গতকাল বুধবার বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছে ভারত। তবে ফিল্ডিং নিয়ে দলের চিন্তা এখনও কমেনি। এই ম্যাচে পাঁচটি ক্যাচ ফেলেছেন ভারতের ফিল্ডাররা! সব মিলিয়ে, গোটা প্রতিযোগিতায় তারা ১২টি ক্যাচ ফেলেছেন। তার মধ্যে ৯টি ফেলেছেন গত দু’টি ম্যাচে। স্বাভাবিকভাবেই, ফিল্ডিং কোচ টি-দিলীপের ওপরে চাপ বাড়ছে। ভারতের বোলার বরুণ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দুবাই স্টেডিয়ামের আলোর জন্যই ক্যাচ নিতে সমস্যা হচ্ছে।
গতকাল বুধবার বরুণের বলে একাধিক ক্যাচ পড়ে। তিনি ম্যাচের পর বলেন, ‘এইপর্যায়ে খেলতে নামলে অজুহাত দেয়ার কোনো জায়গা নেই। যে সুযোগগুলো আসছে নিঃসন্দেহে সেই ক্যাচগুলো ধরতে হবে। আমরা ফাইনাল খেলা এবং ট্রফি জেতার জন্য মাঠে নামছি। জিততে গেলে ক্যাচ তো নিতেই হবে।’
অন্যান্য মাঠে ফ্লাডলাইটের জন্য স্তম্ভ থাকলেও, দুবাইয়ে স্টেডিয়ামের ছাদের সঙ্গে লাগানো রয়েছে বাতি। এই কারণে স্টেডিয়ামের আলোকে ‘রিং অফ ফায়ার’ও বলা হয়। ক্যাচ ফস্কানোর নৈপথ্যে এই অগ্নিগোলককেই দায়ী করেছেন বরুণ। তিনি বলেছেন, ‘মাঝেমধ্যে ওই আলোয় চোখ ধাঁধিয়ে যায়। সমস্যা হয়। তবে এর সঙ্গে আমাদের মানিয়ে নিতেই হবে।’
প্রতিযোগিতা শুরুর পর এক সাক্ষাৎকারে ফিল্ডিং কোচ টি-দিলীপ বলেছিলেন, দুবাইয়ের আলোর সঙ্গে তারা মানিয়ে নিয়েছেন। সে কারণেই ভালো ফিল্ডিং করছেন। তার ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই যেন ভারতের ফিল্ডিংয়ের মান পড়ে গিয়েছে।
কোচ বলেছিলেন, ‘সারা জীবন আমাদের বলা হয়েছে ক্যাচ ওঠার সময় বলের থেকে চোখ না সরাতে। চোখ সরে গেলেই আমরা ভয় পেয়ে যাই। তাই ফিল্ডিংয়ে কিছু বৈচিত্র্য এনেছি। এর ফলে, বল থেকে মুহূর্তের জন্য চোখ সরলেও, ক্যাচ হাতে পড়ার আগে যথেষ্ট সময় যেন থাকে।’
অবশ্য হচ্ছে এর উল্টো। বলের গতিপথে অনেক আগেই ফিল্ডাররা পৌঁছে যাচ্ছেন। হাতের ক্যাচও ফস্কে যাচ্ছে। মাঠে শিশিরও পড়ছে কম। তা হলে কেন ক্যাচ ফস্কাচ্ছে সেটা খুঁজে বের করাই এখন দিলীপের কাছে আসল চ্যালেঞ্জ।
বরুণের মতে, দিলীপের থেকে এবার কড়া কথা শুনতে হবে তাদের। বলেন, ‘বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই এই দলটা বেছে নেয়া হয়েছে। ফিল্ডিংয়ে অনেক উন্নতি করতে হবে আমাদের।’
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গতকাল বুধবার বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছে ভারত। তবে ফিল্ডিং নিয়ে দলের চিন্তা এখনও কমেনি। এই ম্যাচে পাঁচটি ক্যাচ ফেলেছেন ভারতের ফিল্ডাররা! সব মিলিয়ে, গোটা প্রতিযোগিতায় তারা ১২টি ক্যাচ ফেলেছেন। তার মধ্যে ৯টি ফেলেছেন গত দু’টি ম্যাচে। স্বাভাবিকভাবেই, ফিল্ডিং কোচ টি-দিলীপের ওপরে চাপ বাড়ছে। ভারতের বোলার বরুণ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দুবাই স্টেডিয়ামের আলোর জন্যই ক্যাচ নিতে সমস্যা হচ্ছে।
গতকাল বুধবার বরুণের বলে একাধিক ক্যাচ পড়ে। তিনি ম্যাচের পর বলেন, ‘এইপর্যায়ে খেলতে নামলে অজুহাত দেয়ার কোনো জায়গা নেই। যে সুযোগগুলো আসছে নিঃসন্দেহে সেই ক্যাচগুলো ধরতে হবে। আমরা ফাইনাল খেলা এবং ট্রফি জেতার জন্য মাঠে নামছি। জিততে গেলে ক্যাচ তো নিতেই হবে।’
অন্যান্য মাঠে ফ্লাডলাইটের জন্য স্তম্ভ থাকলেও, দুবাইয়ে স্টেডিয়ামের ছাদের সঙ্গে লাগানো রয়েছে বাতি। এই কারণে স্টেডিয়ামের আলোকে ‘রিং অফ ফায়ার’ও বলা হয়। ক্যাচ ফস্কানোর নৈপথ্যে এই অগ্নিগোলককেই দায়ী করেছেন বরুণ। তিনি বলেছেন, ‘মাঝেমধ্যে ওই আলোয় চোখ ধাঁধিয়ে যায়। সমস্যা হয়। তবে এর সঙ্গে আমাদের মানিয়ে নিতেই হবে।’
প্রতিযোগিতা শুরুর পর এক সাক্ষাৎকারে ফিল্ডিং কোচ টি-দিলীপ বলেছিলেন, দুবাইয়ের আলোর সঙ্গে তারা মানিয়ে নিয়েছেন। সে কারণেই ভালো ফিল্ডিং করছেন। তার ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই যেন ভারতের ফিল্ডিংয়ের মান পড়ে গিয়েছে।
কোচ বলেছিলেন, ‘সারা জীবন আমাদের বলা হয়েছে ক্যাচ ওঠার সময় বলের থেকে চোখ না সরাতে। চোখ সরে গেলেই আমরা ভয় পেয়ে যাই। তাই ফিল্ডিংয়ে কিছু বৈচিত্র্য এনেছি। এর ফলে, বল থেকে মুহূর্তের জন্য চোখ সরলেও, ক্যাচ হাতে পড়ার আগে যথেষ্ট সময় যেন থাকে।’
অবশ্য হচ্ছে এর উল্টো। বলের গতিপথে অনেক আগেই ফিল্ডাররা পৌঁছে যাচ্ছেন। হাতের ক্যাচও ফস্কে যাচ্ছে। মাঠে শিশিরও পড়ছে কম। তা হলে কেন ক্যাচ ফস্কাচ্ছে সেটা খুঁজে বের করাই এখন দিলীপের কাছে আসল চ্যালেঞ্জ।
বরুণের মতে, দিলীপের থেকে এবার কড়া কথা শুনতে হবে তাদের। বলেন, ‘বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই এই দলটা বেছে নেয়া হয়েছে। ফিল্ডিংয়ে অনেক উন্নতি করতে হবে আমাদের।’