বিসিবির আসন্ন নির্বাচনে তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবালের কাউন্সিলরশিপ নিয়ে উঠেছিল প্রশ্ন। অভিযোগ তোলা হয়েছিল, ওল্ড ডিওএইচএস স্পোর্টস ক্লাবের সঙ্গে তামিমের কোনো সম্পর্ক নেই, অথচ সেখান থেকেই তাকে কাউন্সিলর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত সে আপত্তি আমলে নেয়নি বিসিবির নির্বাচন কমিশন।
বৃহস্পতিবার, (২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুনানিতে আবেদনকারী উপস্থিত না থাকায় কমিশন জানায়, তামিমের বিরুদ্ধে করা অভিযোগ গৃহীত হয়নি। বিকেলে তামিম আসেন বিসিবি কার্যালয়ে, সেই শুনানিতে অংশ নিতে যা মূলত ছিল ১৫টি ক্লাবকে ঘিরে, যাদের এখনও কাউন্সিলর নাম দেয়ার অনুমতি মেলেনি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পর্যবেক্ষণের কারণে। তামিম গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট, এই ১৫ ক্লাবের একটি।
বিসিবি স্পষ্ট করেছিল যে, গত ২০ সেপ্টেম্বরের বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল ক্লাবগুলো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। তবে পরবর্তীতে কাউন্সিলরদের তালিকা প্রকাশের সময় ১৫ ক্লাবের ভাগ্য নির্ধারণের দায়িত্ব চলে যায় নির্বাচন কমিশনের হাতে।
তামিম বলেন, ‘আমি এসেছিলাম ওই ১৫ ক্লাবের একটি ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। কিন্তু কথা বলার সময় আমি স্পষ্ট বলেছি, আসল বিষয়টা এই ১৫ ক্লাব নয়, বরং ৩০০ ক্রিকেটার। এই ১৫ ক্লাব নিয়মিত বিভিন্ন ডিভিশনে ক্রিকেট খেলে এবং খেলোয়াড়দের বেতন দেয়। অনেক খেলোয়াড়ের জন্য এই আয়ই তাদের বার্ষিক উপার্জনের ৭০-৮০ শতাংশ। শুধু খেলোয়াড় নয়, তাদের পরিবারও এর সঙ্গে জড়িত। তাই যাই সিদ্ধান্ত নিন, এটা মনে রাখতে হবে।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে আশা করছেন কি না, এমন প্রশ্নে তামিম অভিযোগ করেন, এখনও কারসাজি চলছে।
‘আশা করার বিষয় নয়, নির্বাচন সুষ্ঠুই হওয়া উচিত। সংস্কার আনা ও ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন করা সরকারের দায়িত্ব। সরকারের কোনো অংশ যদি এভাবে নির্বাচন কারসাজি করতে চায়, তবে সেটা ভালো উদাহরণ নয়। আমার সংবাদ সম্মেলনে যে সব বিষয়ে সতর্ক করেছিলাম সেগুলোই ঘটছে- তালিকা পরিবর্তন হচ্ছে, সময়সীমা মানা হচ্ছে না। আমার একটাই বার্তা: আমার পক্ষে কথা বলার দরকার নেই, সত্যের পক্ষে কথা বলুন,’ বলেন তামিম।
মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার আগে তামিমকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এত কারসাজির মধ্যে তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না।
তখন তিনি বলেন, ‘এখনই এর উত্তর দেয়া সম্ভব নয়। প্রথম পশ্ন হলো, আমাকে আদৌ নির্বাচনে অংশ নিতে দেয়া হবে কি না। সেটাই দেখা যাক।’
পরে নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে জানায়, তামিমের কাউন্সিলরশিপ নিয়ে করা আপত্তি গৃহীত হয়নি।
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিসিবির আসন্ন নির্বাচনে তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবালের কাউন্সিলরশিপ নিয়ে উঠেছিল প্রশ্ন। অভিযোগ তোলা হয়েছিল, ওল্ড ডিওএইচএস স্পোর্টস ক্লাবের সঙ্গে তামিমের কোনো সম্পর্ক নেই, অথচ সেখান থেকেই তাকে কাউন্সিলর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত সে আপত্তি আমলে নেয়নি বিসিবির নির্বাচন কমিশন।
বৃহস্পতিবার, (২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুনানিতে আবেদনকারী উপস্থিত না থাকায় কমিশন জানায়, তামিমের বিরুদ্ধে করা অভিযোগ গৃহীত হয়নি। বিকেলে তামিম আসেন বিসিবি কার্যালয়ে, সেই শুনানিতে অংশ নিতে যা মূলত ছিল ১৫টি ক্লাবকে ঘিরে, যাদের এখনও কাউন্সিলর নাম দেয়ার অনুমতি মেলেনি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পর্যবেক্ষণের কারণে। তামিম গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট, এই ১৫ ক্লাবের একটি।
বিসিবি স্পষ্ট করেছিল যে, গত ২০ সেপ্টেম্বরের বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল ক্লাবগুলো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। তবে পরবর্তীতে কাউন্সিলরদের তালিকা প্রকাশের সময় ১৫ ক্লাবের ভাগ্য নির্ধারণের দায়িত্ব চলে যায় নির্বাচন কমিশনের হাতে।
তামিম বলেন, ‘আমি এসেছিলাম ওই ১৫ ক্লাবের একটি ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। কিন্তু কথা বলার সময় আমি স্পষ্ট বলেছি, আসল বিষয়টা এই ১৫ ক্লাব নয়, বরং ৩০০ ক্রিকেটার। এই ১৫ ক্লাব নিয়মিত বিভিন্ন ডিভিশনে ক্রিকেট খেলে এবং খেলোয়াড়দের বেতন দেয়। অনেক খেলোয়াড়ের জন্য এই আয়ই তাদের বার্ষিক উপার্জনের ৭০-৮০ শতাংশ। শুধু খেলোয়াড় নয়, তাদের পরিবারও এর সঙ্গে জড়িত। তাই যাই সিদ্ধান্ত নিন, এটা মনে রাখতে হবে।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে আশা করছেন কি না, এমন প্রশ্নে তামিম অভিযোগ করেন, এখনও কারসাজি চলছে।
‘আশা করার বিষয় নয়, নির্বাচন সুষ্ঠুই হওয়া উচিত। সংস্কার আনা ও ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন করা সরকারের দায়িত্ব। সরকারের কোনো অংশ যদি এভাবে নির্বাচন কারসাজি করতে চায়, তবে সেটা ভালো উদাহরণ নয়। আমার সংবাদ সম্মেলনে যে সব বিষয়ে সতর্ক করেছিলাম সেগুলোই ঘটছে- তালিকা পরিবর্তন হচ্ছে, সময়সীমা মানা হচ্ছে না। আমার একটাই বার্তা: আমার পক্ষে কথা বলার দরকার নেই, সত্যের পক্ষে কথা বলুন,’ বলেন তামিম।
মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার আগে তামিমকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এত কারসাজির মধ্যে তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না।
তখন তিনি বলেন, ‘এখনই এর উত্তর দেয়া সম্ভব নয়। প্রথম পশ্ন হলো, আমাকে আদৌ নির্বাচনে অংশ নিতে দেয়া হবে কি না। সেটাই দেখা যাক।’
পরে নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে জানায়, তামিমের কাউন্সিলরশিপ নিয়ে করা আপত্তি গৃহীত হয়নি।