দুই অধিনায়ক শুবমান গিল ও রোস্টন চেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বৃহস্পতিবার দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরু করছে ভারত। শুবমান গিলের নেতৃত্বে ঘরের মাঠের এই সিরিজে সুস্পষ্ট ফেবারিট ভারত। ইনজুরির কারণে ধুকতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত কতটা প্রতিরোধ গড়তে পারে তা সময়ই বলে দিবে।
আহমেদাবাদে শুরু হতে যাওয়া প্রথম টেস্টের আগে ইনজুরির কারণে ছিটকে গেছেন দুই পেসার আলজারি জোসেফ ও শামার জোসেফ। তাদের পরিবর্তে রোস্টন চেজের নেতৃত্বে দলে ডাকা হয়েছে জোহান লেইন ও বাঁ-হাতি সীমার জেডিয়াহ ব্লেডসকে। লেইন প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে ডাক পেয়েছেন। অন্যদিকে ব্লেডস শুধুমাত্র সাদা বলের ক্রিকেটে ক্যারিবীয়দের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। অনভিজ্ঞ পেস বিভাগে একমাত্র বোলার হিসেবে জেইডেন সিলেসের ১০টিরও বেশি টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দলে চেজের সঙ্গে স্পিন বোলিং বিভাগে আরও রয়েছেন জোমেল ওয়ারিকান ও খেরি পিয়েরে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর পিয়েরে টেস্ট অভিষেকের অপেক্ষায় রয়েছেন।
টেস্ট ফর্মেটে এ বছর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩-০ ব্যবধানে পরাজিত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ম্যাচে মাত্র ২৭ রানে তারা অল আউট হয়েছিল, যা টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এই বিপর্যযয়ের পর উইন্ডিজ বোর্ডের প্রধান কিশোর শ্যালো সাবেক তারকাদের নিয়ে একটি জরুরি সভা আহ্বান করেন।
এদিকে পূর্ণ শক্তির ভারত নিজেদের সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে দারুণ আত্মবিশ্বাসী। আগস্টে ইংল্যান্ডের মাটিতে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দারুণভাবে লড়াই করে ২-২’এ ড্র করে। এই সিরিজের মাধ্যমে টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে গিলের অভিষেক হয়। অবসরে যাবার কারণে প্রথমবারের মতো ভারতীয় দলে ছিলেন না বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও রবিচন্দ্রন অশ্বীন।
নতুন অধিনায়ক গিলের ব্যক্তিগত পারফরমেন্স ছিল অসাধারণ। সর্বমোট ৭৫৪ রান সংগ্রহ করে ভারতীয় কোনো ব্যাটার হিসেবে ইংল্যান্ডের মাটিতে এক সিরিজে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েন গিল।
পেসার জাসপ্রিত বুমরাহকে নিয়েও দারুণ আশাবাদী ভারত। দুবাইয়ে সদ্য সমাপ্ত টি-২০ এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনি ২ উইকেট দখল করেছিলেন। এ বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ায় ইনজুরিতে পড়ার পর বুমরাহর ওয়ার্কলোড নিয়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করছে টিম ইন্ডিয়া। ইংল্যান্ডে পাঁচ টেস্টের দুটিতে তাকে বিশ্রামে রাখা হয়। ঐ সিরিজে আরেক পেসার মোহাম্মদ সিরাজ সর্বোচ্চ ২৩ উইকেট দখল করেছিলেন। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ১০-১৪ অক্টোবর নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে।
দুই অধিনায়ক শুবমান গিল ও রোস্টন চেজ
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বৃহস্পতিবার দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরু করছে ভারত। শুবমান গিলের নেতৃত্বে ঘরের মাঠের এই সিরিজে সুস্পষ্ট ফেবারিট ভারত। ইনজুরির কারণে ধুকতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত কতটা প্রতিরোধ গড়তে পারে তা সময়ই বলে দিবে।
আহমেদাবাদে শুরু হতে যাওয়া প্রথম টেস্টের আগে ইনজুরির কারণে ছিটকে গেছেন দুই পেসার আলজারি জোসেফ ও শামার জোসেফ। তাদের পরিবর্তে রোস্টন চেজের নেতৃত্বে দলে ডাকা হয়েছে জোহান লেইন ও বাঁ-হাতি সীমার জেডিয়াহ ব্লেডসকে। লেইন প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে ডাক পেয়েছেন। অন্যদিকে ব্লেডস শুধুমাত্র সাদা বলের ক্রিকেটে ক্যারিবীয়দের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। অনভিজ্ঞ পেস বিভাগে একমাত্র বোলার হিসেবে জেইডেন সিলেসের ১০টিরও বেশি টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দলে চেজের সঙ্গে স্পিন বোলিং বিভাগে আরও রয়েছেন জোমেল ওয়ারিকান ও খেরি পিয়েরে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর পিয়েরে টেস্ট অভিষেকের অপেক্ষায় রয়েছেন।
টেস্ট ফর্মেটে এ বছর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩-০ ব্যবধানে পরাজিত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ম্যাচে মাত্র ২৭ রানে তারা অল আউট হয়েছিল, যা টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এই বিপর্যযয়ের পর উইন্ডিজ বোর্ডের প্রধান কিশোর শ্যালো সাবেক তারকাদের নিয়ে একটি জরুরি সভা আহ্বান করেন।
এদিকে পূর্ণ শক্তির ভারত নিজেদের সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে দারুণ আত্মবিশ্বাসী। আগস্টে ইংল্যান্ডের মাটিতে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দারুণভাবে লড়াই করে ২-২’এ ড্র করে। এই সিরিজের মাধ্যমে টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে গিলের অভিষেক হয়। অবসরে যাবার কারণে প্রথমবারের মতো ভারতীয় দলে ছিলেন না বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও রবিচন্দ্রন অশ্বীন।
নতুন অধিনায়ক গিলের ব্যক্তিগত পারফরমেন্স ছিল অসাধারণ। সর্বমোট ৭৫৪ রান সংগ্রহ করে ভারতীয় কোনো ব্যাটার হিসেবে ইংল্যান্ডের মাটিতে এক সিরিজে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েন গিল।
পেসার জাসপ্রিত বুমরাহকে নিয়েও দারুণ আশাবাদী ভারত। দুবাইয়ে সদ্য সমাপ্ত টি-২০ এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনি ২ উইকেট দখল করেছিলেন। এ বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ায় ইনজুরিতে পড়ার পর বুমরাহর ওয়ার্কলোড নিয়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করছে টিম ইন্ডিয়া। ইংল্যান্ডে পাঁচ টেস্টের দুটিতে তাকে বিশ্রামে রাখা হয়। ঐ সিরিজে আরেক পেসার মোহাম্মদ সিরাজ সর্বোচ্চ ২৩ উইকেট দখল করেছিলেন। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ১০-১৪ অক্টোবর নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে।