জাতীয় সিনিয়র ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশিপে মোট ২১০ কেজি তুলে মাত্র চার মাসেরও কম সময়ের মধ্যে নিজের কীর্তি ভেঙে নতুন করে লিখলেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। গতকাল বুধবার হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে নারীদের ১৮তম আসরে ক্যারিয়ারসেরা পারফরমেন্স উপহার দেন তিনি। নতুনভাবে চালু হওয়া ৬৯ কেজি ওজন শ্রেণীতে স্বর্ণপদক জেতেন সীমান্ত। স্ন্যাচে ৯২ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১৮ কেজি তোলেন বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির হয়ে অংশ নেয়া ভারোত্তোলক।
দক্ষিণ এশিয়ান (এসএ) গেমসে স্বর্ণ পদকজয়ী মাবিয়া গত মে মাসে চীনে অনুষ্ঠিত এশিয়ান ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশিপে ৭১ কেজি ওজন শ্রেণীতে মোট ২০৪ কেজি তুলেছিলেন। স্ন্যাচে ৮৯ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১৫ কেজি।
মাবিয়া বলেন, ‘আমার লক্ষ্য ছিল ভালো পারফর্ম করা। কারণ আমাকে স্কলারশিপ থেকে বাদ দেয়া হয়েছিল এবং কোচ আমাকে অনুশীলন করাতে চাচ্ছিলেন না। তাই আমি আমার পারফরমেন্স ধরে রাখতে চেয়েছিলাম এবং আমার সমালোচকদের দেখাতে চেয়েছিলাম যে, আমি এখনও ফুরিয়ে যাইনি।’
২০১৬ ও ২০১৯ সালের এসএ গেমসে যথাক্রমে ৬৩ কেজি ও ৭৬ কেজি শ্রেণীতে স্বর্ণপদক জেতা মাবিয়া আরও জানিয়েছেন, নতুন ওজন শ্রেণীতে অংশ নেয়া তার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল, ‘৬৯ কেজি ওজন শ্রেণীতে অংশগ্রহণ করার জন্য আমাকে ওজন কমাতে হয়েছে। ৭১ কেজি ওজন শ্রেণীর পরিবর্তে এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নতুন করে চালু করা হয়েছে।’
সহযোগিতার জন্য আনসার ও ভিডিপির পাশাপাশি ভারোত্তোলন ফেডারেশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি যোগ করেছেন, ‘নিজের রেকর্ড ভাঙতে পেরে আমি ভীষণ খুশি।’ স্বর্ণপদক জয়ের পথে বাকিদের চেয়ে বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন মাবিয়া। দ্বিতীয় উন্নতি বিশ্বাস তোলেন ১৪৪ কেজি। আর ১২৮ কেজি তুলে তৃতীয় হন শায়েলা আক্তার জান্নাত।
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় সিনিয়র ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশিপে মোট ২১০ কেজি তুলে মাত্র চার মাসেরও কম সময়ের মধ্যে নিজের কীর্তি ভেঙে নতুন করে লিখলেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। গতকাল বুধবার হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে নারীদের ১৮তম আসরে ক্যারিয়ারসেরা পারফরমেন্স উপহার দেন তিনি। নতুনভাবে চালু হওয়া ৬৯ কেজি ওজন শ্রেণীতে স্বর্ণপদক জেতেন সীমান্ত। স্ন্যাচে ৯২ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১৮ কেজি তোলেন বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির হয়ে অংশ নেয়া ভারোত্তোলক।
দক্ষিণ এশিয়ান (এসএ) গেমসে স্বর্ণ পদকজয়ী মাবিয়া গত মে মাসে চীনে অনুষ্ঠিত এশিয়ান ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশিপে ৭১ কেজি ওজন শ্রেণীতে মোট ২০৪ কেজি তুলেছিলেন। স্ন্যাচে ৮৯ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১৫ কেজি।
মাবিয়া বলেন, ‘আমার লক্ষ্য ছিল ভালো পারফর্ম করা। কারণ আমাকে স্কলারশিপ থেকে বাদ দেয়া হয়েছিল এবং কোচ আমাকে অনুশীলন করাতে চাচ্ছিলেন না। তাই আমি আমার পারফরমেন্স ধরে রাখতে চেয়েছিলাম এবং আমার সমালোচকদের দেখাতে চেয়েছিলাম যে, আমি এখনও ফুরিয়ে যাইনি।’
২০১৬ ও ২০১৯ সালের এসএ গেমসে যথাক্রমে ৬৩ কেজি ও ৭৬ কেজি শ্রেণীতে স্বর্ণপদক জেতা মাবিয়া আরও জানিয়েছেন, নতুন ওজন শ্রেণীতে অংশ নেয়া তার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল, ‘৬৯ কেজি ওজন শ্রেণীতে অংশগ্রহণ করার জন্য আমাকে ওজন কমাতে হয়েছে। ৭১ কেজি ওজন শ্রেণীর পরিবর্তে এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নতুন করে চালু করা হয়েছে।’
সহযোগিতার জন্য আনসার ও ভিডিপির পাশাপাশি ভারোত্তোলন ফেডারেশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি যোগ করেছেন, ‘নিজের রেকর্ড ভাঙতে পেরে আমি ভীষণ খুশি।’ স্বর্ণপদক জয়ের পথে বাকিদের চেয়ে বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন মাবিয়া। দ্বিতীয় উন্নতি বিশ্বাস তোলেন ১৪৪ কেজি। আর ১২৮ কেজি তুলে তৃতীয় হন শায়েলা আক্তার জান্নাত।