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। তাদের জয়ে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কারও। ফলে আগামী বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হয়ে উঠছে কার্যত সেমি-ফাইনাল—সে ম্যাচের জয়ী দলই যাবে ট্রফির লড়াইয়ে।
লিটন দাসের চোটের কারণে অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ চার পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে। নেতৃত্বে অভিষেক ঘটে জাকের আলির। টস জিতে তিনি নেন বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত।
আভিশেক শর্মার ৩৭ বলে ৭৫ রানে ভর করে ভারত তোলে ১৬৮ রান। এক পর্যায়ে ১১ ওভারে তাদের সংগ্রহ ছিল ১১২ রান, তবে শেষ ৯ ওভারে মাত্র ৫৬ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশি বোলাররা। রিশাদ হোসেন নেন দুটি উইকেট, মুস্তাফিজুর রহমান পান একটি।
জবাবে ব্যাট হাতে লড়াই চালান সাইফ হাসান। ৫১ বলে ৬৯ রানের ইনিংসে তিনি মারেন পাঁচটি ছক্কা। কিন্তু অন্যপ্রান্তে কেউই দাঁড়াতে পারেননি। পারভেজ হোসেন ইমন করেন ২১ রান, বাকিদের কেউই পৌঁছাতে পারেননি দুই অঙ্কে।
ফল, বাংলাদেশ থামে ১৯.৩ ওভারে ১২৭ রানে। ভারতের হয়ে কুলদিপ ইয়াদাভ নেন তিনটি, বুমরাহ ও ভারুন চক্রবর্তী দুটি করে উইকেট। ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন আভিশেক শর্মা।
এই হারের পর বাংলাদেশ দলের চোখ এখন পাকিস্তানের বিপক্ষে ‘সেমি-ফাইনাল’ ম্যাচে, যেখানে জিতলেই নিশ্চিত হবে ফাইনালের টিকিট।