এশিয়ান কাপ বাছাই
মঙ্গলবার ঢাকা স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় ক্যামেরার সামনে (বাঁ থেকে) তিন প্রবাসী ফাহমিদুল, জামাল ভূইয়া, জায়ান
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে সামনের দুটি ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আসন্ন ম্যাচ ঘিরে বাংলাদেশের জন্য আশার জায়গা যেমন আছে, তেমনি আছে শঙ্কারও। সিঙ্গাপুর ও হংকং চায়নার পয়েন্ট ৪ করে। বাংলাদেশ ও ভারতের পয়েন্ট সমান ১। আগামী ৯ অক্টোবর ঢাকা স্টেডিয়ামে ও ১৪ অক্টোবর হংকং চায়নার মাঠে খেলবে বাংলাদেশ।
হংকং ম্যাচের আগে ক্যাম্পে যোগ দিয়ে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া সতীর্থদের মনে করিয়ে দিলেন, জিততে হলে সেরাটা নিংড়ে দেয়ার কোনো বিকল্প নেই।
জামালের ভাবনায় আপাতত ঘরের মাঠের ম্যাচটি।
‘সবাই জয়ের মানসিকতায় প্রস্তুত আছে বলে আমি মনে করি। পরের ম্যাচ আমাদের জন্য ডু অর ডাই। সত্যি বলতে, আমরা পরের ম্যাচে যদি হেরে যাই, তবে কোয়ালিফাই করার আর সুযোগ থাকবে না। হংকং চায়নার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ ৯ তারিখ। আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’ ‘আশা করি, আমরা সেরা পারফরমেন্স দিতে পারবো। কারণ সমর্থকে পূর্ণ স্টেডিয়াম আমাদের পক্ষে থাকবে, আর এটা তিন পয়েন্টের ব্যাপার, সেটা আমরা নিতে চাই। হোম ম্যাচে একটা সুবিধা থাকে। ফুটবল এমন খেলা, যারা প্রস্তুত থাকবে, তারাই জিতবে। হংকং চায়নাকে হারাতে আমাদের সেরাটা দিতে হবে।’
সাম্প্রতিক সময়ের ফুটবল ঘিরে সমর্থকদের আগ্রহ বেড়েছে। বিশেষ করে হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামের মতো প্রবাসীরা লাল-সবুজের জার্সি গায়ে তোলার পর। এই বাড়তি উন্মাদনা কাজে লাগাতে চান জামাল। তবে মাঠের খেলায় গোল পাওয়া, প্রতিপক্ষের গোল আটকানো যে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, এ কাজগুলোও দল ঠিকঠাক করবে বলে আশাবাদী তিনি।
‘সবাই জানে, যারা ফুটবল অনুসরণ করে, বাংলাদেশের সমস্যা হলো শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে আর গোলের সামনে থেকে গোল করতে পারি না। তবে যারা সামনে খেলছে, ওরা ভালো করার চেষ্টা করছে। আমরা চাই ভালো স্ট্রাইকার আসুক দলে। তবে সবকিছুর শেষে আমরা ৩ পয়েন্ট নিতে চাই এই ম্যাচে, এটাই বড় কথা।’
‘আমিও অনুভব করছি, দেশের ফুটবলের চেহারা পাল্টে গেছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানে শুনি, আমাকে বলে- ভাই পরের ম্যাচ জিততে হবে।
মনে হয়, সবার মাথায় আছে বা তারা দেখছে আমাদের। আমি যখন শুরুর দিকে আসি তখন এমনটা ছিল না।’ হামজা, শমিতদের মতো জামালও প্রবাসী। জাতীয় দলে প্রবাসীদের খেলার শুরুটাও মূলত হয়েছিল তার হাত ধরেই। এবারের ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জায়ান। তাকে নিয়েও আশাবাদী অধিনায়ক। ‘জায়ানের ব্যাপারে আমি শুনেছি, পরে দেখলাম অনূর্ধ-২৩ দলে অনেক ভালো করছে। সেও বাইরে থাকে, এখন বাংলাদেশে আসছে। আমি তাকে নিয়ে খুশি।
এশিয়ান কাপ বাছাই
মঙ্গলবার ঢাকা স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় ক্যামেরার সামনে (বাঁ থেকে) তিন প্রবাসী ফাহমিদুল, জামাল ভূইয়া, জায়ান
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে সামনের দুটি ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আসন্ন ম্যাচ ঘিরে বাংলাদেশের জন্য আশার জায়গা যেমন আছে, তেমনি আছে শঙ্কারও। সিঙ্গাপুর ও হংকং চায়নার পয়েন্ট ৪ করে। বাংলাদেশ ও ভারতের পয়েন্ট সমান ১। আগামী ৯ অক্টোবর ঢাকা স্টেডিয়ামে ও ১৪ অক্টোবর হংকং চায়নার মাঠে খেলবে বাংলাদেশ।
হংকং ম্যাচের আগে ক্যাম্পে যোগ দিয়ে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া সতীর্থদের মনে করিয়ে দিলেন, জিততে হলে সেরাটা নিংড়ে দেয়ার কোনো বিকল্প নেই।
জামালের ভাবনায় আপাতত ঘরের মাঠের ম্যাচটি।
‘সবাই জয়ের মানসিকতায় প্রস্তুত আছে বলে আমি মনে করি। পরের ম্যাচ আমাদের জন্য ডু অর ডাই। সত্যি বলতে, আমরা পরের ম্যাচে যদি হেরে যাই, তবে কোয়ালিফাই করার আর সুযোগ থাকবে না। হংকং চায়নার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ ৯ তারিখ। আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’ ‘আশা করি, আমরা সেরা পারফরমেন্স দিতে পারবো। কারণ সমর্থকে পূর্ণ স্টেডিয়াম আমাদের পক্ষে থাকবে, আর এটা তিন পয়েন্টের ব্যাপার, সেটা আমরা নিতে চাই। হোম ম্যাচে একটা সুবিধা থাকে। ফুটবল এমন খেলা, যারা প্রস্তুত থাকবে, তারাই জিতবে। হংকং চায়নাকে হারাতে আমাদের সেরাটা দিতে হবে।’
সাম্প্রতিক সময়ের ফুটবল ঘিরে সমর্থকদের আগ্রহ বেড়েছে। বিশেষ করে হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামের মতো প্রবাসীরা লাল-সবুজের জার্সি গায়ে তোলার পর। এই বাড়তি উন্মাদনা কাজে লাগাতে চান জামাল। তবে মাঠের খেলায় গোল পাওয়া, প্রতিপক্ষের গোল আটকানো যে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ, এ কাজগুলোও দল ঠিকঠাক করবে বলে আশাবাদী তিনি।
‘সবাই জানে, যারা ফুটবল অনুসরণ করে, বাংলাদেশের সমস্যা হলো শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে আর গোলের সামনে থেকে গোল করতে পারি না। তবে যারা সামনে খেলছে, ওরা ভালো করার চেষ্টা করছে। আমরা চাই ভালো স্ট্রাইকার আসুক দলে। তবে সবকিছুর শেষে আমরা ৩ পয়েন্ট নিতে চাই এই ম্যাচে, এটাই বড় কথা।’
‘আমিও অনুভব করছি, দেশের ফুটবলের চেহারা পাল্টে গেছে। এখন আমি যেখানে যাই, সেখানে শুনি, আমাকে বলে- ভাই পরের ম্যাচ জিততে হবে।
মনে হয়, সবার মাথায় আছে বা তারা দেখছে আমাদের। আমি যখন শুরুর দিকে আসি তখন এমনটা ছিল না।’ হামজা, শমিতদের মতো জামালও প্রবাসী। জাতীয় দলে প্রবাসীদের খেলার শুরুটাও মূলত হয়েছিল তার হাত ধরেই। এবারের ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জায়ান। তাকে নিয়েও আশাবাদী অধিনায়ক। ‘জায়ানের ব্যাপারে আমি শুনেছি, পরে দেখলাম অনূর্ধ-২৩ দলে অনেক ভালো করছে। সেও বাইরে থাকে, এখন বাংলাদেশে আসছে। আমি তাকে নিয়ে খুশি।